from Techtunes | টেকটিউনস https://ift.tt/3e3eDjo
via IFTTT
আস সালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সকলে?আশা করি সৃষ্টিকর্তার রহমতে সকলেই ভালো আছেন।আল্লাহর রহমতে আমিও ভালোই আছি।বেশি কথা বাড়াবো না।চলুন শুরু করা যাক।
পোস্টের Title দেখে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন কি বিষয়র পোস্টটি হতে চলেছে।
আমরা মোটামুটি সকলেই Android Phone ব্যবহার করি।কিন্তু মানুষের চাহিদার শেষ নেই।Android ব্যবহার করতে করতে Iphone চাই।কিন্তু Iphone এর দাম এতো বেশি যে আমাদের সকলের পক্ষে তা কেনা সম্ভব নয়।আজকে আমি আপনাদের মাঝে (2.6 MB) এর এমন একটি paid app শেয়ার করবো যা আপনার ফোনকে IPhone এর লুক দেবে।
Play store download link:এখানে ক্লিক করুন
Free download link:এখানে ক্লিক করুন
প্রথমেই play store গিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছ:
আপনারা আমার দেওয়া play store link এ ক্লিক করে দেখতে পারেন এটি একটি paid app.যার বাংলাদেশি দাম ১৫০ টাকা।এবার আমার দেওয়া free download link এ ক্লিক করে app টি download করে নিন।তারপর play store এ গিয়ে দেখতে পারেন app টি installed হয়ে গেছে।নিচে দেওয়া screenshot দেখুন:
এ্যাপটিতে যা যা থাকছে:
1.IPhone এর মতো notification bar
2.IPhone X এর wallpaper
3.IPhone এর মতো app icon
4.IPhone এর মতো lock screen etc.
Screenshot 1: আপনার ফোনের সকল এ্যাপ এর icon ‘IPhone’ এর মতো দেখাবে।
Screenshot 2: এই paid এ্যাপটির সবচেয়ে চমৎকার বিষয় হচ্ছে ‘Hide App’ option.আপনি যেকোনো app লুকিয়ে রাখতে পারবেন।
Screenshot 3: এটি আপনার ফ্রন্ট।এখানে শুধু কিছু এ্যাপই দেখতে পাবেন।বাকি এ্যাপসমূহ নিচে scroll up করলে পেয়ে যাবেন।
Screenshot 4: ‘screenshot 3’ এ scroll up করার পর এই রকম ফন্ট আসবে।যেখানে আপনার সকল এ্যাপ দেখতে পাবেন।
Screenshot 5: এই এ্যাপটির আরেকটি চমকপ্রদ বিষয় হচ্ছে ‘IPhone’ এর মতো ‘Notification bar’.এ্যাপটির ফ্রন্ট এ দুই আঙ্গুল দ্বারা ‘Zoom out’ করলে ‘IPhone’ এর মতো ‘Notification bar’ চলে আসবে।(screenshot 6 এ ‘Notification bar’ দেখতে পারেন।)
Screenshot 6: ‘screenshot 5’এ আমি বলেছিলাম ‘Zoom out’ করলে ‘IPhone’ এর মতো ‘Notification bar’ চলে আসবে।নিচের screenshot টি দেখুন ‘Notification bar চলে এসেছে।
এখন আসি এ্যাপটি কিভাবে launch করবেন আপনার Android Device এ:
এ্যাপ launch করার কোন ঝামেলা নেই।আমার দেওয়া link থেকে এ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে এ্যাপটি install করে নিন।তারপর এ্যাপটি installed হয়ে গেলে শুধু এ্যাপটি open করুন।অটোমেটিক ‘iPhone’ launcher টি চালু হয়ে যাবে।
আমার পোস্ট এ যদি কোন ভুল-ভ্রান্তি থাকে ক্ষমাশীল দৃষ্টিতে দেখবেন।ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ফেসবুকে আমি:
For any problem
The post আপনাদের Android Phone কে বানিয়ে ফেলুন IPhone (সাথে থাকছে app hide option) appeared first on Trickbd.com.
