from Techtunes | টেকটিউনস https://ift.tt/qRZgW7w
via IFTTT
কি বুঝলেন নাতো..? চলুন দেখে নেওয়া যাক
CCXEN Community এর পক্ষ থেকে বানানো CCXEN TOOLS এর বৈশিষ্ট্য।
App Details
Name : CCXEN Tools
Size : 17 MB
Published by CCXEN TOOLS
Version : 2.5
Download : LINK 1 LINK 2
এবার বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক।
আশা করি App টা যারা Bin ব্যাবহার করেন তাদের কাজে আসবে।
GO TO CC GENERATOR
The post Download করে নিন Bin ব্যাবহার করার সে App CCXEN Tools appeared first on Trickbd.com.
দক্ষিণ আফ্রিকায় তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দলের সাম্প্রতিক সাদা বলের সাফল্য টাইগারদের আইসিসি ওডিআই র্যাঙ্কিংয়ে ষষ্ঠ স্থানে উঠতে সক্ষম করেছে এবং এর ফলে, লাল-সবুজের পুরুষরা পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
93.05 রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ, পাকিস্তানের চেয়ে সামান্য এগিয়ে আছে, যাদের 92.5 পয়েন্ট রয়েছে।মঙ্গলবার আপডেট করা সর্বশেষ র্যাঙ্কিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন টাইগারদের (102) থেকে পঞ্চম স্থানে রয়েছে, যেখানে নিউজিল্যান্ড 121 রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে।
টাইগাররা, যারা তাদের নিজেদের মাঠে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে অভূতপূর্ব 2-1 ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে, তারা ডারবানে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হবে।
The post [Short post Maybe Update] আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ appeared first on Trickbd.com.
বর্তমানে জিমেইল হ্যাক অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে যেসব জিমেইলে ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি যুক্ত আছে সেসব জিমেইল গুলো বেশি হ্যাক হচ্ছে।
এছাড়া আমরা আমাদের জিমেইল এর মাধ্যমে অনেক পার্সোনাল তথ্য আদান প্রদান করি। আমাদের জিমেইল যদি হ্যাক হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাহলে চলুন জিমেইলকে কিভাবে সুরক্ষিত রাখবেন জেনে নিই…
• জিমেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে কি না কিভাবে বুঝবেন:
২০১৯ সালের অক্টোবরে গুগল তাদের ক্রোম ওয়েব স্টোর এ লঞ্চ করেছিল “Google Password Checkup” অ্যাড-অন। আপনি চাইলে এই টুল ব্যবহার করে জেনে নিতে পারেন আপনার ইমেল কখনও হ্যাক হয়েছে কি না।
কিভাবে ব্যবহার করবেন:
১. প্রথমে আপনি ক্রোম ওয়েব স্টোর থেকে গুগল পাসওয়ার্ড চেক আপ এক্সটেনশনটি ডাউনলোড করে নিন।
২. আপনার ব্রাউজার এর মধ্যে যদি আপনার জিমেইল অলরেডি লগইন থাকে, তাহলে সেটা টুলস এর মধ্যে অটোমেটিক লগইন হয়ে যাবে। আর যদি লগইন না থাকে তাহলে আপনার জিমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
৩. যদি আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড গুগলের ডাটাবেজে থাকা ৪০০ থেকে ৫০০ কোটি হ্যাক হওয়া ইমেইলের সাথে মিল থাকে, তাহলে এক্সটেনশনটি আপনাকে সতর্ক করে দেবে।
এছাড়া কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে আপনার ই-মেইলটি হ্যাক হয়েছে সেটাও জানিয়ে দিবে।
আপনার যদি গুগল ক্রোমের এই এক্সটেনশনটি ভালো না লাগে সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে “Have I Been Pwned” ওয়েবসাইট থেকেও আপনার ইমেইল হ্যাক হয়েছে কিনা জানতে পারবেন। তবে আমার মতে গুগলই বেস্ট।
• জিমেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে কী করবেন:
১. আপনার ইউজারনেম, পাসওয়ার্ড অথবা ইমেইল এর নাম যদি হ্যাক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে মিল পাওয়া যায়, তাহলে দ্রুত জিমেইল এর পাসওয়ার্ড পাল্টে ফেলুন।
২. শুধুমাত্র জিমেইল নয়, আপনার ওই জিমেইলটি যে যে জায়গায় যুক্ত করা হয়েছে, সে সব জায়গার পাসওয়ার্ড গুলোও পাল্টে ফেলুন।
৩. আপনার জিমেইলে অবশ্যই কোনো শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। জিমেইল এর মধ্যে ব্যবহারকৃত পাসওয়ার্ডটি অন্য কোথাও ব্যবহার করবেন না।
৪. এছাড়া জিমেইল এর মধ্যে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করে দিন। এতে করে আপনার জিমেইলে অতিরিক্ত সুরক্ষা থাকবে।
৫. আপনার জিমেইল এর মধ্যে একটি রিকভারি মোবাইল নম্বর বা ইমেইল যুক্ত করুন। সেটা কাউকে বলবেন না।
ইউটিউবে অবশ্যই আলাদা একটি ইমেইল যুক্ত করে, সেটা দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ম্যানেজ করবেন। ইউটিউব একাউন্ট এর মূল ইমেইলটি সব সময় লুকিয়ে রাখবেন। এতে করে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যদি হ্যাক হয়, সেক্ষেত্রে আপনার এডমিন ইমেইলটি হ্যাকার সরাতে একদিন সময় লাগবে।
ওই একদিনের মধ্যে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টের পারমিশন নিজের হাতে নিয়ে নিতে পারবেন।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
The post আপনার জিমেইল হ্যাক হলে কি করবেন এবং কিভাবে সুরক্ষিত করবেন জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.
