from Techtunes | টেকটিউনস https://ift.tt/3BwSD9h
via IFTTT
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ চারটি মাধ্যম নিয়ে আজকে আমি আলোচনা করব। এই চারটি মাধ্যম প্রায় সকল ইউটিউবার অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করে। শুধু বাংলাদেশে নয় সারা বিশ্বের লোক এই চারটি পদ্ধতি অবলম্বন করে তাদের নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে নিয়েছে। ইউটিউবে এই চারটি পদ্ধতি নিয়ে কাজ করে,,, সংসার বা অন্যান্য কাজের জন্য তাদের অন্য কোন কাজ করতে হয় না।আপনিও কি চাচ্ছেন এই চারটি মাধ্যম অবলম্বন করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য? যদি তাই হয় তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
*ইউটিউব থেকে ইনকাম করার প্রথম ধাপ হলো আপনার চ্যানেল টি মনেটিজেশন এনাবল করা। আপনার চ্যানেল টি মনিটাইজেশন এনেবেল করতে পারলেই ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। তবে এই মনেটিজেশন এনাবল করার ইউটিউব এর কিছু শর্ত রয়েছে: যেমন গত 12 মাসের ভিতরে আপনার চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। এই সত্যটি পূরণ করতে পারলেই আপনি মনেটিজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। মনেটিজেশন অ্যাপ্রুভ হলে, আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম টা শুরু করতে পারবেন।
প্রথম পদ্ধতি হলো: গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম। আপনি চাইলে খুব সহজেই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সবচেয়ে জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি প্রায় সকল ইউটিউবার করেই টাকা ইনকাম করে। গুগোল অ্যাডসেন্সে প্রায় হাজার হাজার ক্যাটাগরির অ্যাড রয়েছে। আপনি চাইলে আপনার ভিডিওতে ইচ্ছামত ক্যাটাগরির এড যুক্ত করতে পারেন। এক এক রকম ক্যাটাগরির এক এক রকম ইনকাম হয়। আপনি চাইলে যে কোন ক্যাটাগরির বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিওতে দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। তবে কতটা ইনকাম হবে সেটা নির্ভর করবে আপনার চ্যানেলের ভিউজ এর উপর। অর্থাৎ আপনার এডসেন্সের এড বিজ্ঞাপনগুলো যত বেশি লোক দেখবে ততো বেশি ইনকাম হবে। এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই তাদের নিয়ম নীতি ও গাইডলাইন মেনে কাজ করতে হবে। তাহলে খুব সহজে আপনি প্রথম মাধ্যম অবলম্বন করে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
*নিজের প্রোডাক্ট অথবা আত্মীয় স্বজনের প্রোডাক্ট সেল করে। হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন। আপনার নিজের যদি কোন প্রোডাক্ট থাকে তাহলে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার করে আপনি ইনকাম করতে পারেন। অথবা আপনার আত্মীয় স্বজনের যদি কোন প্রোডাক্টের কোম্পানি থাকে, তাহলে তাদের সাথে কথা বলে তাদের প্রোডাক্ট সেল করে দিলে তারা যে কমিশন দেবে সেখান থেকেও ইনকাম করতে পারেন।তার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইব এবং ভিউ এর খুবই প্রয়োজন। যত বেশি আপনার ভিডিওতে প্রচার করবেন ততবেশি সেল হবে। আর যত বেশি সেল করতে পারবেন ততো বেশি ইনকাম হবে। এই পদ্ধতি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার নিজের উপর। আপনি যদি ভাল ভাবে প্রচার করতে পারেন তাহলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে ইনকাম করতে পারেন।
*স্পন্সর এর মাধ্যমে আয়। হয়তোবা আপনারা স্পন্সর এর সাথে ইতিমধ্যে পরিচিত হয়ে যেতে পারেন। এই স্পন্সরের কাজ হল অন্যান্য বড় বড় কোম্পানি বিজ্ঞাপনগুলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার করা। বিজ্ঞাপনগুলো যত বেশি মানুষ দেখবে ততো বেশি ইনকাম হবে আপনার। আপনি চাইলে খুব সহজেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে, অর্থাৎ স্পন্সর এর মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের থেকে ইনকাম করতে পারবেন। স্পন্সার আপনার চ্যানেলে আনার জন্য অবশ্য আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে পাঁচ লাখ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।তাহলে খুব সহজেই স্পন্সর এর মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে ইউজ পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে কাজ করলে আপনার দুই দিকে লাভ। এক হল আপনার চ্যানেল টি মনিটাইজেশন এনাবেল করে ইনকাম। আর দুই হলো স্পন্সর এর মাধ্যমে ইনকাম।আপনারা এই পদ্ধতি অবলম্বন করে খুব সহজে ইউটিউব এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
*অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। হ্যাঁ আপনি চাইলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আফিলিয়েট মারকেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ হল: তাদের কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো আপনাকে সেল করে দিতে হবে। আপনি যত তাদের প্রোডাক্ট গুলো সেল করবেন ততো বেশি ইনকাম হবে। প্রতিটা প্রোডাক্টের জন্য নির্দিষ্ট কমিশন আপনার একাউন্টে জমা হবে। এবং এই কমিশনের টাকা খুব সহজেই আপনি হাতে নিয়ে নিতে পারেন অ্যাকাউন্ট থেকে। বিশ্বের বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। একদিকে ইউটিউবে মনিটাইজেশন এনাবেল করে ইনকাম হচ্ছে। অন্যদিকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করছে।আপনারা চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে আনলিমিটেড ডলার আয় করতে পারেন।
বন্ধুরা আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।যদি আর্টিকেলটি আরো বেশি ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সাথে।সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি,,, আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
The post ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সেরা ও জনপ্রিয় ৪ টি মাধ্যম ? appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। সম্মানিত পাঠক গণেরা আশাকরি আপনার মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন দোয়াতে ভালোই রয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি তারই দয়াতে। আমরা যারা ইউটিউবে আসি প্রয়োজনীয় একটি ভিডিও দেখে চলে যায়!!!আবার কিছুক্ষণ পর কোন একটা ভিডিও দেখে আবার অন্য কাজে চলে যায়!!!! বা একটি চায়ের দোকানদার ইউটিউব কি??? সেই সম্পর্কে কিছুই জানেনা কোন জ্ঞানই নেই। এই লেবেলের সহ এই ধরনের যত লোক হয়েছেন। তারা যদি আজকের আর্টিকেলটি ওপেন করেন তাহলে খুব সহজেই শিখে যেতে পারবেন!!! ইউটিউবে কিভাবে ইনকাম হয় ???? কিভাবে ইউটিউব চ্যানেলের লোকেরা ইনকাম করে ইউটিউব থেকে???? এবং ওই টাকা হাতে পর্যন্ত কিভাবে পৌঁছায়???? এই সকল তথ্যগুলো আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবেন ইনশাল্লাহ!!! তাই আর্টিকেলে শুরুতেই বলব অবশ্যই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আজকের মূল টিউটোরিয়াল টি।
৳৳৳ইউটিউব থেকে সর্বপ্রথম কখন ইনকাম শুরু হয়??? আপনি ইউটিউবার হতে পারবেন কিনা জানেন???