আস সালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সকলে?আশা করি সকলে ভালোই আছেন।আজকের পোস্টটি হতে চলেছে ২৫ টাকা ফ্রি রিচার্জ বিষয়ে।আজকে আমি আপনাদের মাঝে এমন একটি এ্যাপ শেয়ার করবো যা থেকে শুধু একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনারা ২৫ টাকা ফ্রি মোবাইল রিচার্জ নিতে পারবেন যেকোন সিমে।যত বেশি একাউন্ট খুলবেন ততই বেশি টাকা রিচার্জ নিতে পারবেন।তো চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমেই নিচে দেওয়া ডাউনলোড লিংক থেকে এ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।
Play store download link:ডাউনলোড এর জন্য এখানে ক্লিক করুন
এ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে নিচে দেখানো সাইন আপ প্রসেসটি অনুসরণ করুন:
এ্যাপটি ওপেন হয়ে গেলে ‘REGISTRATION’ এ ক্লিক করুন।
তারপর location এর permission চাইলে ‘allow’ করে দিবেন।
তারপর যেই ‘phone number’ দিয়ে ‘registration’ করবেন সেই ‘phone number’ এবং oparetor ‘select’ করে নিন।
তারপর ‘sms’ permission চাইলে ‘allow’ করে দিবেন।
একটি otp code আসবে যা automatically phone এ verify হয়ে যাবে।
Otp verify হওয়ার পর আপনার NID Card এর ফ্রন্ট পেজ এর ছবি তুলুন।ছবি তোলার পর ‘হয়ে গেছে’ option এ ক্লিক করুন।(আমি আমার privacy রক্ষার্থে NID এর ছবিটি দিতে পারলাম না।)
একইভাবে NID Card এর পিছনের অংশেরও ছবি তুলে ‘হয়ে গেছে’ option ক্লিক করতে হবে।
NID Card এর ছবি তোলার পর আপনার selfie তুলতে বলবে।Selfie মানে আপনার মুখের সামনের camera চালু হয়ে যাবে আপনাকে শুধু ২-৩ বার চোখের পাতা ফেলতে হবে।
NID Card verification হওয়ার পর আপনার পেশা ও লিঙ্গ সিলেক্ট করে দিন।তারপর চাহিলে ই-মেইল দিতেও পারেন নাও দিতে পারেন আপনার ইচ্ছা।
সবকিছু complete হয়ে যাবার পর নিচের মতো ফন্ট আসবে screenshot এ দেখতে পারেন।তো এখানে আপনাদের যা করতে হবে তা হলো ৪ ডিজিট এর একটি pin দিয়ে দিতে হবে।তা হলে আপনার একাউন্ট খোলা compleate হয়ে যাবে।
একাউন্ট খোলা complete হয়ার সাথে automatically আপনাদের সামনে ‘Log in’ পেজ চলে আসবে।তো এখানে ফোন নাম্বার ও পিন নাম্বার দিয়ে ‘Log in’ করে নিন।
‘Log in’ করার পর ‘Balance’ option এ ক্লিক করুন।
‘Balance’ option এ ক্লিক করার পর আপনার একাউন্ট এ টাকা ০.০০ দেখাবে।কিন্তু আপনার কাছে একটি ‘notification’ চলে যাবে।পরবর্তী screenshot এ ‘notification’ টি দেখতে পারেন।
যদি ‘notification’ না আসে তাহলে ‘mark’ করা option এ ক্লিক করুন।
দেখুন Cash Reward 25 টাকা এবং আমি already তা রিচার্জ নিয়েছি।
তো আপনারা simply একাউন্ট খোলা হয়ে গেলে ‘Mobile Recharge’ option এ ক্লিক করবেন।
তারপর যেই নাম্বারে রিচার্জ করবেন সেই নাম্বারেটি select করুন।তারপর নিচে amount এ ২৫ টাকা available দেখতে পাবেন। তারপর send এ ক্লিক করুন।
send এ ক্লিক করার পর sim operator select করুন।তারপর pin দিন রিচার্জ successful হয়ে যাবে।
ফেসবুকে আমি:For any problem
The post উপায় এ্যাপ এ একাউন্ট করে ফ্রিতে নিয়ে নিন ২৫ টাকা মোবাইল রিচার্জ(সকল সিমেই প্রযোজ্য) appeared first on Trickbd.com.
