from Techtunes | টেকটিউনস https://ift.tt/3pcuTmB
via IFTTT
আসসালামুওলাইকুম, সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন? আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি, তো আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অন্য একটি টপিক ? সাইটম্যাপ কি? কেন সাইটম্যাপ তৈরি করবেন? ওয়াপকিজে সাইটম্যাপ কিভাবে তৈরি করবেন বিস্তারিত এই আর্টিকেল এ আপনাদের বলব তো আর দেরি কিসের শুরু করা যাক আমাদের আজকের টপিক?
সাইটম্যাপ হলো একটি ওয়েবসাইট এর মানচিএ। যার মাধ্যমে গুগল রোবট আপনার ওয়েবসাইটের কোথায় কি আছে তা সহজেই খুজে নিতে পারবে? তারজন্য সাইটম্যাপ তৈরি করে গুগল ওয়েবমাস্টার (webmaster) এ সাবমিট করতে হবে। তাহলে গুগল আপনার ওয়েবসাইটের যেখানে যা আছে । তা তারাতারি Index করে ফেলতে পারবে।
সাইটম্যাপ তৈরি করার অনেক উপকারিতা আছে যেমন সাইটম্যাপ তৈরি করলে আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট (content) তারাতারি গুগলে Index হবে। আর সবকিছু “Index” হলে অনেকে গুগলে অনেক কিছু সার্চ করে থাকে যদি ওই সার্চ করা কনটেন্ট টি আপনার ওয়েবসাইটটে থেকে থাকে তাহলে গুগল আপনার ওয়েবসাইট টি ওখানে সো করাবে এবং ওখানে সো করালে যে ওই বিষয়টি নিয়ে সার্চ করল সে আপনার ওয়েবসাইটটে কনটেন্ট টি দেখার জন্য ঢুকল আর আপনি এভাবেই সাইটম্যাপ এর মাধ্যামে ভিজিটটর ও পাবেন।
Step-1: প্রথমে Wapkiz.com বা Wapkiz.Mobi তে জান তারপর আপনি যেই সাইটে সাইটম্যাপ তৈরি করবেন সেই সাইটের প্যানেল মোডে যান।
Step-2: তারপর “System” এর একটু নিচে আসলে Sitemap অপশন পাবেন ওখানে ক্লিক করুন
তারপর
weekly
0.5
Page Site Map
Step-3: কোডটা কপি করে Sitemap অপশন ক্লিক করে পেস্ট করে দিন।
Step-1: প্রথমে Wapaxo.com বা
Wapninja.com তে জান তারপর আপনি যেই সাইটে সাইটম্যাপ তৈরি করবেন সেই সাইটের প্যানেল মোডে যান।
Step-2: তারপর “System” এর একটু নিচে আসলে Sitemap অপশন পাবেন ওখানে ক্লিক করুন তারপর
weekly
0.5
Page Site Map
Step-3: কোডটা কপি করে Sitemap অপশন ক্লিক করে পেস্ট করে দিন।
Step-1: প্রথমে Q2A সাইটের এডমিন প্যানেল এ যান তারপর প্লাগিন অপশন এ যান তারপর Sitemap.Xml Plugin Active করুন তারপর পেজ অপশনে গিয়ে সাইটম্যাপ অপশন এড করে নিন ব্যাস হয়ে গেছে?
প্রতিদিন নতুন নতুন জাভা গেম অ্যাপ পেতে আমার এই ছোট ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন=- Axofile.xyz
তো বন্ধুরা আজকে এখানেই শেষ দেখা হবে অন্য কোনো আর্টিকেল এ ততখন আমাদের সাথে থাকুন।
The post সাইটম্যাপ কি? কেন সাইটম্যাপ তৈরি করবেন? কিভাবে wapkiz,wapaxo & Q2A সাইটে সাইটম্যাপ তৈরি করবেন? appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুওলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন কেউ ভালো না থাকলে ট্রিকবিডি ভিজিট করে না। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি এটা আমার ট্রিকবিডিতে প্রথম পোস্ট তাই পোস্টে কোন ভুল হলে ছোট ভাই মনে করে খমা করে দেবেন।আমি আগেই বলে রাখি যারা এই পোস্ট সম্পর্কে যানেন তার এই পোস্ট থেকে দূরে থাকুন। আর হ্যা প্লিজ কেউ খারাপ কমেন্ট করবেন না।যাইহোক অনেক বক বক করে ফেললাম এবার কাজের কথায় আসি
যে কিভাবে অপেরা মিনি ৪.২১ দিয়ে আনলিমিটেড S.S নিবেন.। আগে আমার ফোনে S.S নিতে গেলে Save as bmp বা Java Lang Eroor আসত এটা বেশী Itel মোবাইলে হয়। আমি এই ট্রিক ব্যাবহার করে এখন আমার Itel It 5081 মোবাইলে আনলিমিটেড S.S নিতে পারি।প্রথমে আপনাকে BD Opera ডাউনলোড করতে হবে এই অপেরাটা অপেরা মিনি ৪.২১ এটা মোড করে নাম রাখা হয়েছে বিডি অপেরা । প্রথমে অপেরা টা ডাউনলোড করুন Download operaডাউনলোড করা হলে অপের অপেন করুননিচের মতো।
তারপর Menu তে ক্লিক করুন। মেনু টুলস সেটিং তারপর তারপর তারপর তারপর তারপর তারপর তারপর তারপর তারপর ক্লিয়ার লেখায় ক্লিক করে ক্লিয়ার করুন। তারপর Yes চেপে ক্লিয়ার করুন আর প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও পেতে ভিজিট করুন LOVERBD100.ML তো বন্ধুরা আজকে এখানেই শেষ পরের পোস্টে আবার দেখা হবে।ততখন ট্রিকবিডিএর সাথে থাকুন ভালো থাকুন ধন্যবাদ আপনাকে।
The post [java Hot Post] এখন থেকে আপনার Opera Mini 4.21 দিয়ে আনলিমিটেড Screeshoot নিন। Save Bmp & Java Lange Erorr আসবেনা। appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুওলাইকুম, সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন আজকে আমরা একটি ইনটারেস্টিং (intersting) বিষয়ে জানব? এটা অনেকে জানে আবার অনেকে জানেন না। যারা জানে তারা মাসে ভালো পরিমানে একটি এমাউন্ট (amount) অনলাইন থেকে ইনকাম করে। আর যারা জানে না তারা ইনকাম করতে পারে না। এই আর্টিকেল টি পড়ার পর আপনি জানতে পারবেন: ব্লগ (blog) কি? ব্লগ কিভাবে তৈরি করবেন? ব্লগ তৈরি করে লাভ কি এ টু জে (a-z) জানতে পারবেন । তো চলুন শুরু করা যাক । প্রথমে আমরা জানব ব্লগ কি?
ব্লগ (blog) হলো একটি খাতা বা ডাইরির মতো যেখানে আপনি আপনার তথ্য বা লেখা লিখে রাখতে পারেন।
এই লেখার মাধ্যমেই আপনিও পারবেন ইনকাম করতে কিভাবে ইনকাম করবেন সেটা আমি নিচে বলব।
ব্লগ তৈরি করে বেশী একটা কঠিন না। আপনারা ব্লগ দুইভাবে তৈরি করতে পারবেন একটা ফ্রি তে আরেকটা টাকা দিয়ে কিভাবে টাকা দিয়ে এবং ফ্রিতে তৈরি করবেন তা আমি নিচে বলে দিচ্ছি?