*ইউটিউব হল সারা বিশ্বের বড় একটি প্ল্যাটফর্ম। এই ইউটিউব প্লাটফর্মে যে কেউ এসে কাজ শুরু করতে পারে। তবে সবাই ইউটিউবার হতে পারবে। কিন্তু ইউটিউব থেকে সাকসেস হতে পারবে না। হাই বন্ধুরা, আপনি যদি ইউটিউব এর নিয়ম কানুন গাইডলাইন মেনে কাজ করেন। এবং মানুষের জন্য কিছু করতে পারেন। তাহলে আপনি এখান থেকে আয় শুরু করতে পারবেন। ইউটিউবার এর কাজ হল ভিডিও ক্রিয়েট করে মানুষদের উপহার দেওয়া। এই কাজটি তেমন একটা কঠিন কাজ নয়। তবে বেশিরভাগ লোকই এই সহজ কাজটি পারেনা। তবে হ্যাঁ আপনিও একজন ইউটিউবার হতে পারবেন। আপনার ভিডিও যদি সুন্দর মানুষের প্রয়োজন হয় বা উপকারে আসে।এবং আপনার মধ্যে যদি থাকে ধৈর্য এবং থাকে কিছু টেকনিক তাহলে খুব সহজেই আপনি এখান থেকে আমরা ইনকাম করতে পারেন। তবে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো তাদের নিয়ম কারণ গুলো মেনে নিয়ে কাজ করা। অনেকেই কাজ সবকিছু ঠিক রেখে নিয়ম পালন করে না ইউটিউব এর গাইডলাইন ও নীতিমালা।গাইডলাইন ও নীতিমালা না মানলে আপনি কখনোই সাকসেস হতে পারবেন না ইউটিউব থেকে।নিয়ম নীতি ও গাইডলাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ করে ইউটিউব থেকে সাকসেস হওয়ার জন্য। ইউটিউব থেকে আপনার টাকা ইনকাম শুরু কখন হবে??? এই প্রশ্নটা হয়তোবা নতুনদের মনে জাগতেই পারে। সঠিক নিয়মে যখন একটি ভিডিও আপলোড করবেন তখনই কি আপনার ইনকাম শুরু হবে??? একটি ভিডিওতে কয় টাকা পাবেন??? বন্ধুরা ইউটিউব এর ইনকাম শুরু করার জন্য কাজের একটি নিয়ম রয়েছে। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম তাদের সাথে যুক্ত হতে হবে। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত হতে হলে, আপনার ইউটিউব চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইব এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম প্রয়োজন হবে। বর্তমানে এই দুইটি কাজ কমপ্লিট করলে তাদের কাছে আবেদন করতে পারবেন। আপনার ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইব যদি 100% রিয়েল হয় তাহলে আপনার সাথে তারা যুক্ত হয়ে নিবে। ইউটিউব থেকে নানা উপায়ে ইনকাম করা যায়।তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে মাধ্যমে সেটা হল এডসেন্স এর মাধ্যমে। ইউটিউব আপনার একাউন্টে যখন অনুমোদন দিয়ে দিবে। তখন আপনাকে একটি এডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এডসেন্স একাউন্টে অ্যাপ্রুভ হলে এই আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সাথে যুক্ত করে দিতে হবে। তারপর থেকেই শুরু হবে আপনার ইনকাম। হ্যাঁ এতদিন আপনি যদি 500 টা ভিডিও ছাড়েন তাহলে আপনার কোন ইনকাম হবে না। আপনার চ্যানেলে মনিটাইজেশন অন করার পরে ইনকাম শুরু হবে।
৳৳৳ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা কিভাবে হাতে পর্যন্ত পৌঁছায়???
*আপনার চ্যানেল কখন মনিটাইজেশন অন হয়ে যাবে। তারা আপনার আবেদন অ্যাকসেপ্ট করে নিবে। অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওতে এড শো হবে। তখন থেকে আপনার ইনকাম যাত্রা হবে শুরু। প্রশ্ন আসতেই পারে এই টাকা কোথায় জমা হয়??? আপনার প্রতিটা ভিডিওর এনালাইসিস দেখতে পারবেন কত ডলার হয়েছে। এবং ওই টাকা কনভার্ট হয়ে এডসেন্স একাউন্টে জমা হবে।প্রতি মাসের 12 থেকে 13 তারিখের মধ্যেই এডসেন্স একাউন্টে ডলারগুলো জমা হয়। এভাবে করে আপনার অ্যাডসেন্সে যখন 10 ডলার জমা হবে। তখন গুগলের পক্ষ থেকে আপনার কাছে বা আপনার লোকেশনে একটি চিঠি আসবে। চিঠিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ চিঠিতে একটি কোড থাকবে।আপনার এড্রেসটা ভেরিফাই করার জন্য গুগল থেকে চিঠি পাঠিয়ে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই আপনার এড্রেস টি ভেরিফাই হওয়ার পর যখন আপনার একাউন্টে 100 ডলার জমা হবে সর্বপ্রথম। তখন একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এডসেন্স একাউন্টে অ্যাড করতে হবে। 100 ডলার হলেই আপনার একাউন্টে অটোমেটিক্যালি টেনাসফার করে দিবে এডসেন্স একাউন্ট। তার পরবর্তী মাসগুলোতে প্রতি মাসের টাকা প্রতিমাসে পাবেন। তবে ইউটিউবে যদি প্রথম মাসে আপনি 100 ডলার আর্ন করতে পারেন,তাহলে পরবর্তী মাসে আপনার ইনকাম দাঁড়াবে 200 ডলার বা তার বেশি। অর্থাৎ ইউটিউব এর ইনকাম দিনে দিনে বাড়তে থাকে। এতক্ষণে আমি শুধু ইউটিউব থেকে ইনকাম করার একটি উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু সত্যিকার অর্থে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার নানা রকম উপায় রয়েছে। তবে যে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করলাম এটা সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি উপায়। আশা করি বোঝাতে পেরেছি ইউটিউব থেকে কিভাবে হাতে পর্যন্ত টাকা পাবেন। যদি কথা বুঝতে অসুবিধা হয় আমাকে বলবেন আমি সাহায্য করব ইনশাল্লাহ।
শেষ কথা:::
সর্বোপরি বন্ধুরা এতক্ষন আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আর্টিকেলটি আপনার কাছে একটু হলেও উপকার হয়েছে।আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন কেমন হয়েছে আর্টিকেলটি।আমার এই আর্টিকেলের যদি কোথাও কিছু জানার আগ্রহ থাকে তাহলে কমেন্টে বলবেন আমি কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি সাধারন এক মানুষ, ইউটিউব সম্পর্কে আমার অত জ্ঞান নেই। যতটুকু জানি ততটুকু শেয়ার করলাম। যদি কোথাও কোন ভুল ত্রুটি হয়ে যায় দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। আমি নতুন এক আর্টিকেল লেখক। জানিনা কোথায় কোথায় কি না কি ভুল করেছি। তাই বলে কেউ দয়া করে খারাপ মন্তব্য করবে না। কোথাও ভুল হলে জানাবেন আমি সংশোধন হয়ে নেব ইনশাল্লাহ। আমার আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনা করে বিদায় নিচ্ছি,,,, আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
The post ইউটিউব এ কিভাবে টাকা ইনকাম করে??? আপনি কি ইউটিউবার হতে পারবেন??? ইউটিউব থেকে হাতে পর্যন্ত টাকা কিভাবে পাবেন??? appeared first on Trickbd.com.
*অ্যাপ্লিকেশনটি খুবই জনপ্রিয় হওয়ার কারণে আপনি যেকোনো জায়গায় সার্চ দিলে পেয়ে যাবে। আপনি চাইলে সরাসরি গুগল থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। অ্যাপ্লিকেশন টির নাম হল pixel lab
হ্যাঁ পিক্সেল ল্যাব অ্যাপ্লিকেশনটির নাম।
*আপনি চাইলে এই অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোরেও পেয়ে যাবেন। প্লে স্টোরে পিক্সেলাব সার্চ করলে এই অ্যাপ্লিকেশনটি সর্বপ্রথমে আসবে। অ্যাপ্লিকেশনটি চেনার জন্য নিচের ফটোটা লক্ষ করুন।
*আশাকরি উপরের ফটো দেখে আপনি খুব সহজেই চিনতে পারবেন অরিজিনাল অ্যাপ্লিকেশনটি। সর্ব প্রথমে আপনি অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিন, ইনস্টল হওয়ার পর এ অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করুন। ওপেন করলেই দেখতে পাবেন,,, ফ্রিতে অনেকগুলো ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ দেওয়া রয়েছে। আপনি চাইলে এই ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন।
* তাছাড়া আপনি যদি চান আপনার গ্যালারিতে বা ফাইল ম্যানেজার থেকে ফটো এডিট করতে তাও পারবেন। সরাসরি ফাইল ম্যানেজার থেকে ফটো নিয়ে আসার জন্য, সর্বপ্রথমে ক্লাস আইকনে ক্লিক করতে হবে। নিচের ফটো টি দেখলে বুঝতে পারবেন কোনটা প্লাস আইকন।
*ওপরের চিহ্নিত অংশটি প্লাস আইকন। ক্লাস আইকনে ক্লিক করলেই আপনাদের সামনে কিছু অপশন শো করবে। অপশন গুলোর ভিতর ফ্রম গ্যালারি অপশনটিতে ক্লিক করুন। বোঝার জন্য নিজের ফটোটি লক্ষ করতে পারেন।
*চিহ্নিত অংশে ক্লিক করলে সরাসরি আপনার ফাইল ম্যানেজার এ নিয়ে যাবে। এবার আপনার ইচ্ছামত ফটো সিলেক্ট করে ফটো এডিট করতে পারেন।
*এই অ্যাপ্লিকেশনে এডিট করার জন্য 30 থেকে 40 রকম এডিটর রয়েছে। আপনার চাহিদা এবং ইচ্ছা অনুযায়ী সকল এডিট অপশন অ্যাপ্লিকেশন টি তে রয়েছে।
*আপনার ফটোটি এডিট কমপ্লিট হয়ে গেলে সেটা নিশ্চয়ই সংরক্ষণ করার প্রয়োজন হবে। আপনি চাইলে এই অ্যাপ্লিকেশন থেকে খুব সহজেই আপনার গ্যালারিতে অথবা ফাইল ম্যানেজার এ সেভ করতে পারেন। সেভ করার জন্য নিজের ফটো চিহ্নিত করার অংশে ক্লিক করুন।
*উপরের ফটোতে চিহ্নিত করা অংশে ক্লিক করলেই নিজের ফটোর মত দেখতে পারবেন। এই ফটোর চিহ্নিত করা অংশ আবার ক্লিক করুন।
*উপরের ফটো চিহ্নিত অংশে ক্লিক করলেই আপনাদের সামনে নিজের ফটোর মত পেজ ওপেন হবে।
*আপনার এডিট কৃত ফটোটা সেভ করার জন্য উপরের চিহ্নিত করা অংশে ক্লিক করো। ব্যাস আপনার ফটোটি এডিট কমপ্লিট এবং সেভ করাও । আশা করি বোঝাতে পেরেছি কিভাবে এডিট করবেন এবং সেভ করবেন। কোন প্রকার সমস্যা হলে আমাকে কমেন্ট এর মাধ্যমে বলবেন আমি সাহায্য করব ইনশাল্লাহ।
*আর আপনারা যদি চান কিভাবে প্রফেশনাল ভাবে ফটো এডিট করবো? এই অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা তাহলে আমাকে বলবেন। আমি আরেকটি আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে একটি প্রফেশনাল ফটো এডিট করা শিখিয়ে দিব। যদি আপনাদের প্রয়োজন হয় তাহলে বলবেন শুধু।
পরিশেষে বন্ধুরা,কেমন লাগলো আমার আজকের আর্টিকেলটি জানাতে ভুলবেন না কমেন্ট এর মাধ্যমে? কোন কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করবেন। আমি রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা করে বিদায় নিচ্ছি,,, আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
The post প্রফেশনাল ভাবে ফটো এডিট করুন সেরা অ্যাপ্লিকেশনে? ফটো এডিট করার সেরা অ্যাপ্লিকেশন? appeared first on Trickbd.com.