আস সালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সকলে?আশা করি সকলে অনেক অনেক ভালো আছেন।
তো আজকে আমি কথা বলবো ‘Mini Militia-Doodle Army 2’ নামে ৪০ এম্বির একটি গেম সম্পর্কে যা প্রায় ২০১৭-২০১৯ সাল পর্যন্ত খুবই প্রচলিত একটি গেম ছিল।কিন্তু ‘Pubg’ এবং ‘Free Fire’ গেম আসার পর থেকে এই গেমটি খেলা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।কিন্তু বর্তমানে গেম এর ডেভেলপাররা গেম এ নতুন অনেক ফিচার যুক্ত করাই গেমটি আবার লোকেরা খেলা শুরু করেছে।আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি mod করা app শেয়ার করবো।যাতে রয়েছে ম্যানুয়েল মুড।অর্থাৎ গেম খেলতে খেলতে আপনারা আপনাদের গেমের ভিতর যখন ইচ্ছা যেই ‘Hack’ চাই সেই ‘Hack’ চালু/বন্ধ করতে পারবেন।
নিচে দেওয়া ডাউনলোড লিংক থেকে এ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।
Play store download link:ডাউনলোড এর জন্য এখানে ক্লিক করুন
Mod Apk download link:ডাউনলোড এর জন্য এখানে ক্লিক করুন
Mod এ্যাপটিতে যা যা থাকছে:
1.UNLIMITED HEALTH
2.UNLIMITED BOOST
3.NO RELOAD
4.NUMBER OF BULLET
5.MAGIC BOMB
6.WALKING SPEED
7.UNLIMITED BOMB+AMO
8.RANGE HACK
9.RAINBOW GAS
10.FIRST BOMB
এ্যাপটি ওপেন করুন তারপর যা যা permission চাইবে ‘allow’ করে দিন।
নিচে ‘Mark’ করা option এ ক্লিক করুন।
তারপর নিচে ‘FACEBOOK’ এ ক্লিক করে ‘log in’ করে নিতে পারেন।
[বিঃদ্রঃফেসবুকে ‘log in’ না হলে আপনার ফেসবুক এ্যাপটি ‘disable’ করে তারপর গেম এ ‘log in’ করুন। গেমে ‘log in’ হয়ে গেলে আবার ফেসবুক এ্যাপটি ‘enable’ করতে পারেন।
ফেসবুকে ‘log in’ হয়ে গেলে গেম হতে বাহির হয়ে আসুন এবং পুনরায় গেমটি ‘open’ করুন।তাহলে দেখবেন গেম এ নতুন ‘ icon’ যোগ হয়ে গেছে।নিচের screenshot এ দেখতে পারেন।
যেই নতুন ‘icon’ যোগ হয়েছে ওই ‘icon’ এ ক্লিক করলে দেখতে পাবেন ‘chart’ ওপেন হয়ে গেছে। এখান থেকে যেই যেই ‘Hack’ চান ‘select’ করে দিন।
[বিঃদ্রঃআপনি চাইলে গেমের ভিতরে থাকা অবস্থাতেও যেকোনো ‘Hack’ চালু/বন্ধ করতে পারেন ‘icon’ টিতে ক্লিক করে।]
নিচে ‘BATTLE’ option এ ক্লিক করে গেম ‘start ‘ করুন।
গেমের কিছু ডেমো দেখে নেওয়া যাক:
ফেসবুকে আমি:For any problem
The post Mini Militia latest verson (manually) God mod hack ডাউনলোড করে নিন। appeared first on Trickbd.com.
কেমন আছেন সবাই?
আশা করছি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন! অথবা আপনার ব্যাবহার করা প্রযুক্তির কারনে খারাপ ও থাকতে পারেন, এবং সমাধান খুজছেন যা কিনা এই আর্টিকেলে থাকতে পারে| যদি আপনি সমাধানের জন্য এখানে আসেন তাহলে আপনাকে এই সাইটে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ!
আর যারা ট্রিকবিডিতে আসে তারা নতুন কিছু শিখার জন্য,জানার জন্যই আসে! কারন তারা বিশ্বাস করে ট্রিকবিডি এর কন্টেন্ট ক্রেটররা কখনো তাদের কে ধোকা দেয়না! অনেক কথা হইছে আর্টিকেলে ফিরা যাক
আজকে আমরা কি নিয়ে আলোচনা করব তা টাইটেলে উল্লেখিত করা হয়েছে! এখন শুধু বিস্তারিত দেখার পালা এবং জানার পালা!
কারো প্রকৃত সমাধান কেউ দিতে পারে না! যদি না সে জানায় যে তার কি সমস্যা হয়েছে এবং সে কি চায়! আর এই আর্টিকেল এ আমি সম্পুর্নভাবে বলে দিতে পারি না যে এটাই সঠিক| যদি ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে,তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন|
আমি ট্রিকবিডি এর নতুন কন্টেন্ট ক্রেটর! এই সাইট টিতে এটি আমার প্রথম পোষ্ট| আশা করছি ভালো লাগবে|
এই আর্টিকেলটি পড়ার পুর্বে আপনি গ্রহন করে নিচ্ছেন:
আজকে আমরা আলোচনা করবো ,যে আমাদের জাভা ফোনে কি ফ্রি ফায়ার,পাবজি এর মতো কোনো জাভা গেম আছে কিনা!