ফ্রিতে কিভাবে তৈরি করবেন এবং ফ্রতে তৈরি করার সবিধা ও অসুবিধা আমি নিচে বলে দিব।
Step-1: প্রথমে blogger.com এ যান ।
Step-2: তারপর একটু নিচে এসে দেখুন “Singup” লেখা আছে ওখানে ক্লিক করুন।
Step-3: তারপর গুগল একাউন্ট দিয়ে সাইন আপ করে নিন। তারপর একটি ডোমেইন নাম দিয়ে একটি ব্লগ তৈরি করে নিন।
টাকা দিয়ে মূলত ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) ব্লগ তৈরি করা সহজ হবে । ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ তৈরি করার জন্য প্রথমে দরকার “ডোমেইন” এবং “হোস্টিং”
এই ডোমেইন হোস্টিং আপনাদের টাকা দিয়ে কিনতে হবে। আপনার
“ডোমেইন” এবং “হোস্টিং” “BDtophost.com” থেকে কিনে নিতে পারেন কিভাবে কিনতে হয় তা ইউটিওব এ দেখে নিবেন। “ডোমেইন” “হোস্টিং” কেনা হলে নিচের স্টেপ ফলো করুন।
Step-1: প্রথমে Yourdomain/cpanel Your Domain এর যায়গায় আপনার সাইট লিংক দিবেন ।
Step-2: তারপর আপনি যেখান থেকে হোস্টিং কিনেছেন শেখান থেকে মেইল এ একটি ইউজার নাম ও পার্সওয়ার্ড দিবে ওটা কপি করে নিয়ে সিপ্যানেল এ লগিন করুন।
Step-3: তারপর একটু নিচে এসে Softcolus নামে একটি অপশন পাবেন ওখানে ক্লিক করুন তারপর “ওয়ার্ডপ্রেস দেখতে পারবেন” ওখানে ইনস্টল এ ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ইনস্টল করুন। ব্যাস আপনার ব্লগ তৈরি। এখন ইউটিওব এ দেখে সাইট সেট আপ করে নিন।
ব্লগ মূলত সবাই একটি উদ্দশ্য তৈরি করে তাহলো ইনকাম করার জন্য ব্লগ থেকে ইনকাম করতে সবাই গুগল এডসেন্ষ ব্যাবহার করে এটা বিশ্বের সবচেয়ে ভালো একটি পাবলিশার নেটওয়ার্ক এটার মাধ্যমে সবাই মাসে 500$ পর্যন্ত ইনকাম করে। এই এডসেন্স পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু সত্য পুরন করতে হবে তাহলো।
তো বন্ধুরা, আর্টিকেল টি কেমন লাগলো আশা করছি ভালো লেগেছে
যদি? ভালো লাগে
তাহলে একটি কমেন্ট
করে যাবেন।
I
The post ব্লগ কি? ব্লগ কিভাবে তৈরি করতে হয়? ব্লগ তৈরি করে লাভ কি? appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুয়ালাইকুম,, কেমন আছেন সবাই??
আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি। প্রথমেই ভুল ক্রুটির জন্যে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
ট্রিকবিডিতে এটিই আমার প্রথম আর্টিকেল।
MIUI 12.5 রিলিজের প্রায় এক বছর পর, শাওমি লন্স করতে যাচ্ছে MIUI 13। কিছু দিন আগে, ৭টি ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসে MIUI 13 beta version পরীক্ষা শুরু হয়েছে।(লিস্ট নিচে দেওয়া হলো)
যে Device গুলো MIUI 13 আপডেট পাবে:
শাওমি কিছু দিন আগে টুইটারের একটি টুইটে নির্দিষ্ট কিছু ডিভাইসের মডেল এবং লন্সের তারিখ প্রকাশ করেছে।
MIUI 13 আপডেট পেতে ডিভাইস√ android 11 আপডেটেড হতে হবে এবং তার উপরের ডিভাইসগুলোতেও (android 12) পাওয়া যাবে । যে সমস্ত ডিভাইস অ্যান্ড্রয়েড 12 আপডেট পাবে তারাও MIUI 13 ব্যবহার করতে পারবে।প্রথমে ফ্ল্যাগশিপ(flagship) ডিভাইস (device), তারপর ফ্ল্যাগশিপ(flagship killer) প্রসেসর ব্যবহার করা ডিভাইসগুলি আপডেট পাবে। পরে, জনপ্রিয় মিডরেঞ্জ ডিভাইস(midrange device) এবং তারপরে Android 11 আপডেটেড ডিভাইস।
প্রতিবার নতুন আপডেট রিলিজের সময় কিছু টার্গেটেড অ্যান্ড্রয়েড version থাকে।
যেমনটি আমরা MIUI 12, MIUI 12.5 এবং পুরানো সংস্করণগুলিতে দেখেছি। লক্ষ্য করলে দেখা যায়। MIUI 12- এর টার্গেট অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ ছিল Android 10 , MIUI 12.5- এর Android সংস্করণ ছিল Android 11 , এবং MIUI 13- এর Android সংস্করণ হল Android 12 ৷ অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের ওপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয় ইউজার ইন্টারফেস (ui).
MIUI 13-তে একাধিক নতুন ফিচার রয়েছে বলে জানা গেছে। তারমধ্যে অন্যতম মেমরি ফিউশন প্রযুক্তি(memory fusion technology) এবং লেয়ার রেন্ডারিং সিস্টেমও আনতে পারে । আগের ফিচারটি OPPO,Vivo,realme ইত্যাদি স্মার্টফোনে দেখা যায় ভার্চুয়াল RAM নামে।
সর্বপ্রথম ভিভো তাদের vivo x60 সিরিজের ফোন গুলোতে এই ফিচারটি চালু করে। ভার্চুয়াল র্যাম মূলত মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য স্টোরেজের কিছু অংশকে RAM হিসাবে ব্যবহার করতে দেয়।(এটা নিয়ে অন্য একদিন আর্টিকেল লিখবো) MIUI 13 আপডেটেড ফোনে অতিরিক্ত 3GB RAM ব্যবহার করা যাবে বলে
। পরবর্তীতে আরো বেশি ব্যবহার করা যাবে বলে আশা করা যায়।
এছাড়াও ইন্টারফেসের ক্ষেত্রে MIUI 12 এর তুলনায়
Miui13 তে কিছুটা পরিবর্তন থাকবে।
MIUI13 features:
1.Improved User Interfaces
2.Optimised Animations,
3.Enhanced Touch sensitivity,
3.Improved Scrolling screenshot,
4.Native screen recording support,
5.New Theme designs, and improved gestures,
6.Enhanced Always on Display(AOD)
7.Scheduling option for Airplane mode ,
8.Improved Notification panel for Social media apps for faster Reply and enhanced experience,
9.More flexible storage experience,
10.Fast charging improvements,
11.New power-saving mode to improve battery performance,
12.Enhanced Notification system for managing older and newer notifications etc.
Miui 13 eligible device list:
Mi series:
Mi 10
Mi 10S
Mi 10 Pro
Mi 10 Lite
Mi 10 Lite zoom
Mi 10 Ultra
Mi 10T
Mi 10T Pro
Mi 10i
Mi 10T Lite
Mi 11
Mi 11 Pro
Mi 11 ultra
Mi 11i
Mi 11X Pro
Mi 11X
Mi 11 Lite
Mi 11 Lite 5G
Mi Note 10 / Pro
Mi Note 10 Lite
Xiaomi series:
Xiaomi 11T
Xiaomi 11T Pro
Xiaomi 11 Lite 5G NE
Xiaomi CIVI
Xiaomi MIX 4
Xiaomi mi mix fold
Xiaomi pad 5
Xiaomi Pad 5 Pro
Xiaomi Pad 5 Pro 5G
Xiaomi Mi 9 series (Android 11)
Mi 9
Mi 9 SE
Mi 9 Lite
Mi 9 Pro 5G
Mi 9T
Mi 9T Pro
Mi CC 9
Mi CC 9 Pro
Redmi series (Android 12):
Redmi 9T
Redmi 9 power
Redmi 10X 5G
Redmi 10X Pro
Redmi 10
Redmi 10 prime
Redmi series (Android 11):
Redmi 9A
Redmi 9AT
Redmi 9i
Redmi 9A sports
Redmi 9i sports
Redmi 9C
Redmi 9C NFC
Redmi 9 (Indian)
Redmi 9 Active (Indian)
Redmi 9 prime
Redmi 9
Redmi 10X 4G
Redmi K series (Android 12):
Redmi K30 4G
Redmi K30 5G
Redmi K30i 5G
Redmi K30 5G Racing
Redmi k ৩০ pro
Redmi K30 Pro zoom
Redmi K30 Ultra
Redmi K30S ultra
Redmi k 40
Redmi K40 Pro
Redmi K40 Pro+
Redmi K40 gaming
Redmi K series (Android 11):
Redmi k২০
Redmi K20 (Indian)
Redmi K20 Pro
Redmi K20 Pro (Indian)
Redmi K20 Pro premium edition
Redmi note series (Android 12):
Redmi Note 8 2021
Redmi Note 9 4G
Redmi Note 9 5G
Redmi Note 9T 5G
Redmi Note 9S
Redmi Note 9 Pro (Indian)
Redmi Note 9 Pro (global)
Redmi Note 9 Pro 5G (Chinese)
Redmi Note 9 Pro Max
Redmi note 10
Redmi Note 10S
Redmi Note 10 (Chinese)
Redmi Note 10 5G (global)
Redmi Note 10T (Indian)
Redmi Note 10T (Russian)
Redmi Note 10 JE (Japanese)
Redmi Note 10 Lite (Indian)
Redmi Note 10 Pro (Indian)
Redmi Note 10 Pro Max (Indian)
Redmi Note 10 Pro (global)
Redmi Note 10 Pro 5G (Chinese)
Redmi Note 11 (Chinese)
Redmi Note 11T (Indian)
Redmi Note 11 JE (Japanese)
Redmi Note 11 Pro (Chinese)
Redmi Note 11 Pro+ (Chinese)
Redmi note series (Android 11):
Redmi note 8
Redmi Note 8T
Redmi Note 8 Pro
Redmi note 9
POCO series (Android 12):
POCO F2 Pro
POCO F3
POCO F3 GT
POCO X2
POCO X3 (Indian)
POCO X3 NFC
POCO X3 Pro
POCO X3 GT
POCO M3
POCO M2 Pro
POCO M3 Pro 5G
POCO M4 Pro 5G
POCO series(Android 11):
POCO M2
POCO M2 reloaded
POCO C3
POCO C31
যে ডিভাইসগুলিতে MIUI 13 beta version test করা হয়েছে:-
Mi Mix 4 (V13.0.0.1.SKMCNXM)
Mi 11 Ultra ( V13.0.0.3.SKACNXM)
Mi 11 (V13.0.0.3.SKBCNXM)
Mi 11 Lite 5G ( V13.0.0.3.SKICNXM)
Mi 10S (V13.0.0.2.SGACNXM)
Redmi K40 Pro / Plus (V13.0.0.3.SKKCNXM)
Redmi K40 (V13.0.0.2.SKHCNXM.)