আমরা সকলেই জানি যে, ভিজিটর হলো ওয়েবসাইটের প্রাণ ৷ ভিজিটরবিহীন ওয়েবসাইট কল্পনাও করা যায় না৷ ঠিক এই কারণে বর্তমানে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধির এত প্রচেষ্টা করা হয়৷ ভিজিটরকে কেন্দ্র করেই ওয়েবসাইটের যত কাজ করা হয়৷ একটি ওয়েবসাইটকে সচল রাখতে ভিজিটর বা ট্রাফিকের কোনো বিকল্প নেই৷ প্রতিটি ওয়েবসাইটের জন্য ট্রাফিক অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান বা প্রাণভোমরা স্বরুপ৷
প্রতিযোগিতার এই বিশ্বে বর্তমান ভিজিটর অর্থাৎ ট্রাফিক পাওয়া দুর্বিষহ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে৷
সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আমাদের ওয়েবসাইটটি আনতে Seo করে থাকি৷
তবে হ্যাঁ, পরিকল্পিতভাবে সঠিক পন্থা অবলম্বন করলে ভিজিটর অবশ্যই বাড়াতে পারবেন৷ এজন্য আপনাকে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে৷
আপনার ওয়েবসাইটের জন্য করা নিরলস পরিশ্রম ততক্ষণ পর্যন্ত সার্থক হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইটে একটি ভালো পরিমাণ ট্রাফিক আনতে না পারবেন৷
আপনার হাড়ভাঙা পরিশ্রম বা কষ্টকে সার্থক করতে কিংবা ওয়েবসাইটের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হলেও আপনার ওয়েবসাইটটিতে ট্রাফিক আনা এখন খুব দরকার৷
কেননা, যতদিন পর্যন্ত যথেষ্ট পরিমাণ ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন না ঠিক ততদিন পর্যন্ত আপনি কোনো আয় করতে পারবেন না ৷ ফলে মাসের পর অতিবাহিত হবে কিন্তু, আপনি অর্থের মুখ দেখতে পারবেন না কখনোই৷
সুতরাং, অর্থোপার্জনের হোক বা পরিশ্রমের উপযুক্ত মূল্য পাওয়ার জন্যই হোক কিংবা খ্যাতি কুড়ানোর জন্যই হোক এমতাবস্থায় আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানো আবশ্যক হয়ে গেছে৷
যদি-ও ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানো খুব কষ্টসাধ্য ব্যাপার তথাপি সঠিক পন্থা অবলম্বন করলে ভিজিটর অবশ্যই বাড়াতে পারবেন৷
আজকে এই পোস্টে , “ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর উপায় ” “ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় ” ” কিভাবে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়াবো? ” সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন৷
যারা ইতিমধ্যে অনেক কষ্ট করেও ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটর বা ট্রাফিক আনতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা আজকের এই আর্টিকেলে দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে, আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, আপনি ১০০% আপনার ওয়েবসাইটে আশানুরূপ ভিজিটর বাড়াতে পারবেন৷
আর যারা প্রকৃতপক্ষে ওয়েবসাইট বা ব্লগের ভিজিটর বা ট্রাফিক বাড়াতে চান, তারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন, নতুবা আশানুরূপ ফল পাবেন না৷
কারণ, আজকের এই টিপস অনুযায়ী কাজ করলে খুব অল্প পরিশ্রমে ও সময়ের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে পারবেন৷
অনেক বেশি বকবক করে ফেলেছি আমি,এবার আসল কথায় আসা যাক :
১. সঠিক ও উপযুক্ত কী-ওয়ার্ড নির্বাচন
আপনার পোস্ট থেকে যথেষ্ট পরিমাণ আশানুরূপ ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে আপনাকে সঠিক কী-ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে৷ আপনার ওয়েবসাইট কতটা র্যাংক করবে এটা সম্পূর্ণ আপনার উপযুক্ত ও সঠিক কী- ওয়ার্ড নিবার্চনের উপর পুরোটাই নির্ভর করে৷ এজন্য আপনাকে সঠিকভাবে কী ওয়ার্ড রিসার্চ করা জানতে হবে৷
তবে, এমন কোনো কী ওয়ার্ড নির্বাচন করবেন না যেগুলো আপনার থেকে খ্যাতিসম্পন্ন ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে৷ কারণ সেই ওয়েবসাইটগুলোকে টপকিয়ে পেছনে ফেলা অত সহজ ব্যাপার না৷ যদিও বা টপকাতে পারেন, কিন্তু কেউ তাদের ওয়েবসাইটকে রেখে আপনার ওয়েবসাইটকে খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে না৷ কারণ তাদের আর্টিকেল কোয়ালিটি সম্পর্কে তার আগে থেকেই একটা ইতিবাচক ধারণা ছিল৷ সুতরাং কেউ আপনার আর্টিকেলটি পড়বে না বরং সবাই এড়িয়ে যেতে থাকবে৷
অন্যদিকে, আপনি এমন কী ওয়ার্ড নির্বাচন করলেন যা কখনো সার্চ ইঞ্জিনে সার্চই হয় না, তখনই আপনি কোনো ট্রাফিক পাবেন না৷ আপনার সব সাধনা এবারও আগের মতই বৃথা হয়ে যাবে৷
সুতরাং, আপনাকে এমন সব কী ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে যেগুলোর প্রতিযোগী বা কম্পিটিটর কম, সার্চ ইঞ্জিনে মোটামুটি সার্চ হয় এবং যেটা সার্চ ভলিউমও বেশি৷ ঠিক তখনই আপনি সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রত্যাশিত ট্রাফিক পাবেন৷
২. ইউনিক আর্টিকেল লেখাআপনি ওয়েবসাইটে যে আর্টিকেলটি লিখবেন তা অবশ্যই ইউনিক হতে হবে৷ কারণ একই আর্টিকেল ভিজিটরা যদি অন্য কোনো ওয়েবসাইটে পড়ে আসে আপনার ওয়েবসাইটে তবে পুনরায় একই আর্টিকেল ভুলেও পড়বে না৷ তাই ওয়েবসাইটটে ভালো পরিমাণ ট্রাফিক পেতে ইউনিক পোস্ট করা অভ্যাস করুন৷ কেননা কপি পোস্ট করলে ভিজিটরা আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি মন্দ ধারণা মনে পোষণ করতে পারে৷ এতে আপনার সাইটের সুনামহানি হবে৷ অধিকন্তু, একটি সময় পরে আপনি ভিজিটর হারাতে থাকবেন৷
৩.আর্টিকেলের কোয়ালিটি বজায় রাখাওয়েবসাইটে ভিজিটর না বাড়ার একটা অন্যতম কারণ হলো ওয়েবসাইটে কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল না থাকা৷ এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ঢুকে কোয়ালিটি সম্পূর্ণ আর্টিকেল না পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রস্থান করে বা বের হয়ে যায়৷ ফলে আমাদের ওয়েবসাইটটির বাউন্স রেট অনেক বৃদ্ধি পায়৷ ফলশ্রুতিতে আমাদের ওয়েবসাইটটিকে আর বেশিদূর এগিয়ে নিয়ে যায় সম্ভব হয় না৷ তাই আর্টিকেল লেখার সময় সর্বদা আর্টিকেলের কোয়ালিটি বজায় রাখার চেষ্টা অবশ্যই করবেন৷ নতুবা আপনি ভিজিটর পেলেও হারাবেন৷