উত্তর হচ্ছে: হ্যা!
এখন অনেকেই জানার জন্য অধীক আগ্রহে বসে আছেন! তবে আর্টিকেলটি শুরু করার আগে আমি আপনাকে বলে দিতে চাই আমি যে গেমটি দেখাবো সেটি পাবজি ফ্রি ফায়ার এর মতো অনেকটাই,তবে এটা যেহেতু জাভা গেম তাই এই গেমটিকে পাবজি বা ফ্রি ফায়ার হিসেবেও বলা যায়! কিন্তু পয়েন্ট হচ্ছে এটা কী আসলেই পাবজি ফ্রি ফায়ার এর মতো| তাহলে আমি ঊত্তর দিবো নাহ| কারন পাবজি ফ্রি ফায়ার এ যে ফিচার গুলি রয়েছে,সেগুলো জাভা ফোনে কখনোই সম্ভব না| তবে এই গেমটির কিছু স্টাইল পাবজি ফ্রি ফায়ার এর মতো একটি জাভা 3D গেম! এতে পাবজি ফ্রি ফায়ার এর মতোই এনিমি রয়েছে! যা আমি কিছুক্ষন পর বলতে চলেছি|
So Why Can We Waste Our Valueble Time(কেনো আমরা মুল্যবান সময়কে নষ্ট করছি) 1,2,3
এই গেমটির অরজিনাল নাম হচ্ছে Cover Tops!
এটি একটি জাভা 3D গেম! প্রচুর কঠিন একটি গেম! এই গেমটি 2010 সালের পুর্বে বানানো হয়েছে ভাবতে পারছেন! 2010 এর পুর্বের গেম তাও পাবজি,ফ্রি ফায়ারের মতো| অনেকটাই অবাক হওয়া যায়|
যে কারনে এই গেমটি আপনার কাছে ভালো লাগতে পারে
আরো অনেক কিছু রয়েছে যা বলতে গেলে অনেক সময়ের প্রয়োজন|
গেমটির কিছু স্ক্রিনশট
এই গেমটি খেলার বাটন বা কেগুলি (key):
সামনে যাওয়ার জন্য 2,পিছে আসার জন্য 8,বামে ঘোরার জন্য 1,ডানে ঘোরার জন্য 3,বামে দিকে যাওয়ার জন্য 4,ডান দিকে যাওয়ার জন্য 6,অগুলি করার জন্য 5,ম্যাপ দেখার জন্য 0,বন্দুক চেন্জ করার জন্য *, এই কিগুলি দিয়েই আমি গেমটি খেলেছি!
তো গেমটি ডাউনলোড করার জন্য এই ওয়েবসাইটটিভিজিট করুন! ডাইরেক্ট Click Me To Download
এই গেমটি নিয়ে প্রথম রিভিউ দেন Tipsnet এর একজন এডমিন কিন্তু সেই পোষ্ট টিতে বিস্তারিত সবকিছু বলা হয় নি,তাই এখানে আপনাদের বিস্তারিত জানালাম| আর তার ওয়েবসাইটে আমি বিভিন্ন রকমের গেম বা এপ আপলোড করে এখানে রিভিউ করবো| তো ততক্ষন ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন|
যদি আর্টিকেল টি ,ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক দিন,মতামত প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন! দেখা হচ্ছে নতুন কোনো আর্টিকেলে!
টাটা!
The post [AJ-100% True]Java Awesome 3D Game Like A Battle Ground Pubg Or FF(ফ্রি ফায়ার পাবজি এর মতো জাভা 3D গেম)[JAVA-3D-GAME] appeared first on Trickbd.com.