শাওমির miui ইন্টারন্যাশনাল গ্রোবাল Rom সম্পর্কে অনেক নেগেটিভ রিভিউ রয়েছে। যেমন: অনেক আপডেটে ক্যামেরা dead হয়ে যায়, bugs বেড়ে যাওয়া,ব্যাটারি ব্যাকআপ কমে যাওয়,lagging ,touch response problem, screen freezing, Camera dead, motherboard dead etc.
Miui 12.5 enhanced edition চায়নিজ রমে এসব পুরোপুরি fixed করা হয়েছে। শুধু ইন্ডিয়ান আর ইন্টারন্যাশনাল রম গুলোতে bugs পুরোপুরি fixed করতে পারে নি।আশা করা যাচ্ছে নতুন সংস্করণে সব fixed থাকবে। ২৮ডিসেম্বর চায়নাতে লন্স হবে Miui13.গ্রোবাল মার্কেটে আসতে প্রায় ৩মাসের মত লাগতে পারে।
যাইহোক পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।অপেক্ষা করুন পরবর্তী আর্টিকেলের জন্যে।
খোদা হাফেজ।
The post MIUI 12.5 রিলিজের প্রায় এক বছর পর, শাওমি লন্স করতে যাচ্ছে MIUI 13 appeared first on Trickbd.com.
Total Account: 50x
কমেন্ট এ মেইল পেস্ট করুন এক্সেস পাঠিয়ে দেয়া হবে.
This Giveaway by Leakbd.com
The post [প্রথম ট্রিকবিডিতে] Canva Pro Access Giveaway, নিয়ে নিন ফ্রীতে appeared first on Trickbd.com.
The post ডাউনলোড করে নিন আদর্শলিপি ফন্ট যুক্ত Jannify premium ব্লগার টেমপ্লেট appeared first on Trickbd.com.
আজকে ফেইসবুকের অসাধারণ ট্রিক্স জানবো। যে কিভাবে ফেসবুকের কভার ফটো মধ্যে 360 ডিগ্রী ফটো বসাবেন। তার সাথে খুবই সহজে শিখতে পারবেন যে কিভাবে 360° ফটো বানানো হয়। প্রথমে এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। Photooxy.com
তারপর আপনার মনের ইচ্ছা মত তিনটি ফটো আপলোড করুন। চেষ্টা করবেন কিলিয়ার ফটো আপলোড করতে।
এবার ok বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার মন মত হলে ফটোটা সেভ করুন।
তারপর আপনার ফেসবুকে প্রোফাইলে কভার ফটোতে ক্লিক।
আপনার সেভ করা ফটো টি সিলেক্ট করুন।
কাজ হয়ে গেছে। এখন যেকোন ইউজার আপনার প্রোফাইলে 360° ফটো দেখতে পারবে।
তাহলে ভাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। প্রতিদিন নতুন নতুন আপডেট পেতে ট্রিকবিডি এর সাথে থাকুন।
ধন্যবাদ সবাইকে
The post How add 360° photos in facebook your profile? | কিভাবে 360° ফটো আপনার প্রোফাইলে এড করবেন? | 2021 appeared first on Trickbd.com.
No Spoiler
‘বাংলা মাস্টারক্লাস সিনেমা’
পর্ব – ০৩
যাদের বাংলাদেশী সিনেমা নিয়ে এলার্জি আছে তাদের জন্য কিছু বাংলা মাস্টারক্লাস কিংবা প্রথম সারির সিনেমার লিস্ট।
লিস্টটা একান্তই আমার ব্যক্তিগত,যারা নিজের দেশের সিনেমাকে জানতে আগ্রহী তারা দেখতে পারেন সিনেমাগুলো।
প্রতিটি পর্বেই দশটি করে,মোট পাঁচটি পর্বে পঞ্চাশটি দারুন ছবির খোঁজ দেয়ার প্রচেষ্টা থাকবে।বেশিরভাগ সিনেমাই ইউটিউবে আছে।
— ‘চার সতীনের ঘর’
আমাদের সমাজের বেশ বড় একটা সমস্যা কে সোজাসাপ্টা সিনেমার মাধ্যমে তুলে ধরেছেন পরিচালক নার্গিস আক্তার।বলা যায়,এক প্রকার জোর করেই আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এই সমস্যা কে সবসময় নারীদের দোষ হিসাবে ধরিয়ে দেয়।পারিবারিক ড্রামা জনরার ছবিটিতে চার সতীনের ভূমিকায় ছিলেন যথাক্রমে ববিতা,দিতি,ময়ূরী,শাবনূর।এই চারজনের ইমেজ,অভিনয় লেভেল অনুযায়ীই পরিচালক চুজ করেছেন।তাদের বিপরীতে ছিলেন আলমগীর,এবং ছোট বউয়ের প্রেমিক চরিত্রে মাহফুজ।
আই.এম.ডি.বি : ৬.৪/১০
ব্যক্তিগত : ৮/১০
— ‘মোল্লা বাড়ির বউ’
আরেকটি কুসংস্কারের উপর বেসড করে সাজানো গল্প।সিনেমাটি শুধু দর্শক নন্দিতই নয় বরং সর্বমহলে প্রশংসিত।সালাউদ্দিন লাভলুর ভাল ভাল নাটক আমরা দেখেছি,তারই একমাত্র সিনেমা,মুক্তির বছর সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমাও।গল্পে কুসংস্কারের রেশ যে একটা পরিবার,কতগুলো সম্পর্ক নষ্ট করে দিতে পারে সেটা গল্পের লেখক এ.টি.এম শামসুজ্জামান বেশ জোরালো ভাবেই বুজিয়েছে।অসাধারন মেকিং,ঠিকঠাক ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক,এবং হাস্যরসে ভরা এই ছবিতে পাল্লা দিয়ে অভিনয় করেছে মৌসুমী,শাবনূর,রিয়াজ,প্রান রায় এবং এ.টি.এম শামসুজ্জামান।বলা যায় দুই নায়িকা এবং নায়কের অন্যতম অভিনয় নির্ভর সিনেমাও।পুরো ছবিই আপনাকে আনন্দে রাখবে,কিন্তু শেষের টুইস্টের জন্য যেন প্রস্তুতই ছিলাম না।
আই.এম.ডি.বি : ৭/১০
ব্যক্তিগত : ৮/১০
— ‘শাস্তি’
রবীন্দ্র গল্প প্রথমবারের মতো পর্দায় আসে শাস্তি সিনেমার মাধ্যমে।এর গল্পটাই অসাধারণ,তবে শাস্তি নামটা আর শেষের শাস্তিটার রেশ কাটতে আপনার বেশ সময় লাগবে।সিনেমাটা দেখার পর আমরা অনেকেই সম্পর্কের ক্ষেত্রে শব্দচয়নে বেশ যত্নশীল হবো।এখন অবধি পূর্নিমার সেরা কাজ,সাথে রিয়াজ,ইলিয়াস কাঞ্চন,চম্পারও দারুন অভিনয়।ন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড মিলে গিয়েছিল দুখিরাম ও রাধা চরিত্রের ইলিয়াস কাঞ্চন এবং চম্পার।এই সিনেমার সবথেকে ভাললাগার দিক গল্পটা যেমনি,ঠিক তেমনি প্রেজেন্ট করা হয়েছে।
আই.এম.ডি.বি : ৭.৬/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘শুভা’
‘শুভা’একজন বোবা মেয়ে,এই বোবা মেয়ের গল্পই লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার শুভা গল্পে।আর তার সাকসেস পর্দা উপস্থাপন করেছেন চাষী নজরুল ইসলাম।এটিই আমার কাছে,শাকিব খানের একমাত্র কর্মাশিয়াল জনরার বাইরে গিয়ে অভিনয় করা সিনেমা।প্রতাপ চরিত্রে তাকে বেশ ভালই লেগেছে।শান্ত,স্থির,কথাহীন এক সুন্দরী তরুনীর ভূমিকায় পূর্নিমাও ঠিকঠাক।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৫/১০
ব্যক্তিগত : ৭.৫/১০
— ‘চন্দ্রকথা’
‘তুমি বাসো কিনা,আমি তা জানিনা।ভালবাসো কিনা,তাও আমি জানিনা।’এই গানটি আমার বেশ আগে থেকেই পছন্দ।পরবর্তীতে গানটি শুনলাম চন্দ্রকথা সিনেমায়।হুমায়ূন আহমেদ এই গল্পটাও বেশ যত্ন নিয়ে লিখেছেন,এবং এর পর্দা উপস্থাপনও বেশ ভাল।আসাদুজ্জামান নূর,শাওন,ফেরদৌস,আহমেদ রুবেল,চম্পা এরা বেশ ভালই অভিনয় করেছে।একটা সহজ-সরল গল্পকে কিভাবে এলোমেলো করে দেয়া যায় সেটা হুমায়ূন আহমেদ বেশ ভালভাবেই জানত।এই সিনেমার গানগুলো সবই বেশ পছন্দের।
আই.এম.ডি.বি : ৭.৬/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘আগুনের পরশমনি’
যুদ্ধের প্লটে যদি দারুন গল্প,দারুন উত্তেজনার,দারুন পারিবারিক ড্রামার সিনেমা খোঁজা হয় তাহলে আগুনের পরশমনি বেস্ট,শুধু যুদ্ধেরই নয় সিনেমা হিসাবেও বেস্ট।গল্পে যুদ্ধের সময়ের একটা পরিবারের অবস্থা উঠে এসেছে,উঠে এসেছে সেই সময়ের অবস্থাও।ছবিটা যতবারই দেখেছি,ততবারই মনে হয়েছে এটা সিনেমা নয় যেন আমিই এই পরিস্থিতিতে ডুকে পড়েছি।এই ছবির নাম ছোটবেলায় মনে থাকত না,শুধু মনে থাকত একটা ছোট মেয়ে ডিমের খোসার উপর মানুষের ছবি আকঁত।সবাই যে যার চরিত্রে সেরাটা দিয়েছে।উপন্যাসের মতোই পারফেক্ট নির্মান ছিল।অভিনয় করেছিলেন,আসাদুজ্জামান নূর,বিপাশা হায়াত,শীলা আহমেদ,আবুল হায়াত,ডলি জহুর।
আই.এম.ডি.বি : ৯.১/১০
ব্যক্তিগত : ৯.৫/১০
— ‘নিরন্তর’
নিরন্তর সিনেমায় শাবনূরকে যখন কাস্ট করা হয়,তখন অনেকেই বলেছিল শাবনূর এরকম অফ ট্রাক গল্পে ভাল করবে না।কিন্ত একজন প্রাইভেট পতিতার চরিত্রে শাবনূর একদম তার অচেনা রুপ দেখিয়েছে।খদ্দেরের বিছানায় সে কি কারিশাম,আবার এই মেয়েটিই সংসারে ফিরে শান্ত বহমান নদীর মতো চুপচাপ।হুমায়ূন আহমেদের অন্যসব উপন্যাসের মতো এটায় খুব আবেগ রাখেনি,তবে জীবনের যে নিষ্টুরতা,বাস্তবতা যে কারও জীবনের নরম অনুভূতি গুলো কেড়ে নেয়,সেটা সে লেখায় ভালই বুজিয়েছে।এবং সিনেমাটি বাংলাদেশ থেকে অস্কারে নমিনেশন পেয়েছিল।
আই.এম.ডি.বি : ৬.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৭.৫/১০
— ‘জয়যাত্রা’
যুদ্ধের প্লটের আরেকটা টানটান উত্তেজনার সিনেমা।একটা ছাউনি দেয়া নৌকায় কতগুলো পরিবারের সদস্যদের ঠাঁই হয়।কত ধর্ম,বর্ণ,মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে সব এক হয়ে গিয়েছিলো একটি নৌকায়।সিনেমার প্রত্যেকটা দৃশ্য জীবন্ত,দৃশ্য কথা বলে।অসাধারন এই সিনেমার গল্প লিখেছেন আমজাদ হোসন,পরিচালক ছিলেন তৌকির আহমেদ।সম্ভবত এই সিনেমায় ই এতগুলো পরিচিত মুখের একসাথে দেখা মিলেছিল।অভিনয় করেছিলেন,মাহফুজ আহমেদ,বিপাশা হায়াত,আজিজুল হাকিম,তারিক আনাম খান,আবুল হায়াত,রোমানা,চাঁদনী,শাহেদ শরীফ,ইনতেখাব দিনার,জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়,মোশাররফ করিম,নাজৃা আনোয়ার,শামস সুমন,হুমায়ুন ফরিদী।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৩/১০
ব্যক্তিগত : ৯.৫/১০
— ‘শ্যামল ছায়া’
যুদ্ধের আরেকটা ফাইনেস্ট মুভির তালিকায় থাকা একটি।জয়যাত্রার মতো এখানেও গল্প আগাবে একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকায়,তবে একটু আলাদা ভাবে।এখানে কিছু ভিন্ন রঙে জীবনকে চেনা যাবে।শেষের টুইস্টটুকু সত্যিই কমপ্লিট একটা গল্পের মতো মানিয়ে দিয়েছে।অভিনয় করেছিল শাওন,আহমেদ রুবেল,রিয়াজ,তানিয়া আহমেদ,হুমায়ূন ফরিদী।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৫/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘কাল সকালে’
আগেই বলেছিলাম আমজাদ হোসেন মানেই কনটেন্টের গুরু।একটি গ্রাম্য সহজ-সরল,বোকা-সোকা মেয়ের যে কি পরিমান ট্রাজেডি সইতে হয় সেটা সে এই গল্পে ভালই তুলে ধরেছে।গল্পের ‘মালতী’ চরিত্রটা যেন সমাজের নিরব ধর্ষকদের অত্যাচারের প্রতীক।পুরো গল্পটাকেই একা টেনে নিয়ে গেছে শাবনূর।এবং এই সিনেমাটি চিত্রনায়িকা শাবনূরের সবথেকে প্রিয় সিনেমা।
আই.এম.ডি.বি : ৭.৪/১০
ব্যক্তিগত : ৮/১০
টু বি কন্টিনিউ. . . . .
The post NO Spoiler ‘বাংলা মাস্টারক্লাস সিনেমা’ [পর্ব – ০৩] appeared first on Trickbd.com.
No Spoiler
‘বাংলা মাস্টারক্লাস সিনেমা’
পর্ব – ০২
যাদের বাংলাদেশী সিনেমা নিয়ে এলার্জি আছে তাদের জন্য কিছু বাংলা মাস্টারক্লাস কিংবা প্রথম সারির সিনেমার লিস্ট।
লিস্টটা একান্তই আমার ব্যক্তিগত,যারা নিজের দেশের সিনেমাকে জানতে আগ্রহী তারা দেখতে পারেন সিনেমাগুলো।
প্রতিটি পর্বেই দশটি করে,মোট পাঁচটি পর্বে পঞ্চাশটি দারুন ছবির খোঁজ দেয়ার প্রচেষ্টা থাকবে।বেশিরভাগ সিনেমাই ইউটিউবে আছে।
— ‘ওরা এগারো জন’
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম বাংলা সিনেমা।এই সিনেমায় মুক্তিযুদ্ধের কাহিনীকে সবথেকে নিছকভাবে দেখানো হয়েছে,কেননা প্রত্যেকটা কলাকৌশলীই ছিলেন,যুদ্ধের সময়ের এবং বেশিরভাগই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।পুরো সিনেমা জুড়েই টেনশন কাজ করবে।আর চাষী নজরুল ইসলাম তার সুনিপুণ হাতে এর নির্মান করেছিলেন।অভিনয় করেছিলেন খসরু,রাজ্জাক,শাবানা,নতুন।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত’
রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত সিনেমাটিতেই সম্ভবত আমার দেখা প্রথম বাংলা সিনেমা,যেখানে নারীর নিজস্ব একটা আইডিন্টি রয়েছে,সেটাকে পুঁজি বানিয়ে গল্প বুনেছে।সিনেমার মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাবানা,রাজ্জাক,বুলবুল আহমেদ।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘আনন্দ অশ্রু’
আমাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে,বাংলা সিনেমার প্রিয় তিনটি রোমান্টিক সিনেমার নাম বলো,তাহলে আমি আনন্দ অশ্রুর নাম নিবো।‘খসরু’ আর ‘দোলা’ র নিছক ভালবাসার সেই করুন পরিনতি নাইন্টিন কিডস থেকে শুরু করে বর্তমান জেনারেশনও পছন্দ করেছে।সম্ভবত এই সিনেমার গানগুলোই বর্তমান শিল্পীরা সবথেকে বেশি কভার করেছে এখন অবধি।এই সিনেমা না দেখলে বুজতেই পারতাম না,ক্লাস এইট/নাইনে পড়ুয়া একটা মেয়ে কতটা ম্যাচিউরড অভিনয় করতে পারে।
আই.এম.ডি.বি : ৮/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘অবুজ হৃদয়’
এখন অবধি ত্রিভুজ প্রেমের গল্পে সেরা কাজের ভেতর অন্যতম একটা কাজ মনে হয় অবুজ হৃদয় কে।মাঝেমধ্যে গল্পে প্রেমকে ছাড়িয়ে গেছে বন্ধুত্বের অনুরাগ।এই সিনেমার ‘তুমি আমার জীবন’ গানের লোকশন,কোরিওগ্রাফি তখনকার সময়ের তুলনায় বেস্ট।
সিনেমায় অসাধারণ অভিনয় করেছিল জাফর ইকবাল,ববিতা,চম্পা।
আই.এম.ডি.বি : ৬.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৭.৫/১০
— ‘মনের মাঝে তুমি’
যে সিনেমার মাধ্যমে পূর্নিমা দামী তারকা বনে যান,সেটি মনের মাঝে তুমি।ভারত-বাংলাদেশের জয়েন্ট ভেনচারের এই একটা মাত্র কাজই আমার সবসময় এগিয়ে রাখতে ভাল লাগে।মিষ্টি প্রেম আর অসাধারণ মিউজিকের সমন্বয়ে তৈরী সিনেমাটি সেরা দশ রোমান্টিক বাংলা সিনেমায় জায়গা পাবে।এই সিনেমার পরই বাংলা সিনেমায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল রিয়াজ-পূর্নিমা জুটিও।এছাড়াও একটি বিশেষ চরিত্রে ছিলেন জিশু সেনগুপ্ত।
আই.এম.ডি.বি : ৭.১/১০
ব্যক্তিগত : ৭.৫/১০
— ‘বাঙ্গলা’
ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটকে ঘিরে আরেকটি মাস্টারক্লাস সিনেমা।আহমেদ ছফার উপন্যাস ‘অঙ্কার’ অবলম্বনে তৈরী এই সিনেমায়,ভাষা এবং মুখের কথা যে কতটা দামী সেটা হাড়েহাড়ে টের পাওয়া যায়।আর এজন্যই আমাদের সাহসী যোদ্ধার স্বাধীনভাবে কথা বলতে যুদ্ধ করেছিলেন।সিনেমায় অসাধারণ একটা আপস এন্ড ডাউন কেমিস্ট্রি তৈরী করেছিল মাহফুজ আহমেদ ও শাবনূর।শাবনূর যে কি পরিমান ভাল অভিনেত্রী সেটা এই সিনেমা না দেখলে অনেকটাই অজানা রয়ে যাবে।শেষ দৃশ্যটার জন্য খুব খারাপ লেগেছিল।এত সুন্দর একটা গল্পের জন্য আহমেদ ছফাকে একটা বড়সড়ো ধন্যবাদ দিতেই হয়।
আই.এম.ডি.বি : পাওয়া যায়নি।
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘শ্রাবন মেঘের দিন’
পুরো চঞ্চলতায় ঘেরা একটা গল্প মেঘের দিনের মতো অন্ধকার হয়ে যায় শ্রাবন মেঘের দিন সিনেমায়।শাওনের করা প্রতিটি চরিত্রই ভীষন প্রিয়,তবে ‘কুসুম’ চরিত্রটার প্রতি আলাদা একটা টান আছে।অভিনয়ে কেউ কারও থেকে কম যাননি জাহিদ হাসান এবং মাহফুজ আহমেদ।যদিও এই গল্পের প্রধান চরিত্র ‘সাহানা’,যারা বইটি আগে পড়েছেন তারা সেটা বুজতে পেরেছেন আগেই। কিন্তু পর্দায় ত্রিভুজ প্রেমকে বেশি ফোকাসড করায় সিনেমায় চরিত্রটা আড়ালেই থেকে যায়।কিন্তু শাওনের থেকে এই সিনেমায় মুক্তি আরও বেশি ভাল অভিনয় করেছে।
আই.এম.ডি.বি : ৮.৫/১০
ব্যক্তিগত : ৮.৫/১০
— ‘দুই দুয়ারী’
রহস্য মানবের দেখা মিলেছিল পর্দায় দুই দুয়ারী সিনেমার মাধ্যমে।একজন রহস্য মানব অদ্ভুতভাবে এক ভদ্রলোকের গাড়ির সামনে এসে পড়ে,এবং পরবর্তীতে তার বাড়িতে স্থান পায় আশ্রয় হিসাবে।রহস্য মানব,এক জোড়া তরুন-তরুনীর প্রেম দুটো বিষয় মিলিয়ে আমার কাছে দারুন ছিল।রিয়াজ,মাহফুজ বরাবরই সাহিত্য নির্ভর সিনেমায় ভাল।এই ছবিতেও তারা ভাল করেছে,আর সঙ্গে শাওন।
আই.এম.ডি.বি : ৭.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৮/১০
— ‘নয় নাম্বার বিপদ সংকেত’
হুমায়ূন আহমেদ রহস্য মানবের জন্ম দিয়ে সেটার নামও দিয়েছিল।কিন্তু রহস্য মানবীও জন্ম দিয়েছিল তবে সেভাবে নাম দেননি।এই সিনেমায় একটি বাড়িতে হাজির হয় এক অদ্ভুত তরুনী।যদিও এই সিনেমাকে হুমায়ূন স্যার নিজেই অর্থহীন বলেছিল।গল্পটা অর্থহীনই,তবে আমার দেখা এখন অবধি সেরা কমেডি ফিল্ম।সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তানিয়া আহমেদ,দিতি,ফারুক আহমেদ,জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়,রহমত আলী।
আই.এম.ডি.বি : ৭/১০
ব্যক্তিগত : ৭.৫/১০
— ‘না বলো না’
চিঠির প্রেমগুলা বরাবরই আমার কাছে একটু ফ্রেস লাগে।তার সাথে যদি থাকে অসাধারন গান আর টুইস্ট।অসাধারন একটা ভালবাসার গল্প বেশ জটিলতার সাথেই উঠে আসবে গল্পে।সীমলা এবং রিয়াজ দুজনকেই পারফেক্ট জুটি হিসাবে লাগছে।যদিও এই জুটিটা এরকম একটা সিনেমা করার পরও আর কোন সেরকম আলোচিত সিনেমার জন্ম দেয়নি।এছাড়াও ছিলেন ফেরদৌস,সোমা।
আই.এম.ডি.বি : ৬.৮/১০
ব্যক্তিগত : ৮/১০
টু বি কন্টিনিউ. . . . .
The post NO Spoiler ‘বাংলা মাস্টারক্লাস সিনেমা’ [পর্ব – ০২] appeared first on Trickbd.com.