ধরা যাক, আপনি ৭ দিন যাবৎ একটি ইনফরমেটিভ আর্টিকেল লিখেছেন এবং সেই পোস্টটি পড়ার জন্য পুরো সপ্তাহে ১৫০ জন ভিজিটর প্রবেশ করল৷ তারা সবাই দেখল আপনার লেখা আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল, পাশাপাশি আপনার আর্টিকেলটি খুব সাজিয়ে লেখা যা পাঠককে মুগ্ধ করবে৷ যার ফলে অধিকাংশ পাঠকই অন্যান্য আর্টিকেল গুলো পাশাপাশি দেখবে সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইটের নাম মনে রাখার চেষ্টা করবে৷ এতে করে তারা নিয়মিত আপনার সাইটটি ভিজিট করা চেষ্টা অবশ্যই করবে৷
অন্যদিকে, আপনি দৈনিক ২-৪ টা আর্টিকেল লিখলেন,কিন্তু একটা আর্টিকেলও মানসম্মত না৷ এতে করে কি হবে জানেন? এতে আপনার পোস্টগুলো কেউ পড়বে না৷ এছাড়া, ঐ ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে পুনরায় ভিজিট করা কথা চিন্তাও করবে না৷ আপনার ওয়েবসাইটের নাম মনে রাখার কথা কথা সে ভুলেও ভাববে না! ফলশ্রুতিতে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি ঐ ভিজিটরের নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে৷
সুতরাং আর্টিকেলের মান বজায় রেখে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন৷
৪. নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করাওয়েবসাইটে ভিজিটর ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার কোনো বিকল্প নেই৷
আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করলে ভিজিটররাও নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পড়তে আসবে৷
ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার পরিশ্রম কোনো কাজে আসবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করা শুরু করবেন৷ কারণ অনিয়মিত আর্টিকেল লিখলে কখনো ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আসবে না৷
আপনি দৈনিক একটি বা প্রতি সপ্তাহে একটি বা প্রতি মাসে একটি এমন ধারাবাহিকতা মেনে যদি নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করা শুরু করেন, তবে ধীরে ধীরে ভিজিটর ক্রমশই বাড়তেই থাকবে৷ ভুলেও ওয়েবসাইটে এলোপাতাড়ি পোস্ট করার চেষ্টা করবেন না৷
৫. ওয়েবাসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করাআপনার ওয়েবাসাইটে প্রত্যাশিত ভিজিটর পাওয়ার অন্যতম প্রধান উপায় হলো আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে যোগ করা৷ সার্চ ইঞ্জিন থেকে মানুষ সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য সাধারণত খুঁজে থাকে৷ আপনার ওয়েবসাইটটি যদি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আনতে পারেন, তবে ভালো পরিমাণ অর্গানিক ভিজিটর পাবেন৷ যার জন্য আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না৷
আপনার ওয়েবসাইটটি কী সম্পর্কিত সেই বিষয়ে প্রাসঙ্গিক কোনো কী ওয়ার্ড কোনো ভিজিটর সার্চ করলেই আপনার ওয়েবসাইট চলে আসবে৷ ফলে কোনো পরিশ্রম না করেই এমনিতেই ভিজিটর পেয়ে যাবেন৷ ঠিক সেই জন্যে আপনাকে মানসম্মত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে এবং সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করতে হবে৷
৬. আর্টিকেল সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করাসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওয়েবসাইটটি প্রমোট করাতে একটি প্রোফাইল তৈরি করবেন৷ আপনার বন্ধু ও ফলোয়ারদের মাঝে আপনার আর্টিকেলটি শেয়ার করুন৷ পাশাপাশি তাদের বন্ধুরাও যেন ঐ আর্টিকেল তার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে সেই কথা আপনার বন্ধু ও ফলোয়ারদের বলে দিবেন৷
তবে আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন, অধিকাংশ সময়ই আপনার বন্ধুরা আপনার আর্টিকেল শেয়ার করবে না৷ কারণ হিসেবে বলা যায়, এই আর্টিকেলে তারা কোয়ালিটি সম্পন্ন নতুন কিছু পায়নি৷ যার কারণে তারা আপনার আর্টিকেল শেয়ার করে নাই৷ আপনার বন্ধুরা যদি আপনার আর্টিকেলটি নতুনত্ব কিছু পেত ও শিখতে পারত ঠিক তখনই আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিতো৷
সুতরাং, আপনাকে মানসম্মত নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে৷ এতে করে আপনার আর্টিকেল বেশি বেশি শেয়ারের সঙ্গে সঙ্গে ভিজিটরও বাড়বে৷
৭. সোশ্যাল বুক- মার্কিংযদিও সোশ্যাল বুক- মার্কিং ওয়েবসাইটে সরাসরি ভিজিটর পেতে তেমন কোনো সহযোগিতা করে না,তবে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে আনতে সহায়তা করে থাকে৷ তাই নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটটির জন্যে কমপক্ষে ১০-১৫ টি হাইপেজ বুক মার্ক করে রাখুন৷ সোশ্যাল বুক- মার্কিং কাজটি আসলেই খুব সহজ৷
৮. গেস্ট ব্লগিং করাওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর অন্যতম সেরা মাধ্যম হলো গেস্ট ব্লগিং৷ এছাড়া এটি আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে আনতে সহায়তা করবে৷ নিয়মিত ট্রাফিক আসে এমন একটি গেস্ট ব্লগিং ওয়েবসাইট হলো টেকটিউনস৷
এরকম ওয়েবসাইটে আপনার আর্টিকেল পাবলিশ করে ট্রাফিককে আকর্ষণ করাতে পারলে খুব সহজে ভিজিটর পাবেন৷ প্রতি সপ্তাহে এরকম ভালো পেজ র্যাংকিং ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করান৷
৯. ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করাআপনার ওয়েবসাইটটি যদি গুগলে র্যাংক করাতে চান, তবে অবশ্যই কিছু কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্যাকলিংক তৈরি করুন৷এতে সঙ্গে ভিজিটরও পাবেন৷ তবে উল্লেখ্য, ব্যাকলিংকগুলো যেন অবশ্যই কোয়ালিটি সম্পন্ন ওয়েবসাইট থেকে তৈরি করা হয়৷
নতুবা হাজার হাজার ব্যাকলিংক তৈরি করেও কোনো ফল পাবেন না৷ কোয়ালিটি সম্পন্ন একটি ব্যাকলিংক হাজারো নরমাল ব্যাকলিংকগুলো থেকে সেরা৷ এটা খুব ফলপ্রসূ হবে৷
১০. ইয়াহুুর প্রশ্নের উত্তর করাওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ইয়াহু আনসার৷ আপনি নিয়মিত ইয়াহু আনসার ওয়েবসাইটে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে অংশগ্রহন করে আপনার সাইটে ভিজিটের বন্যা বয়ে দিতে পারবেন৷ আপনি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক নো ফলো লিংক তৈরি করতে পারবেন৷ কারণ ইয়াহু আপনার দেওয়া সাইটের লিংকটি কখনোই ডু- ফলো লিংক হিসেবে বিবেচনা করবে না৷ তবে অনেক ভিজিটর পাবেন, এটা নিশ্চিত!