লিনাক্স
স্বাগতম আপনাকে লিনাক্স টার্মিনাল কমান্ডের দ্বিতীয় পর্বে। যারা এ সম্পর্কিত প্রথম পর্বটি পড়েননি তাদের অনুরোধ করছি প্রথম পর্বটি পড়া আসার জন্য কারণ আমরা এই পর্বে কিছু কমান্ড ব্যবহার করব যা প্রথম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে।
এই পর্ব শেষে আমরা যেসব কমান্ড জানতে পারবঃ
১. –help
২. touch
৩. mkdir
৪. mv
৫. cp
৬. rmdir
৭ . rm
চলুন শুরু করা যাক।
গত পর্বে man কমান্ড নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। –help কমান্ডটিও man কমান্ডের মতোই। তবে man কমান্ড এর সাথে এর মৌলিক পার্থক্য হলো man কমান্ডের নতুন একটি পেইজ ওপেন হয় যেখান অতি সুন্দরভাবে কমান্ড বা প্রোগ্রামটির বর্ণনা আর ব্যবহারবিধি দেয়া থাকে। man, UNIX সিস্টেমের অনেক পুরনো একটি পদ্ধতি। অন্যদিকে –help হলো bash শেল এর একটি বিল্টইন ফিচার। দুটোতেই প্রায় একই তথ্য প্রকাশিত হয়। তবে man পেইজে টেস্কট ফরম্যাটিং থাকলেও bash ভিত্তিক –help প্রকাশিত হয় প্লেইন টেস্কট ফরম্যাটে। আবার অনেক GNU/Linux সিস্টেমে man বিল্টইন থাকে না। তবে সব ব্যাশ শেলেই –help থাকে।
আপনি চাইলে man অথবা –help এর যেকোনোটি আপনার প্রয়োজন মতো ব্যবহার করতে পারেন। man কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা আগের পর্বে দেখিয়েছি।
যেকোনো কমান্ড বা প্রোগ্রামের help সেকশন দেখতে হলে আপনাকে টার্মিনালে প্রথমে কমান্ড বা প্রোগ্রামটির নাম লিখতে হবে তারপর –help লিখতে হবে। যেমন আমি যদি ls এর help দেখতে চাই তবে টার্মিনালে লিখতে হবে
ls –help
touch কমান্ডটি ব্যবহার করা হয় ফাইল তৈরি করার জন্য। touch এর মাধ্যমে আপনি যে কোনো ধরণের ফাইল আপনার টার্মিনালেই তৈরি করতে পারবেন। চলুন উদাহরণ দেখা যাক। প্রথমেই চলুন টার্মিনালে একটি ফাঁকা ডিরেক্টরিতে যাওয়া যাক যাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়।
আমি আমার Desktop ডিরেক্টরিতে আসলাম যেটা সবসময় ফাঁকাই থাকে। আপনারা আপনাদের পছন্দমতো ফোল্ডারে যেতে পারেন। এবার আমরা touch কমান্ড দিয়ে একটি .txt ফাইল তৈরি করব। তো এজন্য আমাকে টাইপ করে হবে touch <file name>
ধরুন আমি test1 নামে একটি txt ফরম্যাট ফাইল তৈরি করতে চাই তবে আমাকে লিখতে হবে
touch test1.txt
এবার ls করে দেখা যাক ফাইলটি তৈরি হয়েছে কি না।
দেখুন আমার Desktop ফোল্ডারে test1.txt নামে একটি ফাইল তৈরি হয়ে গেছে।
>> যদি আমি এক সাথে অনেকগুলো ফাইল তৈরি করতে চাই তবে কি করতে হবে ভাই?
— একসাথে দুই বা ততোধিক ফাইল তৈরি করতে হলে touch কমান্ডের পরে স্পেস দিয়ে প্রথম ফাইলটির নাম লিখতে হবে তারপর আবার স্পেস দিয়ে দ্বিতীয় ফাইলটির নাম লিখতে হবে তারপর আবার স্পেস দিয়ে তৃতীয় ফাইল এভাবে অসংখ্য ফাইল তৈরি করতে পারবেন।
অর্থাৎ একের অধিক ফাইল তৈরি করার জন্য টার্মিনালে কমান্ড ফরম্যাট হবে
touch <first file name> <second file name> <third file name> <fourth file name>
এখন আমার Desktop ডিরেক্টরিতে যদি আমি text2.txt ও test3.txt নামে আরও দুটো ফাইল একসাথে তৈরি করতে চাই তবে আমাকে টার্মিনালে লিখতে হবে
touch text2.txt test3.txt
এবার যদি ls করি
তবে দেখতে পাচ্ছেন আমার Desktop ডিরেক্টরিতে text2.txt আর text3.txt নামে আরও দুটি ফাইল তৈরি হয়েছে। এভাবে আপনারা একসাথে এক বা একাধিক ফাইল তৈরি করতে পারবেন।
>> এভাবে কি শুধু .txt ফাইলই তৈরি করা যাবে?