ইউটিউব থেকে আয় নিয়ে আমাদের অনেকের বিভ্রান্তি আছে। আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করতে হয়। আজ আমি আপনাদের এই বিভ্রান্তি গুলো দুর করার চেষ্টা করবো। আজ আমি আলোচনা করবো কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। তো বন্ধুরা আর দেরি না করে চলুন শুরু করি
অনেকে মনে করে ইউটিউব ভিডিওতে শুধু ভিউ আসলেই আয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। ইউটিউব থেকে বেশিরভাগ আয় হয় গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে। গুগল আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং সেই বিজ্ঞাপনের উপর যত ক্লিক পড়বে তত আয় হবে। তবে গুগল এডসেন্স পেতে হলে আপনাকে ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন পেতে হবে। মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আবার ইউটিউবের কিছু শর্ত আছে। চলুন ইউটিউবের মনিটাইজেশন শর্ত গুলো দেখে নিই।
এই শর্ত গুলো আপনি পুরন করতে পারলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এরপর ইউটিউব আপনার চ্যানেল রিভিউ করবে এবং মনিটাইজেশন পাওয়ার মতো হলে দিয়ে দেবে। মনিটাইজেশন পাওয়ার পর ইউটিউব আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক ও ইম্প্রেশনের উপর ভিত্তি করে আপনার এডসেন্স একাউন্টে অর্থ জমা হবে। তবে মনিটাইজেশন পাওয়ার পরেই আপনি টাকা পেয়ে যাবেন তা কিন্তু নয়। প্রথমে আপনার এডসেন্স একাউন্টে দশ ডলার পুর্ন হওয়ার উপর আপনার পোস্ট অফিসের ঠিকানাই ইউটিউব একটি এড্রেস ভেরিফিকেশন পিন পাঠাবে। পোস্ট অফিসের এড্রেস আপনাকে দেওয়া লাগবে। সেই কোড আপনার এডসেন্স একাউন্টে বসিয়ে এড্রেস ভেরিফাই করতে হবে। এরপর আপনার একাউন্টে একশ ডলার পুর্ন হলে তারপর আপনি ব্যাঙ্ক একাউন্ট অ্যাড করতে পারবেন এবং সেই একাউন্টে ইউটিউব টাকা পাঠিয়ে দেবে। তবে এমন ব্যাঙ্ক একাউন্ট হতে হবে যার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার করা যায়। পরবর্তীতে প্রত্যেক মাসে ইউটিউব অটোমেটিক আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেবে। এভাবেই ইউটিউব থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় হয়। আশাকরি আপনাদের বিভ্রান্তি কিছুটা দুর করতে পেরেছি।
গুগল এডসেন্সের পরে ইউটিউব থেকে আয়ের আরেকটি উপায় হলো স্পন্সর নিয়ে আয়। কিছু ছোট বড় কোম্পানি যাদের পন্য এখনো প্রচার হয়নি তারা তাদের পন্য প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন অথবা স্পন্সর দিয়ে থাকে। তবে স্পন্সর দেওয়ার মাধ্যমে পন্যের প্রচার অনেক বেশি হয়। তবে এর জন্য আপনার চ্যানেলের কন্টেন্ট অনেক জনপ্রিয় হতে হবে। কারন জনপ্রিয় না হলে কেউ আপনাকে স্পন্সর দেবে না। আবার যে কোম্পানি স্পন্সর দেবে সেই কোম্পানি যেনো আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে তার একটি সিস্টেম থাকতে হবে। স্পন্সর পেলে একসাথে অনেক ভালো পরিমাণে আয় হয়।
ইউটিউব থেকে বর্তমানে আফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই আয় করছে। যাদের চ্যানেলে প্রচুর ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার রয়েছে কিন্তু মনিটাইজেশন পায়নি তারা সাধারণত আফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করে। বর্তমানে এমাজন আফিলিয়েট মার্কেটিং নেটওয়ার্কের মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয়। এখন প্রশ্ন হলো আফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কিভাবে আয় হয়? প্রথমে আপনাকে এমাজন আফিলিয়েট মার্কেটিং এ সাইন আপ করতে হবে। এরপর প্রতিটা পন্যের একটি আফিলিয়েট লিংক আপনাকে দেওয়া হবে। সেই লিংক থেকে যদি কেও পন্য কিনে তাহলে আপনি সেই পন্যের উপর নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন। যদি চ্যানেল অনেক জনপ্রিয় হয় তাহলে আফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করা যায়।
আপনার যদি ছোট খাটো ব্যবসা থাকে এবং সাথে একটি জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে সেই চ্যানেলের মাধ্যমে নিজের ব্যবসা প্রচার করতে পারেন। ব্যবসা অনলাইন ভিত্তিক হলে সবথেকে ভালো হয়। নিজস্ব ব্যবসা আপনি আপনার চ্যানেলের প্রচার করতে পারেন এবং সেই ব্যবসা থেকে আয় করতে পারবেন। অনেকে আছে যারা ছোট খাটো অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা শুরু করে নিজের ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার করে। যদি ভালো প্রচার হয় তাহলে আপনার ব্যবসা আস্তে আস্তে বড় হবে এবং পরবর্তীতে ব্যবসাটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। তবে প্রচারের পাশাপাশি ভালো সার্ভিস না দিলে আপনার ব্যবসা বেশিদিন টিকতে পারবেন। অতএব ভালো সার্ভিস নিজের ছোট্ট অনলাইন ভিত্তিক বিজনেস ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচার করুন এবং মুনাফা আয় করুন।
বর্তমানে এটি বাংলাদেশে ব্যবহার যোগ্য না। তবে আশা করা যায় একদিন বাংলাদেশ থেকেও সুপার চ্যাটের মাধ্যমে আয় করা যাবে। যারা লাইভস্ট্রিম করে তাদের জন্য ইউটিউব সুপার চ্যাটের মাধ্যমে আয় করার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রশ্ন হতে পারে সুপার চ্যাট কি? যখন লাইভস্ট্রিম করা হয় তখন বহু লোক লাইভ চ্যাট করে। একসাথে অনেক মানুষ চ্যাট করার কারনে যে লাইভস্ট্রিম করে সে সবার চ্যাটের রিপ্লাই দিতে পারে না। তবে সুপার চ্যাটের মাধ্যমে একজন ভিজিটর কিছু টাকা দিয়ে নিজের কমেন্ট লিখতে পারে যা সরাসরি লাইভস্ট্রিমারের কাছে পৌছায়। ভিজিটর যত টাকা দিয়ে কমেন্ট করবে তার মতামত ততক্ষণ পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে এবং সেই কমেন্ট ইউটিউব অন্য কালারে ও হাইলাইট করে রাখবে। সাধারণত যারা গেম লাইভস্ট্রিম করে তারা এভাবে আয় করে। সুপার চ্যাট থেকে আশা অর্থের বেশিরভাগ চ্যানেল কর্তৃপক্ষ পায় এবং কিছু অংশ ইউটিউব রেখে দেই। তবে দুঃখের বিষয় হলো এটি বাংলাদেশে এখনো চালু হয়নি। তবে বাংলাদেশে পেইপাল যেহেতু চালু হবে তাই সুপার চ্যাট চালু হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে।
ইউটিউবের সাম্প্রতিক সময়ের বড় আপডেটের মধ্যে ইউটিউব শর্টস্ অন্যতম। আমরা অনেকেই টিকটক দেখতে পছন্দ করি। আমরা যেমন টিকটকে কম দৈর্ঘ্যের ভিডিও দেখি ঠিক তেমনি ইউটিউব শর্টস্ এ কম দৈর্ঘ্যের ভিডিও দেখা যায়। ইউটিউব শর্টস্ এর মাধ্যমেও আয় করা যায়। তবে এই ফিচারটি বাংলাদেশে ব্যবহার যোগ্য নয়। আপনার চ্যানেলে শুন্য সাবস্ক্রাইবার থাকলেও আপনি ইউটিউব শর্টস্ এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এমনকি ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন না থাকলেও। এখন প্রশ্ন হলো ইউটিউব শর্টস্ এর মাধ্যমে কিভাবে আয় হয়? আপনি যদি ইউটিউবে শর্টস্ ভিডিও আপলোড দেন তাহলে মাস শেষে আপনার ভিডিওর ভিউ অনুযায়ী আপনাকে রিওয়ার্ড দেওয়া হবে। তবে ভিডিওতে যত ভিউ পাবেন আপনার রিওয়ার্ডের অর্থের পরিমাণ তত বাড়বে। রিওয়ার্ড হিসেবে সর্বোচ্চ সাত লাখ টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। বর্তমানে অনেক বড় বড় চ্যানেল পর্যন্ত ইউটিউবে শর্টস্ আপলোড করছে। এর জন্য শুধু কপিরাইট মুক্ত নিজের কন্টেন্ট হলেই চলবে। আবার আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ভিডিও তৈরি করা লাগছে না। টিকটকের মতো ইউটিউব শর্টস্ এ শর্ট ভিডিও আপলোড করে এভাবে আয় করতে পারবেন। এখন রিওয়ার্ড হিসেবে ইউটিউব আপনাকে যে টাকা দেবে সেটা হাতে পাবেন কিভাবে? যখন আপনাকে রিওয়ার্ড দেওয়া হবে সেটা ইমেইলের মাধ্যমে ইউটিউব আপনাকে জানিয়ে দেবে। এরপর সেটি আপনাকে ক্লেইম করতে হবে। ক্লেইম করার পর আপনার এডসেন্স একাউন্টে সেটি জমা হবে। যদি এডসেন্স একাউন্টে না থাকে তাহলে ইউটিউব এডসেন্স একাউ খুলতে বলবে। পরে আপনি এডসেন্স থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
নতুন চ্যানেলের ক্ষেত্রে এটি ইউটিউব থেকে আয়ের একটি পদ্ধতি হতে পারে। বর্তমানে অনেক লেজিট শর্টলিংক সাইট আছে যার লিংকে ক্লিক পড়লে তার জন্য টাকা দেই। এখন প্রশ্ন হতে পারে শর্টলিংক সাইট কি? শর্টলিংক সাইট হলো এমন এক প্রকারের সাইট যেখানে বড় বড় লিংক ছোট করা হয়। আমরা যখন কোনো ওয়েবসাইটের লিংক কপি করি তখন সেটা অনেক বড় দেখাই এবং দেখতে খারাপ লাগে। তাই এসব সাইটের মাধ্যমে লিংক ছোট করা হয়। কিছু সাইট আছে যেগুলো সেই সাইট থেকে ছোট করা লিংকে ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে। এরকম সাইট থেকে সাধারণত খুব বেশি আয় হয় না। তবে পার্শ্ব আয় হিসেবে শর্টলিংকের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
বর্তমানে অনেক অ্যাপ বা ওয়েবসাইট আছে যেখানে রেফার করার মাধ্যমে আয় করা যায়। রেফার করার মাধ্যমে সাধারণত অনেক বেশি আয় হয়। রেফার এবং আফিলিয়েট মার্কেটিং প্রায় একই কিন্তু আফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কেও একজন যখন পন্য কিনবে তার উপর কমিশন দেওয়া হয়। তবে রেফার করার ক্ষেত্রে শুধু লিংকে ক্লিক করে সাইন আপ করলেই আপনি কমিশন পাবেন। বর্তমানে এটি অনেক জনপ্রিয় পদ্ধতি। বিশেষ করে যাদের অনলাইন আয় বিষয়ক চ্যানেল আছে তারা এভাবে আয় করে। আপনিও যদি অনলাইন আয় বিষয়ক টিপস শেয়ার করে থাকেন তাহলে এভাবে আয় করতে পারেন।
এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা। কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন। উত্তর দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ সবাইকে
The post ইউটিউব থেকে আয় ২০২২ ( ৮ টি উপায়ে ) appeared first on Trickbd.com.