১১. ফোরামে নিয়মিত পোস্ট করাআপনি নিয়মিত ফোরাম পোস্টিং করার মাধ্যমে আপনার স্বাক্ষর ও সাইটের লিংক ব্যবহার করে অনেক ভিজিটর পেতে পারেন৷ কিছু কিছু সাইটে সাইন আপ করার সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিতে দেয়,আবার কিছু কিছু সাইট একটি নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর এই সুযোগ দিয়ে থাকে৷
তবে আপনি চাইলে ফোরাম সাইটের সদস্যদের বিভিন্ন রকম প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজের লিংক ও স্বাক্ষর দিতে পারবেন৷ যা আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে৷
১২. কমেন্ট করাব্লগে কমেন্ট করে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনয়ন একটি পুরাতন ও জনপ্রিয় মাধ্যম৷
কোয়ালিটি সম্পন্ন ওয়েবসাইটে কমেন্ট করে ব্যাকলিংক তৈরি ভালো পরিমাণ ট্রাফিক পেতে পারেন৷
এজন্য আপনার ওয়েবসাইট রিলেটেড কয়েকটি ওয়েবসাইট বাছাই করে কমেন্ট ব্লগিং আরম্ভ করেন৷
আপনি জেনে অবাক হবেন যে, একটি কমেন্ট ব্লগিং এর মাধ্যমে ২০-৬০ টি ভিজিটর পাওয়া যায়৷
১৩. আর্টিকেল মার্কেটিংওয়েবসাইটে মান সম্পন্ন ভিজিটর আনার সহজ পন্থা হলো আর্টিকেল মার্কেটিং৷ আপনার আর্টিকেল যদি মানসম্মত হয়,পাঠক পড়ে যদি সন্তুষ্ট ও আকর্ষণ অনুভব করে তবে ভিজিটরের মন জয় করে নিজের ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন অসংখ্য ট্রাফিক৷
একটি মান সম্মত আর্টিকেল লিখতে নিম্নোক্ত বিষয় মাথায় রাখতে হবে :
► প্রথমত, ১০০০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০০ শব্দের মধ্যে একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখতে হবে৷► আটিকেলটিতে প্রাইমারি কি-ওয়ার্ডকে তিন (৩) বার ও বাকিগুলো প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে৷
► একটি ইউনিক আর্টিকেল লিখুন৷
► আপনার আর্টিকেলটি অন্য সাইটে না দিয়ে শুধু আপনার সাইটে পাবলিশ করুন। এখন আপনার অরিজিনাল আর্টিকেলটি রিরাইট করে আর্টিকেল সাবমিশন টুল ব্যবহার করে সাবমিট করতে হবে৷ ১৪. ভিডিও মার্কেটিং
ইউটিউব ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে পারেন৷ এই পদ্ধতি অনেক বেশি কার্যকর৷ কারণ প্রচুর মানুষ ইউটিউব ব্যবহার করে থাকে৷ ফলে খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে আপনার ব্লগ রিলেটেড ভিডিও তৈরি করে ভিজিটর বাড়াতে পারবেন৷
১৫. স্কুইডোআর্টিকেল লিখে অর্থোপার্জনের জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় সাইট হলো স্কুইডো।এই সাইটের ভিজিটর সংখ্যাও অনেক বেশি। এখানে আপনি যে নিশ সম্পর্কিত আর্টিকেল লিখতে পারবেন৷ স্কুইডো সাইটে আর্টিক্যালগুলিকে সাধারণত লেন্সেস নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। আপনি এ সাইটে কোন লেন্স পাবলিশ করলে তখন নিশের সঙ্গে মিল রেখে বিজ্ঞাপন ঐ পেজে প্রদর্শিত হবে।
আপনার লেন্সে ঐ বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্কুইডো যে পরিমান অর্থ আয় করবে তার অর্ধেক আপনাকে পেপাল বা অন্যান্য মাধ্যমে দেওয়া হবে৷
শেষ কথাআপনি যদি পুরো আর্টিকেল
এটা একটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার! নিয়মিত আপনাকে কাজ করতে হবে৷
আশা করি, আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগছে। কোন সমস্যা হলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন৷ এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে দয়া করে আমার ছোট ব্লগটি ভিজিট করতে ভুলবেন না।
সৌজন্য আমার ব্লগ : আইটি আপডেট বিডি
সময় থাকলে এখনি একবার ঘুরে আসতে পারেন!
The post ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর উপায় appeared first on Trickbd.com.
২০২১ সালে এসে, আপনি আপনার কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিনের জন্য সঠিকভাবে অপ্টিমাইজড না করে কখনো গুগলে র্যাংক (rank) করার কথা ভুলেও চিন্তা করতে পারবেন না৷
অনেক সময় এরকম হয় যে, আপনি অনেক তথ্যবহুল ও সেরা আর্টিকেল লিখেছেন, কিন্তু ভিজিটররা সার্চ ইঞ্জিনে আপনার আর্টিকেলটি খুঁজে পাচ্ছে না৷ কারণ সার্চ ইঞ্জিনের জন্য আপনার কনটেন্টটি সঠিকভাবে অপ্টিমাইজড করেননি৷
অন্য কথায় বলা যায়, আমরা বলতে পারি যে আপনি অনেক বেশি অর্গানিক ভিজিটর আপনার কম্পিটিটরের ওয়েবসাইটে পাঠাচ্ছেন৷
সুতরাং, Seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখুন যেটি আপনাকে আপনার কম্পিটিটরের সাথে প্রতিযোগীতা করতে সাহায্য করবে৷
একটি মানসম্মত আর্টিকেল লেখার পূর্বে অবশ্যই কিছু সময় নিয়ে কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করে নেওয়া উচিত৷
আপনি যদি কী-ওয়ার্ড রিসার্চ না করেই আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করেন,তবে সেটি কখনো গুগলে র্যাংক (rank) করবে না৷
যখন আপনি কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করা আরম্ভ করবেন তখন অনেক কী-ওয়ার্ডই পাবেন,কিন্তু আপনাকে সেগুলোর মধ্যে থেকে সঠিক কী-ওয়ার্ডটি বাছাই করতে হবে৷
সঠিক কী-ওয়ার্ড বাছাই বলতে বুঝানো হয়েছে লং টেইল কী-ওয়ার্ড বাছাই করা যেটি অনেক বেশি নির্দিষ্ট৷ যার ফলে আপনি টার্গেট করা ভিজিটর পাবেন৷
আর সর্বদা শর্ট টেইল কী-ওয়ার্ডগুলো এড়িয়ে যেতে হবে৷ কেননা এইসব কী-ওয়ার্ডগুলোর কম্পিটিটর অনেক বেশি হওয়ায় গুগলে সহজে র্যাংক করা যায় না৷
২. আকর্ষণীয় শিরোনাম বা হেডিং তৈরি করাআপনার উচিত হবে আপনার কি-ওয়ার্ড প্রধান হেডিংএ ব্যবহার করা৷ এছাড়া আরও কিছু শব্দ যোগ করবেন যেন ব্লগের আর্টিকেল সম্পর্কে বর্ণনামূলক হয়৷
এর ফলে যখন একজন ভিজিটর আপনার আর্টিকেলের হেডিংটি পড়বে তখন আপনার আর্টিকেলটি কোন বিষয়ে লেখা তা ধারণা করতে পারবে৷
আপনি আপনার কী- ওয়ার্ডটি স্টার্টিং হেডিং ব্যবহার করবেন, কারণ গবেষণায় দেখা গেছে এটি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে আসতে সাহায্য করে৷
৩.সঠিক হেডিং ও সাবহেডিং ব্যবহার করাসবসময় আপনার মনে রাখতে হবে যে আর্টিকেলের ভেতরে একটি মাত্র H1 হেডিং ব্যবহার করতে হবে এবং যেটি আপনার ব্লগ পোস্টের টাইটেল হওয়া উচিত৷
তারপর আপনি আপনার কনটেস্ট রাইটিং শুরু করবেন H2 ও H3 ব্যবহার করে, আপনার কনটেন্টটি বিভিন্নভাগে ভাগ করে নিবেন৷
সঠিকভাবে হেডিং ব্যবহার করতে পারলে অন পেজ অপটিমাইজেশন এর জন্য অনেক উপকারী হবে৷ ফলে যখন সার্চ ইঞ্জিন ক্রলারস আপনার আর্টিকেলটি ক্রল করবে তখন সহজে বুঝতে পারবে কী আপনি লিখেছেন৷
৪. ইমেজ ব্যবহার করাযখনই ব্লগের জন্য আর্টিকেল লিখবেন সেই কনটেন্টে ইমেজ ব্যবহার করতে ভুলবেন না৷