— না ভাই। আপনি .txt ছাড়াও যেকোনো ফরম্যাটের ফাইল তৈরি করতে পারবেন। যেমন আমি যদি একটি index.html ফাইল তৈরি করতে চাই তবে আমাকে টার্মিনালে টাইপ করতে হবে
touch index.html
দেখুন আমার ফাইলটি তৈরি হয়ে গেছে। এখানে একটি কথা জানিয়ে রাখি, আপনি যদি এমন একটি ফাইল তৈরি করতে চান যার নামের মাঝে স্পেস আছে তবে সেই নামকে দুটি ‘ অথবা দুটি ” (উধৃতি চিহ্ন) এর মাঝে রাখতে হবে।
এর ফরম্যাট হবে
touch ‘<file name>’ অথবা touch “<file name>”
যেমন আমি যদি trick bd.txt নামে একটি ফাইল তৈরি করতে চাই তবে আমাকে টাইপ করতে হবে
touch ‘trick bd.txt’
যদি এভাবে একাধিক ফাইল তৈরি করতে চান তবে আগের মতোই ফাইলের নামের পরে স্পেস দিতে হবে
যেমনঃ
touch ‘trick bd1.txt’ ‘trick bd2.txt’
>> ফাইল তো তৈরি হল এবার ডিলেট বা রিমুভ করবো কিভাবে?
— ফাইল রিমুভ করার জন্য রয়েছে rm কমান্ড (rm = remove)। এর ফরম্যাট হলো
rm <file name>
আবার একাধিক ফাইলের জন্য এর ফরম্যাট হলো
rm <first file name> <second file name> <third file name> <fourth file name>
ফাইল নেম এর মধ্য যদি স্পেস থাকে তবে touch কমান্ডে আমরা যেরকম উধৃতি চিহ্ন দিয়েছিলাম তেমন দিতে হবে
rm ‘<file name>’ অথবা rm “<file name>”
একাধিক ফাইলের জন্য এর ফরম্যাট হলো
rm ‘<first file name>’ ‘<second file name>’ ‘<third file name>’ ‘<fourth file name>’
আমার Desktop ডিরেক্টরি থেকে আমি যদি index.html ফাইলটি ডিলেট বা রিমুভ করতে চাই তবে আমাকে লিখতে হবে
rm index.txt
আবার আমি যদি trick bd.txt, trick bd1.txt, trick bd2.txt একসাথে ডিলেট করতে চাই তবে লিখতে হবে
rm ‘trick bd.txt’ ‘trick bd1.txt’ ‘trick bd2.txt’
>> ফাইলতো তৈরি হলো আবার ডিলেটও হলো এখন ফোল্ডার নিয়ে কিছু কথা বলেন?
– ফোল্ডার তৈরির জন্য আমরা ব্যবহার করব mkdir কমান্ড (mkdir = make directory)।
এই কমান্ডের ফরম্যাট হলো
mkdir <folder name>
ধরুন আমি যদি আমর Desktop ডিরেক্টরির মধ্যে circle নামে একটি ফোল্ডার তৈরি করতে চাই তবে আমাকে টাইপ করতে হবে
mkdir circle
আবার যদি আমি একের অধিক ফোল্ডার তৈরি করতে চাই তবে আগের touch কমান্ডের মতোই প্রতিটি ফাইলের পরে স্পেস দিতে হবে। যেমন
mkdir circle1 circle2 circle3 circle4
আপনি যদি এমন ফোল্ডার তৈরি করতে চান যার নামের মধ্যে স্পেস আছে তবে আগের মতোই আপনাকে ফোল্ডারটির নামের আগে ও পরে উধৃতি চিহ্ন দিতে হবে। ফরম্যাট
mkdir ‘<folder name>’ অথবা mkdir “<folder name>”
একাধিক ফোল্ডারের জন্য এর ফরম্যাট হলো
mkdir ‘<first folder name>’ ‘<second folder name>’ ‘<third folder name>’
>> বুঝলাম এবার ফোল্ডার রিমুভ করব কীভাবে?
— ফোল্ডার রিমুভ করার জন্য রয়েছে rmdir কমান্ড (rmdir = remove directory)।
এই কমান্ডের ফরম্যাট হলো
rmdir <folder name>
ধরুন আমি যদি আমার Desktop ডিরেক্টরিতে থাকা circle1 ফোল্ডারটি ডিলেট করতে চাই তবে আমাকে টার্মিনালে টাইপ করতে হবে
rmdir circle1
দেখুন circle1 ফোল্ডারটি গায়েব হয়ে গেছে। আবার অনেকগুলো ফোল্ডার একসাথে রিমুভ করতে হলে আমাদের প্রতিটি ফোল্ডারের নামের পর স্পেস দিতে হবে।
rmdir circle2 circle3 circle4
আপনি যদি এমন ফোল্ডার ডিলেট করতে চান যার নামের মধ্যে স্পেস আছে তবে আগের মতোই আপনাকে ফোল্ডারটির নামের আগে ও পরে উধৃতি চিহ্ন দিতে হবে। ফরম্যাট
rmdir ‘<folder name>’ অথবা rmdir “<folder name>”
একাধিক ফোল্ডারের জন্য এর ফরম্যাট হলো
rmdir ‘<first folder name>’ ‘<second folder name>’ ‘<third folder name>’
তবে মনে রাখবেন এই কমান্ডের মাধ্যমে আপনি শুধু ফাঁকা ফোল্ডার অর্থাৎ যে ফোল্ডারের ভেতরে কোনো ধরণের কোনো ফাইল এমনকি হিডেন ফাইলও নেই, সেসব ফোল্ডার ডিলেট করতে পারবেন। যদি ফোল্ডারে কোনো ধরণের ফাইল থাকে তবে তা ডিলেট হবে না!