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। গুগল এডসেন্স আসলে কি?কেন আমরা গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানব? গুগল কেন আমাদেরকে টাকা দিবে? এই সকল বিষয়বস্তু গুলো নিয়েই আমাদের আজকের এই আর্টিকেল। আপনারা যদি এই সম্পর্কে বিস্তারিত নলেজ বা জ্ঞান অর্জন করতে চান তাহলে,
অন্ততপক্ষে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার বিশেষ অনুরোধ রইল। গুগল এডসেন্স অনলাইন জগতে সবচেয়ে বড় একটি নেটওয়ার্ক। গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। শুধুমাত্র গুগল এডসেন্স থেকে অনেকে লক্ষাধিক টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারে। এমনকি তার চেয়েও আরো বেশি অধিক পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
তবে আনুমানিক এমন লোক খুজে পাওয়া যায় যারা, শুধুমাত্র গুগল অ্যাডসেন্স থেকে প্রতিমাসে 10 লাখ টাকার উপর ইনকাম করতে পারে। তাই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে জনপ্রিয় এই গুগল এডসেন্স নেটওয়ার্ক, সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। প্রিয় বন্ধুরা চলুন আর কথা না বাড়িয়ে, বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এখনই।
গুগল এডসেন্স আসলে কিঃ গুগল এডসেন্স গুগলের একটি প্রোডাক্ট। যার মাধ্যমে যে কেউ চাইলে ইনকাম করতে পারবে। গুগলের বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন রয়েছে যেগুলো, আপনি আমি অথবা যে কেউ চাইলেই, গুগলের বিজ্ঞাপন গুলো এডসেন্সের মাধ্যমে নিয়ে ইনকাম করতে পারব। গুগোল অ্যাডসেন্সে প্রায় 500 ক্যাটেগরি এর বেশি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।
সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেটওয়ার্কের অন্যতম একটি নেটওয়ার্ক হল গুগল এডসেন্স। এই গুগল এডসেন্স থেকে, আপনি আমি সকলেই গুগলের বিজ্ঞাপন গুলো সংগ্রহ করতে পারব। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন যে, গুগল এডসেন্স থেকে আপনি যদি ইনকাম করতে চান সে ক্ষেত্রে, আপনার বয়স অবশ্যই 18 বছরের উপরে থাকতে হবে।
গুগল এডসেন্সঃ আপনি যদি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চান, তার জন্য আপনার গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানা জরুরী। অনলাইনে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। যেমন আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে,
অবশ্যই আপনার গুগল এডসেন্স সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। গুগল এডসেন্স ছাড়া আপনি আপনার ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন না। যদিও অন্যান্য পদ্ধতি অবলম্বন করে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যায় তবে, বেশিরভাগ লোকই গুগল এডসেন্স এর সাহায্যে, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারে।
তাছাড়া আপনি যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে টাকা আর্নিং করতে চান তাহলে, আপনার প্রথম ওয়েব সাইটের ইনকাম টা গুগল এডসেন্স শুরু করতে পারে। তবে যে গুগল এডসেন্স থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন এমনটা কিন্তু নয়। আপনি চাইলে কিন্তু গুগল এডসেন্স বাদে অন্যান্য পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। তবে বেশিরভাগ লোকই টাকা ইনকাম করার শুরুটা,
গুগল এডসেন্স দিয়ে করতে চাই। আর তাছাড়া গুগল এডসেন্স সম্পর্কে আমাদের জানার অন্যতম আরেকটি বিশেষ কারণ হলোঃ গুগল এডসেন্স থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর আমরা যারা গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করব, তাহলে আমরা হবো এখানকার পাবলিশার।গুগলের বিজ্ঞাপন গুলো আমরা অন্যদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কারণেই,
আমরা হব পাবলিশার। আর গুগোল অ্যাডসেন্সে বিজ্ঞাপন দেখে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়। একই কারণে, অর্থাৎ ইনকাম করার খাতিরে গুগল এডসেন্স সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই জানা উচিত। এখনো অনেক লোক রয়েছে যারা শুধুমাত্র গুগল এডসেন্স থেকেই 10 লাখ টাকার ওপরে প্রতি মাসে আয় করতে পারে। আপনি হয়তো জেনে অবাক হচ্ছেন তাইনা!
তবে বাস্তবে এটা কিন্তু সত্য যে, গুগল এডসেন্স থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। গুগল এডসেন্স থেকে আমরা যদি টাকা ইনকাম করতে চাই তাহলে, কমপক্ষে আমাদের বয়স 18 বছর হতে হবে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা স্পষ্ট এই কথাই প্রমাণ পাই, ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আমাদের, গুগল এডসেন্স সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি।
গুগোলঃ এতক্ষণ আমরা গুগল এডসেন্স সম্পর্কে বেশ কিছু জেনেছি। এবং এটাও আমরা জেনেছি যে, গুগল এডসেন্স থেকে আমরা টাকা ইনকাম করাতে পারব। এখন এই যে গুগোল থেকে আমরা এডসেন্স এর মাধ্যমে, বিজ্ঞাপনগুলো নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারব, এই গুগল কেন আমাদেরকে টাকা দিবে?
আপনারা হয়তো এতক্ষণে কেউ কেউ আন্দাজ করে নিতে পেরেছেন যে, গুগল কেন আমাদেরকে টাকা দিতে রাজি হবে! সংক্ষেপে এক কথায় যদি বলি, তাহলে গুগল আমাদেরকে টাকা দেওয়ার অন্যতম কারণ হলোঃ গুগলকে আমরা সাহায্য বা সহযোগিতা করছি। মূলত গুগলের একটু সহযোগিতা করার বিনিময়ে গুগোল আমাদেরকে টাকা দিবে।
কিন্তু এমনিতে এমনিতে গুগোল কখনো আপনাকে টাকা দিবে না। গুগলের কোন একটি সাহায্য বা কাজ আপনাকে করে দিতে হবে, তাহলেই কেবলমাত্র গুগল আপনাকে তার বিনিময় টাকা দিতে রাজি হবে। এমনিতে এমনিতে কেউই কখনো কারো টাকা দিতে রাজি হয়না যেটা আমরা সকলেই জানি! এখন প্রশ্ন হলো গুগলের আমরা কি করে দিলাম?
যার জন্য গুগোল আমাদেরকে টাকা দিচ্ছে! এটাই যদি আপনার মনে মনে প্রকাশ পায় তাহলে, তার উত্তরে আমরা আপনাদেরকে যেটা বলব সেটা হলঃ আপনারা গুগলের যে বিজ্ঞাপনগুলো নিয়ে, মানুষের কাছে প্রচার করলেন বা দেখালেন। ঠিক এ কারণেই গুগোল আপনাদেরকে টাকা দিবে। প্রশ্ন আসতে পারে এত বিজ্ঞাপন গুগল কোথায় পাই?
গুগোল এত বিজ্ঞাপন মানুষের কাছে দিয়ে কেন এত টাকা খরচ করে? গুগলের এতে লাভ কি হয়? প্রিয় বন্ধুরা এই সকল প্রশ্ন যদি আপনাদের ভিতরে থাকে তাহলে, সাধারণত গুগলের বিভিন্ন ধরনের লোকেরা বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। যারা গুগলের বিজ্ঞাপন দেয় তারা মূলত তাদের বিজনেস প্রচার এর চাহিদা ও জনপ্রিয়তা, অর্জন করার জন্য গুগলকে প্রচার করতে বলে।
গুগলকে বলার অন্যতম একটি কারণ হলো, অন্যান্য কোম্পানির চেয়ে গুগোল এর মেম্বার সংখ্যা প্রচুর পরিমাণে। অর্থাৎ অন্য যে সকল কোম্পানি রয়েছে তার চেয়ে, গুগলের ইউজার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আর যারা বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে তারা, যে জায়গায় কম সময়ে বেশি মানুষের কাছে প্রচার হবে, জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে,
এই ধরনের কোম্পানিকে খোঁজে। ঠিক এ কারণেই ওই কোম্পানির লোকেরা তাদের ব্যবসা সার্ভিসগুলো প্রচার করার জন্য, গুগোল কে বেছে নিয়ে গুগলকে টাকা দেয়। আর এই কাজগুলো আপনার আমার মত লোকেরাই গুগলকে করে দেয়। অন্যদিকে গুগোল কোন কাজ না করে, আমাদের দিয়ে করিয়ে নেয়।
আর আমরা তাদের এই কাজে সহযোগিতা করার জন্য, সামান্য পরিমাণ পারিশ্রমিক কিছু টাকা দিয়ে থাকেন। আর গুগোল বসে বসেই এভাবে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করে। আর তার ইনকামের কিছুটা অংশ আমাদের কাছে শেয়ার করে থাকে। এতক্ষণে হয়তো বা আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে, গুগল কেন আসলেই আমাকে টাকা দিবে সেটা বুঝতে পেরেছেন।
সেটা অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে একদমই ভুলবেন না। আপনাদের কমেন্টে অবশ্যই আমরা রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। পরিশেষে সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
The post AdSense আসলে কি? Google আমাদেরকে কেন টাকা দিবে? (বিস্তারিত গাইড) appeared first on Trickbd.com.