কারণ, ইমেজ আর্টিকেলকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে৷ একটা লম্বা প্যারাগ্রাফে একটি ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন৷
উল্লেখ্য, ইমেজ ব্যবহার করার সময় ইমেজের Alt ট্যাগ দিতে ভুলবেন না৷
ইমেজের Alt ট্যাগে প্রাসঙ্গিক আরও কী ওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত৷ কেননা, এটি সার্চ ইঞ্জিনে ইমেজ র্যাংক করতে সাহায্য করবে৷
৫. সঠিক পারমালিংক তৈরি করাআপনি পারমালিংকে প্রাসঙ্গিক কী ওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন৷ এটি পাঠক ও সার্চ ইঞ্জিনকে সাহায্য করবে আপনি কী বিষয়ে আপনার ব্লগ আর্টিকেলটি লিখেছেন৷
আপনি যদি দীর্ঘদিন ব্লগিং করতে চান, তবে সাল বা বছর (যেমন ২০২১) ব্যবহার করা বন্ধ করুন৷
কারণ ২০২১ সাল শেষ হওয়ার পর কেউ আর ২০২১ লিখে সার্চ করবে না৷ তখন মানুষ ২০২২ লিখে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিবে৷
পরে আপনাকে আপনার পারমালিংক পরিবর্তন করতে হবে, এতে করে সার্চ ইঞ্জিন র্যাংকিং প্রভাবিত করবে৷ আর পরিবর্তন করা পারমালিংকটি 404 error দেখাবে৷
এই কারণে রাতারাতি আপনার র্যাংক করা আর্টিকেলটি সার্চ ইঞ্জিন থেকে উধাও হয়ে যাবে৷
সুতরাং পারমালিংকে সাল ব্যবহার এড়িয়ে চলুন৷
তবে হ্যাঁ, আপনি যদি trendy blogger হন, তবে সাল ব্যবহার করতে পারেন৷ কারণ এগুলো শুধু একবছরের জন্যই সার্চ করা হয়৷
৬. বিস্তারিত পোস্ট লিখুনযখনই কোনো ব্লগ আর্টিকেল লিখতে বসবেন,আর্টিকেলটি ঐ বিষয়ে সকল তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবেন৷
যাতে করে ভিজিটররা আর্টিকেলটি পড়ে কোনো সন্দেহ পোষণ না করে, কমপক্ষে কিছু জ্ঞান আহরণ করতে পারে ঐ আর্টিকেল থেকে৷
৭. ইউনিক আর্টিকেল লেখাসর্বদা কপিমুক্ত ইউনিক পোস্ট লেখার চেষ্টা করবেন৷
ইউনিক বলতে বুঝাচ্ছি, এমন আর্টিকেল লিখতে হবে যেটা আর কোথাও নেই৷
এই কারণে, আপনাকে নিজে নিজে কনটেন্ট লিখতে হবে, একদম কপি করা যাবে না তখন এটি ইউনিক বলে গণ্য হবে৷
৮. আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য অপ্টিমাইজড করাসবসময় আর্টিকেলটি ৮০০ এর অধিক শব্দে লেখার প্রচেষ্টা চালাবেন৷ কারণ গুগল বড় আর্টিকেল খুব পছন্দ করে৷ এছাড়া বড় আর্টিকেল খুব তথ্যবহুল হয়ে থাকে৷
আর্টিকেল লেখার সময় কী ওয়ার্ড ডেনসিটি ১-১.১৫% রাখবেন যেটা Seo এর জন্য আদর্শ পরিমাপ৷
৯. পোস্টে ইন্টারলিংক তৈরি করাইন্টারলিংকিং Seo এর জন্য সেরা ও কার্যকরী একটি কৌশল৷ এটির ফলে ব্যবহার অভিজ্ঞতা বাড়ে এবং সার্চ ইঞ্জিন ক্রলার কার্যকরভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি ক্রল করতে পারে৷
এই ক্যাটাগরির প্রাসঙ্গিক পোস্টের সাথে অন্য পোস্টের ইন্টারলিংক করুন৷ ফলশ্রুতিতে ভিজিটর আরও বেশি তথ্য খুঁজে পাবে৷
ইন্টারলিংকিং করার সময় কী ওয়ার্ড ও আংকর টেক্সট ব্যবহার করতে চেষ্টা করবেন৷
১০. Seo প্লাগিং ব্যবহার করাআপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগিং শুরু করেন, তবে অবশ্যই Yoast plugin seo প্লাগিংটি ব্যবহার করতে পারেন৷
এটি আপনাকে Seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে সাজেশনস দিয়ে সাহায্য করবে৷ প্রায় ৭০-৮০% অন পেজ অপটিমাইজেশন Seo করে থাকে এই প্লাগিংটি৷
এছাড়া এটি আপনার আর্টিকেল স্ক্যান করে, কী ওয়ার্ড গুলো সঠিকভাবে বসানো হয়েছে কি না চেক দিবে বা ইমেজে Alt ট্যাগ আছে কি না এসব জানাবে৷
অধিকন্তু, আপনাকে মেটা ডেসক্রিপশন তৈরি করে দিবে যেটি সার্চ রেজাল্টে দেখাতে সাহায্য করবে৷
১১. আর্টিকেল পাবলিশ করার আগে পড়ে নেওয়াকনটেন্ট পাবলিশ করার পূর্বে অবশ্যই একবার হলেও পড়ে নিবেন৷
পড়ার ফলে যেকোনো ভুল (যেমন :উচ্চারণজনিত ভুল, ব্যাকরণগত ভুল প্রভৃতি? ধরতে পারবেন৷
ভুল ধরার কারণে সেগুলো আবার পুনঃসংস্কার করতে পারবেন৷
যখন আপনি আর্টিকেলটি পড়ে নিশ্চিত হবেন যে কোনো ধরনের ভুল নেই ঠিক তখনই আর্টিকেলটি পাবলিশ করে দিবেন৷
এই হলো “কিভাবে Seo ফ্রেন্ডলি ব্লগ আর্টিকেল লিখবেন”, এখন মাত্র আর দুটি ধাপ রয়েছে৷
১২. সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করাসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (যেমন: ফেসবুক, টুইটার প্রভৃতি) আপনার ব্লগে ভিজিটর পাঠিয়ে সহায়তা করে থাকে৷
এজন্য আপনাকে আপনার ব্লগ রিলেটেড কিছু ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হতে হবে৷ যখনই একটি কনটেন্ট পাবলিশ করবেন এখানে শেয়ার করতে ভুলবেন না৷
অনেক লোক এই সব গ্রুপে সক্রিয় থাকে৷ ফলশ্রুতিতে আপনার আর্টিকেলটি সবার মাঝে ভাইরাল হতে পারে৷
ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে৷
আপনি আপনার ব্লগের নামে ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে পোস্ট করতে পারেন৷
১৩. কনটেন্ট আপডেট করাসার্চ ইঞ্জিন একদম সতেজ ও হালনাগাদ করা আর্টিকেল খুব পছন্দ করে৷
সুতরাং ধারাবাহিক আপনার আর্টিকেলগুলো আরও তথ্যবহুল করে নিয়মিত আপডেট দিবেন৷ সুতরাং আপনার আর্টিকেলগুলোকে সময় উপযোগী করে তুলতে পুরনো আর্টিকেলটিকে হালনাগাদ করতে পারেন৷
শেষ কথাতো এই ছিল “ কিভাবে Seo ফ্রেন্ডলি ব্লগ আর্টিকেল লিখবেন”৷ আশা করি, এটি আপনাকে খুব ভালো ফল দিবে৷ এই সম্পর্কিত আরও প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন৷
সৌজন্য আমার ব্লগ : আইটি আপডেট বিডি
সময় থাকলে এখনি একবার ঘুরে আসতে পারেন!
The post কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ আর্টিকেল লিখবেন appeared first on Trickbd.com.
“কিভাবে ব্লগের গতি বাড়াবো? ব্লগের গতি বাড়ানোর টিপস! ‘ব্লগের লোডিং স্পিড বাড়ানোর ১০০% কার্যকরী টিপস ‘ আজকে এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন৷ বিস্তারিত জানতে ধৈর্য সহকারে পোস্টটি পড়ুন৷
ব্লগিং এ সফল হতে ব্লগের লোডিং স্পিড খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে৷ তাছাড়া এটি ভিজিটরের উপরও প্রভাব ফেলে৷ একটি জরিপ থেকে জানতে পেরেছি, ব্লগের লোডিং স্পিড যদি ৩ সেকেন্ডের বেশি হয়, তবে ঐ ব্লগসাইট প্রায় অর্ধেক ট্রাফিক হারায়৷
এই ব্যস্ত দুনিয়ায় কেউ সময় নষ্ট করতে চায় না৷ তাই একজন ব্লগার হিসেবে আমাদের ব্লগসাইটের লোডিং স্পিড বাড়ানো উচিত যাতে এটি ভিজিটরদের দ্রুত তথ্য পরিবেশন করতে পারে৷ সুতরাং আজকে ব্লগের লোডিং স্পিড কিভাবে বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে আমি ১০ টি কার্যকরী টিপস নিয়ে আলোচনা করছি, যা ১০০% আপনাকে উপকার করবে৷
প্রথমত, আপনি আপনার ব্লগটির লোডিং স্পিড পরীক্ষা করুন,এজন্য আপনি Google pagespeed Insights বা Pigdon টুলস ব্যবহার করতে পারেন৷ এরপর আজকের টিপসগুলো অনুসরণ করার পরও আবার ব্লগ লোডিং স্পিড পরীক্ষা করে উন্নতি বুঝতে পারবেন!
নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করুন:
১. Amp Template ব্যবহারকথায় আছে, প্রতিকারে চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম৷ তাই আপনাকে Template বেছে নেওয়ার আগে Clean Coded template নির্বাচন করতে হবে৷ এজন্য আপনি গুগলে সার্চ দিতে পারেন৷ আপনাকে Google pagespeed এর মাধ্যমে Loading Speed পরীক্ষা করতে হবে৷
আপনার নিশে অনুযায়ী উপযুক্ত Template ব্যবহার করতে হবে৷
উদাহরণ : আপনার ব্লগের নিশ যদি নিউজ বিষয়ে হয়ে তবে আপনাকে অবশ্যই News Template ব্যবহার করতে হবে৷ কারণ এটাতে সঠিক কোডিং করা থাকে এবং এটি ভালো কাজ করে৷
আপনি চাইলে Amp templates ব্যবহার করতে পারেন যা সত্যি দ্রুত গতিতে লোড নেয়৷ এছাড়া এগুলোতে পরিষ্কার Layout থাকে এবং খুব Responsive৷
২. অতিরিক্ত ইমেজ ব্যবহার বন্ধ করুনযদিও ইমেজ যেকোনো আর্টিকেলকে অনেক আকর্ষণীয় করে, তথাপি অতিরিক্ত ইমেজ ব্যবহার করার কারণে আপনার ব্লগার সাইটের পোস্টের লোডিং স্পিড ডাউন করে দেয়৷
সাধারণত ইমেজগুলো বেশি জায়গা নেয় এই কারনেই ব্লগার পোস্ট গুলো লোড নিতে খুব বেশি সময় নেয়৷
ইমেজ ব্যবহার করার কারণে পোস্ট অনেক বেশি তথ্যবহুল হয় তাই ব্লগে ইমেজ আপলোড দেওয়ার সময় ইমেজ গুলো Compressed করে নেওয়া উচিত৷
গুগলে অনেক রকমের ফ্রি ইমেজ Compressed করার সাইট পাবেন যা আপনাকে ইমেজ গুলোর সাইজ কমাতে সাহায্য করবে৷ আপনি চাইলে TinyPNG সাইট করতে পারেন৷
ইমেজ Compressed করলে ওয়েবপেজ লোড নিতে সময় কম নিয়ে থাকে৷ এটি আপনার পুরো ব্লগ সাইটের উপর প্রভাব ফেলে সার্ভার লোড নিতে৷
৩. অপ্রয়োজনীয় Widgets ব্যবহার বন্ধ করুনঅতিরিক্ত Widget যোগ করলেন মানে আপনার ব্লগে আরও বেশি কোড যোগ করলেন৷ একারণে লোডিং স্পিড কমে যায়৷
সুতরাং আপনার ব্লগ থেকে অদরকারী Widget গুলো আজই রিমুভ করে দিন৷ এতে আপনার ব্লগ সাইটের লোডিং গতি বাড়বে৷
৪. Homepage এ নির্ধারিত পোস্টসংখ্যা কমানহোমপেজে পোস্টের অতিরিক্ত সংখ্যা ব্লগের লোডিং স্পিডকে বাজেভাবে প্রভাবিত করে থাকে৷
কারণ হোমপেজে বেশি পোস্ট মানে সার্ভারে ডেটা বৃদ্ধি যা লোডিং স্পিড কমে আনে৷ এজন্যই ব্লগের লোডিং স্পিড বাড়ানোর জন্য আপনার হোমপেজে ৫-৬ টি আর্টিকেল রাখা উচিত যা ব্লগ লোডিং স্পিড বাড়াবে৷
এই কাজটি করতে প্রথমে আপনাকে ব্লগার সেটিংএ যেতে হবে৷ তারপর সেখান থেকে”Post, Comments & Sharing” এ গিয়ে Main page দেখানো পোস্ট ৫-৬ টি করে দিতে হবে৷ তার পর ” Save Setting ” এ ক্লিক করতে হবে৷
৫.অতিরিক্ত Ads ব্যবহার বন্ধ করুনAds জাভা স্ক্রিপ্ট ছাড়া আর কিছুই নয়,অতিরিক্ত কোডের কারণে ফাইনালি আপনার সাইটে অনেক স্লো কাজ করবে৷
অধিকন্তু, অনেকবেশি Ads ব্যবহার ভিজিটরের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে৷ অতিরিক্ত Ads ভিজিটরের বিরক্তির কারণ৷
তাই আপনার যেকোনো পোস্টে ২-৪ টির বেশি Ads ব্যবহার করবেন না৷ এতে আপনার ইউজার অভিজ্ঞতা ভালো পাবেন সাথে ব্লগার লোডিং স্পিডও বটে৷
৬. Background image এড়িয়ে চলুনঅনেক ব্লগার আর্টিকেলকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করার জন্য Background image ব্যবহার করে থাকে৷ Background image অনেক ব্যান্ডউইথ নিয়ে থাকে যা ওয়েবসাইট লোডিং এ প্রভাব ফেলে৷
সাধারণত ব্যাকগ্রাউন্ডে সাদা কালারটি লোডিং স্পিড এ তেমন প্রভাব ফেলে না৷ এছাড়া এটি ব্যবহারকারীদের ভালো অভিজ্ঞতা প্রদান করে থাকে৷
সুতরাং ভুলেও Background image ব্যবহার করবেন না৷
৭. Popup Widgets এড়ানঅনেকে আবার ব্লগে পপআপ Widget ব্যবহার করে থাকে৷ কিন্তু আবার মনে রাখুন, অতিরিক্ত Widget ব্যবহার করা মনে অতিরিক্ত Javascript ব্যবহার করা৷ যেটি আপনার ব্লগের লোডিং স্পিড কমিয়ে দেয়৷
অধিকন্তু, এটি ব্লগের ভিজিটরদের জন্য খুবই বিরক্তিকর৷ তাই কোন ভিজিটর এটি ব্যবহার পছন্দ করে না৷
৮. অতিরিক্ত CSS files বা Scripts যোগ করবেন নাআপনি যদি আপনার ব্লগার টেমপ্লেটের ফন্ট সাইজ বাহ্যিকভাবে বা টেম্পলেটের কোডে উন্নতি করেন তবে এটি আরও একটু বেশি ব্যান্ডউইথ নেয়৷
পরিণামে, আপনার ব্লগটি লোড নিতে বেশি সময় নেয়৷ সুতরাং, অতিরিক্ত CSS code বা Scripts ব্যবহার বন্ধ করুন৷
৯.Javascript কোড ব্যবহার এড়ানJavascript ব্লগের জন্য সত্যি খুব বিপদজনক৷ যেটির কারণে আপনার ব্লগটি সঠিকভাবে দ্রুত লোড নিতে পারে না৷
আপনি যদি অতিরিক্ত Javascript কোড ব্যবহার করেন, তাহলে মাঝে মাঝে আপনার সাইট সম্পূর্ণ লোড নেওয়ার আগে সাদা হয়ে যাবে৷
সুতরাং, অতিরিক্ত জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন না৷
১০. CDN ব্যবহার করুনCDN এর পূর্ণরূপ হলো Content Delivery Network. আপনি CDN ব্যবহার করতে পারেন, এটি বিভিন্ন দেশের নিকটতম সার্ভার থেকে আপনার ভিজিটরকে ডেটা বণ্টন করবে৷ এটি বিশ্বব্যাপী গ্রুপিং হয়ে কাজ করে৷
আপনি যদি ফ্রিতে CDN ব্যবহার করতে চান, তবে Cloudflare দেখতে পারেন যেটি বিনামূল্যে ব্লগের জন্য সার্ভিস দেয়৷
তো আপনার ব্লগের লোডিং স্পিড বাড়াতে আপনাকে এই দিকগুলো নিশ্চিত করতে হবে ;ব্লগ আর্টিকেলে অতিরিক্ত Ads বা Image রাখা যাবে না, অপ্রয়োজনীয় widgets বা Pop-up এবং জাভাস্ক্রিপ্ট রিমুভ করতে হবে৷
অধিকন্তু, আপনি চাইলে CDN ব্যবহার করতে পারেন৷
আমার ব্লগ এত স্লো কেন?ব্লগসাইট ধীরগতির হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, তারমধ্যে আপনার ব্যবহৃত Template টি Speed এর জন্য সঠিকভাবে Optimized না৷
এছাড়া অন্যতম একটি কারণ হলো আপনার ব্লগে ইমেজ Compressed না করে আপলোড দেওয়া যেটি খুব খারাপভাবে ব্লগের লোডিং স্পিডকে প্রভাবিত করে৷
পেজ স্পিড এসইও এর জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ?গুগল স্পিড আপডেটের পর পেজ স্পিড বর্তমানে বড় Ranking Factor.