>> ভাই তাহলে ফাইলওয়ালা ফোল্ডার ডিলেট করতে পারব না?
— পারবেন ভাই পারবেন। তবে এ বিষয়ে একটু পরে আলোকপাত করতেছি। আগে চলুন দেখে নেয়া যাক এক ফোল্ডার থেকে অন্য ফোল্ডারে ফাইল মুভ করবেন কিভাবে।
এই কাজটির জন্য আমরা ব্যবহার করব mv কমান্ডটি (mv = move)। এর ফরম্যাট হলো
mv <file name> <folder name>
ধরুন আমি আমার Desktop ফোল্ডারে থাকা test1.txt ফাইলটিকে circle ফোল্ডারে মুভ করবো। এটা করার জন্য আমাকে টাইপ করতে হবে
mv test1.txt circle
দেখুন আমার Desktop ফোল্ডারে test1.txt ফাইলটি আর নেই। এবার আমরা circle ফোল্ডারে যাব কারণ ওখানেই আমরা ফাইলটি মুভ করেছি।
cd circle
এখানে যদি আমরা ls করি
তবে দেখতে পাব এখানে test1.txt ফাইলটি রয়েছে। চলুন আবার আমরা Desktop ফোল্ডারে ফিরে যাই। এজন্য আমরা লিখতে পারি
cd ~/Desktop/
(এখানে ~ হলো আমাদের হোম ফোল্ডারের সংক্ষিপ্ত রূপ)
তবে আমরা যেহেতু একটা ফোল্ডার উপরে/আগে যেতে চাইছি তাই আমরা cd ~/Desktop/ না লিখে লিখতে পারি
cd ..
(cd স্পেস ডাবল পিরিয়ড বা ফুলস্টপ)
এবার যদি আমরা ls করি তবে দেখতে পাব
এখান থেকে যদি test3.txt আর text2.txt একসাথে circle ফোল্ডারে মুভ করতে চাই তবে লিখতে হবে
mv test3.txt text2.txt circle
দেখুন ফাইল দুটো মুভ হয়ে গেছে।
অর্থাৎ একাধিক ফাইল মুভ করার ফরম্যাট হলো
mv <first file name> <second file name> <third file name> <folder name>
আপনার ফাইলনেম এর মধ্য যদি স্পেস থাকে তবে ফরম্যাট হলো
mv ‘<file name>’ ‘<folder name>’ অথবা mv “<file name>” “<folder name>”
একাধিক ফাইল হলে
mv ‘<first file name>’ ‘<second file name>’ ‘<third file name>’ ‘<folder name>’
এবার আসুন দেখা যাক ফাইল কপি করবেন কিভাবে।
ফাইল কপি করার জন্য আমরা cp কমান্ডটি ব্যবহার করব (cp = copy)।
এই কমান্ডটির ব্যবহার mv এর মতোই। শুধু আমরা মুভ করার সময় mv লিখেছিলাম এবার লিখবো cp
তো চলুন আবার circle ফোল্ডারে ফিরে যাওয়া যাক।
cd circle
এখানে circle ফোল্ডারে রয়েছে আমাদের আগে তৈরি করা
test1.txt, test3.txt আর text2.txt ফাইল তিনটি। এবার আমরা এই তিনটি ফাইলকে আমাদের Desktop ফোল্ডারে কপি করবো। এজন্য লিখতে হবে
cp test1.txt test3.txt text2.txt ~/Desktop/
(লক্ষ করুন mv কমান্ডটি ব্যবহার করার সময় আমরা কমান্ডে ডিরেক্ট circle ফোল্ডার লিখেছিলাম তবে cp এর বেলায় আমরা Desktop এর সামনে ~/ দিয়েছি। এর কারণ হলো মুভ করার সময় circle ফোল্ডারটি Desktop ফোল্ডারের ভেতরে ছিল। কিন্তু যখন আমরা কপি করলাম তখন Desktop ফোল্ডারটি circle এর ভেতরে ছিল না বরং এক ফোল্ডার আগে ছিল। তাই আমরা Desktop ফোল্ডারটির ফুল পাথ লিখেছি। )
দেখুন এবার আমাদের circle ফোল্ডারের ভেতর তিনটি ফাইল রয়ে গেছে। এবার আমরা Desktop ফোল্ডারে গিয়ে দেখি ফাইলগুলো কপি হয়েছে কি না।
cd ..