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে কিভাবে একটি পরিপূর্ণ পেজ তৈরি করা যায়? আজকে আমরা এই বিষয়বস্তু গুলো নিয়ে আলোচনা করব। যদিও ফেসবুক পেজ আমাদের বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন হয়ে থাকে। এমনকি বর্তমান সময়ে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
আপনারা চাইলে ফেসবুকে প্রফেশনাল একটি পেস্ট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। প্রচুর পরিমাণে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। অনেকেই শুধুমাত্র ফেসবুক পেজ থেকে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে থাকে। ফেসবুকে একাধিক ইনকাম করার উপায় থাকলেও, ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম অন্যতম একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি।
যে কেউ চাইলেই ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে। তবে কমপক্ষে আপনার বয়স 18 হলেই ফেসবুক আপনাকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা শিখব, এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে কিভাবে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হয়? (স্ক্রিনশট সহ) যদি বিষয়টি বিস্তারিত জানতে চান অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ফেসবুক পেজ তৈরি করে লাভঃ আগেই বলেছি ফেসবুক পেজ তৈরি করে বর্তমানে, টাকা ইনকাম করা অসম্ভবের কিছু নয়। আপনি চাইলে, আপনার যেকোন ব্যবসা বিজনেস ইত্যাদি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বড় করতে পারেন। নতুবা কোনো ছোটখাটো কাজকর্ম আপনারা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বড় করতে পারেন।
ধরুন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন? তাহলে কিন্তু আপনি চাইলেই একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে, সহজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন এই ফেসবুক পেজ দিয়ে! ঠিক তেমনিভাবে আপনারা কিন্তু আপনাদের ইচ্ছা খুশি অনুযায়ী, যেকোনো ধরনের ছোটখাটো ব্যবসা ইত্যাদি কাজে লাগাতে পারবেন, এই ফেসবুক পেজ দিয়ে।
ফেসবুক পেজঃ আপনি যদি এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ফেসবুক পেজ তৈরী করতে চান তাহলে, অবশ্যই আপনি তৈরি করতে পারবেন ফেসবুক পেজ। কিন্তু প্রফেশনাল ভাবে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করতে হয়। আর এমনিতেও আপনারা চাইলেই, আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর মাধ্যমে,
ফেসবুকের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে, একটি পেজ তৈরি করতে পারবেন। যে কেউ চাইলেই ফেসবুকের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে, একটি ফেসবুক পেজ সহজে তৈরি করতে পারে। তো চলুন বন্ধুরা এখন আমরা স্ক্রিনশটসহ কিভাবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে, ফেসবুকের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে একটি পেজ তৈরি করব?এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে জেনে নিই।
এখন আপনি যদি নতুন একটি পেজ তৈরী করতে চান তাহলে, ওখানকার পেজের ক্রিয়েট অপশনে ক্লিক করুন। যদি বুঝতে অসুবিধা হয় তার জন্য নিচের ছবিটি ভালভাবে লক্ষ করুন।
আশাকরি উপরের ছবি দেখে ক্রিয়েট অপশনটি বুঝতে পেরেছেন কোনটা। গ্রেট অপশনে ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গেই নতুন আরেকটি পেইজ চলে আসবে। এখানে আপনারা একেবারে নিচের দিকে গেট স্টারটেড একটি অপশন দেখতে পারবেন। আপনি যদি সত্যিই একটি ফেসবুক পেজ তৈরী করতে চান তাহলে, গেট স্টার্ট এখানে ক্লিক করুন।
আপনি যদি ফেসবুক পেইজটি সম্পুর্ন ভাবে তৈরী করতে চান তাহলে, আপনাকে অবশ্যই চারটি ধাপ পার করতে হবে। এই চারটি ধাপ পার করার জন্য, প্রথমে আপনারা যখন গেট স্টার্টেড এখানে ক্লিক করবেন। তখন দেখতে পারবেন নতুন একটি পেজ ওপেন হবে। এখানে আপনারা আপনাদের পেজের নাম কি হবে?
সেটা দিতে বলবে, এখন আপনারা আপনাদের ইচ্ছামত একটি ফেসবুকের পেজের নাম দিতে পারেন। কোথায় ফেসবুক পেজ এর নাম সিলেক্ট করতে হবে, এটি দেখার জন্য নিচের স্ক্রিনশটটি ভালভাবে লক্ষ করুন।
আপনারা যদি উপরের স্ক্রিনশটের চিহ্নিত জায়গাটির দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে, বুঝতে পারবেন আপনাদের ফেসবুক পেজ এর নাম কোথায় দিতে হবে সেটা। ওই অপশনে আপনার ফেসবুকের নামটি দিয়ে নেক্সট অপশনে ক্লিক করুন। নেক্সট অপশনে ক্লিক করা হয়ে গেলেই আপনাদের প্রথম স্টেপ টি কমপ্লিট হয়ে গেল। আপনাদের সামনে দ্বিতীয় আরেকটি স্টেপ চলে আসবে।
এই স্টেপে আপনাদের, ফেসবুক পেজটি কোন রিলেটেড। সেটা এখানে দিতে হবে। তাই আপনি আপনার ইচ্ছামত একটি ক্যাটাগরি এখন থেকে সিলেক্ট করে দিবেন। একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে আপনারা নেক্সট অপশনে ক্লিক করবেন। আমি পার্সোনাল ব্লগ চিহ্নিত করে , আপনাদের বোঝার জন্য স্ক্রিনশটটি নিচে দিলাম।
যখন আপনারা পেজ এর ক্যাটাগরি টা সিলেক্ট করে, নেক্সট অপশনে ক্লিক করবেন তখন নতুন একটি পেজ আসবে। এখানে আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে, আর আপনি যদি চান এই ওয়েবসাইটটি আপনার ফেসবুকের পেজে দিতে চান তাহলে, দিতে পারেন কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই। স্ক্রিনশটটি দেখুন।
আর যদি না দিতে চান তাহলে নিচে টিকমার্ক চিহ্নিত করে নেক্সট অপশনে ক্লিক করুন। নেক্সট অপশনে ক্লিক করলে আমাদের তিনটি স্টেপ কমপ্লিট হয়ে যাবে। এখন আমাদের চতুর্থ নম্বর স্টেপ সামনে আসবে। এই চতুর্থ নম্বর স্টেপ পার করতে পারলেই, আমাদের একটি ফেসবুক পেজ তৈরি হয়ে যাবে।
যখন আপনারা আপনাদের ওয়েবসাইট দিয়ে অথবা না দিয়ে টিক মার্ক অপশনে ক্লিক করে, নেক্সট অপশন এ ক্লিক করবেন তখন নতুন আরেকটি পেজ ওপেন হবে। এই পেজে আপনাদের আপনার ফেসবুকের পেজের যে, প্রোফাইল পিকচার এবং কভার পিকচার থাকবে, এটি এখানে সুন্দর ভাবে দিতে হবে।
যদি আপনারা এখানে আপনাদের এই সাইন নম্বর স্টেপটি কমপ্লিট করতে পারেন তাহলে, ভালোভাবেই আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিতে পারবেন। আপনাদের বোঝানোর জন্য আমরা আপনাদের একটি স্ক্রিনশট দিলাম নিচে।
আজকে আমরা শিখলাম যে, মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফেসবুকের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে, কিভাবে একটি পরিপূর্ণ পেজ তৈরি করতে হয়? (স্ক্রিনশট সহ) এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে step-by-step বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদিও আপনাদেরকে সুন্দর ভাবে বলা বা বোঝানোর চেষ্টা করেছি।
যদি কোন প্রকার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আপনাদের কমেন্টে আমরা অবশ্যই রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব। বরাবরের মতো আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই দেখা হবে অন্য কোন আর্টিকেলে। আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
The post ফেসবুকের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশন দিয়েন, ফেসবুক পেজ তৈরি করুন অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর সাহায্যে (স্ক্রিনশট সহ)? appeared first on Trickbd.com.