পেজের গতি কমলে ব্লগের বাউন্সরেট বেড়ে যায় যেটি পরোক্ষভাবে খুব ক্ষতি করতে পারে ব্লগের৷
এই ছিল দরকারী ১০টি টিপস ব্লগের লোডিং স্পিড বাড়ানোর যেগুলো সত্যিই খুবই উপকারী৷
এই টিপসগুলো অনুসরণ করার অবশ্যই আপনার সাইটের স্পিড Google PageSpeed Insights টেস্ট করতে ভুলবেন না৷
এছাড়া আপনার যদি আরও পরামর্শ দরকার হয় তবে কমেন্ট করবেন কেমন!
সৌজন্য আমার ব্লগ : আইটি আপডেট বিডি
সময় থাকলে এখনি একবার ঘুরে আসতে পারেন!
The post ওয়েবসাইট বা ব্লগের লোডিং স্পিড বাড়ানোর উপায় appeared first on Trickbd.com.
আশা করি সবাই ভালো আছেন। অনেকে Free Fire Max এর নাম শুনেছেন, কিন্তু গুগল প্লে স্টোর এ পাচ্ছেন না অথবা গুগলেও অনেক সার্চ করেছেন, আবার অনেকে ভিপিএন দিয়ে ইন্সটল করেছেন। কিন্তু আজ আমি ভিন্ন ভাবে ইন্সটল করে দেখাবো।
ফ্রী ফায়ার ম্যাক্স মূলত HD গ্রাফিক্স এর একটি গেম, এটা Free Fire থেকে অনেক HD গ্রাফিক্স এ করা হয়েছে। এছাড়াও সবাই এটাতে খেলতে খুব মজা পাই।
তো চলুন শুরু করি,,,
প্রথমে যেকোন ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ বারে লিখুন Tap Tap apk.
অথবা এখানে এখানে ক্লিক করুন
তারপর অ্যাপ টি ডাউনলোড করুন।
অ্যাপ ডাউনলোড করার পর অ্যাপ টি ওপেন করুন:
ওপেন করার পর সার্চ বারে লিখুন Free Fire Max
তারপর নিচের মত Free Fire Max চলে আসবে। তারপর ডাউনলোড বাটন এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন:তাারপর যেকোন একটা vpn অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন, তারপর ওপেন করুন এবং Singapore সিলেক্ট করুন, কারণ Free Fire Max সব সার্ভারে চালানো যায় না। তারপর ID খুলে নিন। ব্যাস কাজ শেষ।
আজ এই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন।
The post Free Fire Max ইনস্টল করুন vpn ছাড়া বাংলাদেশে appeared first on Trickbd.com.
আসসালামু আলাইকুম।
প্রথমেই বলে নেই এইটা আমার প্রথম পোষ্ট।যদি কোনো ভুল হয় ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে ফোন রুট ছাড়া গুগল ফটোস এর আনলিমিটেড স্টোরেজ ব্যবহার করবেন।
গুগল ফটোস নিয়ে আশা করি কিছু বলা লাগবে না।কারন এটা ব্যবহার করেনা এমন মানুষ নেই বললেই চলে।কয়েক মাস আগে গুগল এই ফিচারটি বন্ধ করে ১৫ জিবির মধ্যে সীমিত করে দেয়।
তো চলুন কাজের কথায় আসি
প্রথমে আমাদের একটা এপ্লিকেশন লাগবে আর কয়েকটা ফাইল লাগবে।সমস্যা নেই আমি সব কিছুর লিংক দিয়ে দিবো।
প্রথমে যেই এপটা লাগবে সেটা এখান থেকে নামিয়ে নিন।নামানো হয়ে গেলে অন্যান্য এপের মতো করে ইন্সটল করুন।পরে নিচে আমি ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিচ্ছি।
একটু টাইম নিবে লোড হতে।লোড হওয়ার পর
Add Apps থেকে Google Photos App আর MiXplorer App টা Add করে নিন।
Add করা হয়ে গেলে এরপর আমরা আমরা Apps গুলোতে রুট পারমিশন দিবো এভাবে।
এখানে অন করে দিলেই সব Apps এ রুট পারমিশন দেওয়া হয়ে যাবে।আরেকটু কাজ আছে Setting এ
SD card Access করার পারমিশন দিয়ে দিলে MiXplorer থেকে ফোন মেমোরি কার্ড Access করতে পারবেন।
এরপর দেখেন
MiXplorer appটা ওপেন করুন
Root select করুন
এরপর system ফোল্ডার খুজে বের করুন নিচের মতো
এরপর etc ফোল্ডারে যান
এরপর এখানে আমাদের একটা ছোট ফোল্ডার পেষ্ট করতে হবে।ফোল্ডারটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন।Zip File টা Extract করে এখনে পেষ্ট করুন।পেষ্ট করলে নিচের মতো হবে
কাজ শেষ হয়ে এসেছে।এবার এখান থেকে বের হয়ে Home এ চলে আসুন।এবার আমাদের App টা রিস্টার্ট করতে হবে।
এখানে দিয়ে Ok দিলেই রিস্টার্ট হয়ে যাবে।রিস্টার্ট দেওয়া হয়ে গেলে আবার App এ প্রবেশ করুন।প্রবেশ করে Google Play Store এ গিয়ে আপনার গুগল একাউন্টটি লগইন করে নিন।লগইন করা হয়ে গেলে Google photos এ ঢুকে একাউন্ট Add করে নিন।Add করা হয়ে গেলে এমন আসবে
দেখতেই পাচ্ছেন আমাদের Google Photos unlimited হয়ে গেছে।এখন আর স্টোরেজ খাবে না Photos and Video আপলোড করলে।
প্রমান দেখুন এইগুলা করার আগে আমার Google photo
আশা করি পুরো ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।যদি কোথাও বুঝতে না পারেন বা আমি বুঝাতে না পেরেছি তাহলে আমার সাথে Facebook এ যোগাযোগ করুন।
পোষ্টটা লিখতে অনেক কষ্ট হয়েছে।যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে আবার ও ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।যদি ভালো Response পাই তাহলে আরো ভালো ভালো ট্রিকস নিয়ে হাজির হবো
ধন্যবাদ
The post [প্রথম পোষ্ট]Root ছড়াই Google Photos এ Unlimited Storage ব্যবহার করুন। appeared first on Trickbd.com.
বর্তমানে SmartTVগুলো Normal TV Remote দিয়ে Controll করা খুবই কষ্ট সাধ্য। আপনি যদি YouTube এ কোন কিছু Search করতে যান তবে ঐ Normal TV Remote দিয়ে করতে অনেক সময় লেগে যায়, যা সত্যিই বিরক্তিকর। তাই Smart-Phone এর এই যুগে আপনার ঐ Android Device-কেই বানিয়ে ফেলুন SmartTV Remote.
যেভাবে অ্যান্ড্রয়েডে রিমোট কন্ট্রোল অ্যাপ সেটআপ করবেন
— আপনার TV ও Android Deviceটি একই Wifi দ্বারা Connect করে নিন
— তারপর Play Store থেকে এই APPটি Download & Install করে নিন
— Android এ ঐ Appটি Install হলে, তা Open করুন
— আপনার TV-র নাম Show করবে, যদি না দেখায় তবে Bluetooth/Location On করুন
— TV-র Screen এ Auto একটা PIN Code দেখাবে
— SmartPhone এ Codeটি বসিয়ে Pair এ Click করুন
— এখন Easily Control করুন আপনার Smart TV।
নিত্য-নতুন Tech News এবং Review নিয়ে আবার হাজির হব Next Time, Insh’Allah.
Sincerely;
Maestro (M4357R0)
The post আপনার SmartPhoneটি-কে যেভাবে স্মার্টটিভির রিমোট কন্ট্রোল হিসেবে ব্যবহার করবেন appeared first on Trickbd.com.
বর্তমানে Covid-19 ভেক্সিন টিকা কত বয়স হলে নিতে পারবেন এবং কোথায় গিয়ে নিবেন তা জানতে পারবেন এখন আরও সহজে। Facebook এ চালু হল ভ্যাকসিন ফাইন্ডার। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিলিত হয়ে দেশে ভ্যাকসিন ফাইন্ডার চালু করেছে ফেসবুক। যা আসলেই সহজলভ্য ব্যাপার আমাদের জন্য।
Facebook এ এই Features যেভাবে Enable করবেন:-
এটি একটি Auto-Process। আপনার Location On থাকলে তা Auto Notification হিসেবে চলে আসবে। অথবা এটি আপনার Home Tab এ Extra Option হিসেবে চলে আসবে।
এখন আরও সহজেই আপনার NID এর সাহায্যে Vaccine এর জন্য Apply করে নিকটস্থ কেন্দ্র খুজে পাবেন এবং Vaccine
Related সব Info. পেয়ে যাবেন হাতের মুঠোই।
Sincerely;
Maestro (M4357R0)
The post আপনার নিকটস্থ টিকাকেন্দ্র খুজে নিন ফেসবুকেই appeared first on Trickbd.com.