ls
দেখুন আমাদের ফাইলগুলো কপি হয়েছে।
একটু আগে বলেছিলাম আমি দেখাবো যে কিভাবে ফাইলওয়ালা ফোল্ডার ডিলেট করবেন। এখন সময় এসেছে সেটা দেখানোর।
আমরা এখন জানি যে আমাদের circle ফোল্ডারে ৩ টি ফাইল আছে। এখন আমরা এই ফোল্ডারটি ডিলেট করব। এজন্য আমরা যদি rmdir কমান্ডটি ব্যবহার করি তবে নিচের মতো দেখতে পাব
rmdir circle
এখানে দেখাচ্ছে কমান্ডটি ফোল্ডারটি ডিলেট করতে ব্যর্থ হয়েছে কারণ ফোল্ডারটি খালি নয়।
তাই আমরা এবার ব্যবহার করব rm কমান্ডটি
rm circle
তবে আমরা এবারো একটি এরর দেখতে পাচ্ছি। rm কমান্ডটি মূলত ব্যবহার করা হয় ফাইল ডিলিটের ক্ষেত্রে তাই এটি নরমালি ফোল্ডার ডিলেট করতে পারে না। তবে আমরা rm এর সাথে একটা ফ্ল্যাগ -r যুক্ত করে ( -r = recursive) ফোল্ডারটি ডিলেট করতে পারব।
rm -r circle
দেখুন এবার কিন্তু ফোল্ডারটি সম্পূর্ণরূপে ডিলেট হয়ে গেছে। rm -r কমান্ডটি দিয়ে আপনি যে কোন ফোল্ডার ডিলেট করতে পারবেন। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন এই কমান্ডটি দিয়ে যদি কোন ফোল্ডার ডিলেট করেন তবে কিন্তু তা আর ফিরে আসবেনা। ফোল্ডারটির মধ্য থাকা সকল ফাইল ও ফোল্ডার ডিলেট হয়ে যাবে। তাই এই কমান্ডটি ব্যবহারের পূর্বে শিওর হয়ে নিবেন যে আপনি সত্যি ফোল্ডারটি ডিলেট করতে চান কিনা।
কিছু কথাঃ
গত পর্বের শেষে একটি কমান্ডের কথা বলেছিলাম। কমান্ডটি ছিল
rm -rf /
আজকের এই আলোচনা থেকে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে কেন এই কমান্ডটি ভয়ানক।
কারণ হলো এখানে rm -r ফ্ল্যাগ দিয়ে একটি ফোল্ডার ডিলেট করতে বলা হচ্ছে, তারপর f দিয়ে বোঝানো হচ্ছে (force) বা জবরদস্তি ডিলিট করে দিতে হবে। অর্থাৎ সিস্টেম যদি কমান্ডটিকে বাধা দেয় তবুও কমান্ডটি কারও বাধা মানবে না। আর শেষে / দ্বারা বুঝাচ্ছে আমাদের রুট ফাইলসিস্টেম। অর্থাৎ এই কমান্ডটি আমাদের ফাইলসিস্টেম জবরদস্তি ধ্বংস করে দেবে। অর্থাৎ আমাদের কম্পিউটারে থাকা সবকিছু মুছে দেবে। তাই আপনার এই কমান্ডটি কখনই টার্মিনালে রান করা তো দূরের কথা লেখাও উচিত নয়।
আশা করি বুঝাতে পেরেছি।
আজকের পর্ব এই পর্যন্তই।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
সুস্থ থাকুন।
নামাজ কায়েম করুন।
শান্তি বজায় রাখুন।
আল্লাহ হাফেজ।
The post [167-2] জেনে নিন লিনাক্স টার্মিনালের কয়েকটি কমান্ড ও তাদের ব্যবহার –help, touch, mkdir, mv, cp, rmdir, rm। (পর্ব -২) appeared first on Trickbd.com.