পৃথিবীর সকল দেশেই স্টুডেন্টদের জন্য আলাদা ব্যাংকিং সিস্টেম রয়েছে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশেও স্টুডেন্টদের জন্য এই সুবিধা অনেক ব্যাংক প্রোভাইড করে।
সেভিংস একাউন্ট থেকে স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্টে অনেক সুবিধা থাকায় এই ব্যাংক একাউন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে খুবই জনপ্রিয়। তবে এই ব্যাংক একাউন্টের কিছু অসুবিধাও আছে। তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে আসি…
• স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্ট খুলতে যা যা লাগবে:
১. যেকোনো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইডি কার্ডের ফটোকপি।
২. শিক্ষার্থীর একাডেমিক মাকশিট বা ট্রান্সক্রিপ্ট এর ফটোকপি।
৩. জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র (যদি থাকে)। যদি জন্ম নিবন্ধন এবং জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি অন্য কারো নামে অ্যাকাউন্টটি করতে হবে। যার জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় পত্র আছে।
৪. পাসপোর্ট সাইজের ছবি এক বা দুই কপি।
৫. নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং এককপি ছবি (আপনার অবর্তমানে যে ব্যক্তি আপনার অ্যাকাউন্টের দায়িত্ব নেবে)।
৬. ১০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা জমা দিতে হবে (ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল)। তবে আপনি ইসলামী ব্যাংকে ১০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খুলতে পারবেন। কিন্তু অন্যান্য ব্যাংকের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা লাগবে।
• স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে খুলবেন:
স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা একেবারে সহজ। উপরের যেসব কাগজপত্র গুলো রয়েছে, সেগুলো নিয়ে ব্যাংকে যাবেন। সেখানে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আপনি যদি স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার কথা বলেন, তাহলে তারা আপনাকে একটি ফরম দিবে। সেটা আপনি সঠিকভাবে পূরণ করে জমা দিলেই আপনার একটি স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।
• স্টুডেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা:
১. স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্ট এর কোন ধরনের চার্জ না থাকায়, সম্পূর্ণ ফ্রিতেই ব্যাংকিং করা যায়।
২. অল্প কিছু টাকা জমা করে একাউন্ট একটিভ করা যায়।
৩. ফ্রিতে এটিএম কার্ড ব্যবহার করা যায়। তবে কিছু কিছু ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট এ এটিএম কার্ড প্রোভাইড করে না, কিন্তু চেক পাবেন।
৪. বাৎসরিক কোন সার্ভিস চার্জ দিতে হয় না।
৫. আপনি একটি স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে প্রায় ২৫,০০০ টাকা ফ্রিতে উত্তোলন করতে পারবেন (ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল)।
৬. শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
৭. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ফি প্রদান করতে পারবেন।
৮. গুগল এডসেন্স এর টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
৯. যেকোনো ধরনের রেমিটেন্স আনতে পারবেন।
১০. কেনাকাটার বিল প্রদান করতে পারবেন।
১১. অনলাইন ব্যাংকিং ফ্রিতে পাবেন (ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল)।
১২. স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে পরবর্তীতে সেভিং একাউন্টে রূপান্তর করতে পারবেন।
এছাড়া আরো অনেক ধরনের সুবিধা স্টুডেন্ট একাউন্ট এর রয়েছে, সেটা সম্পূর্ণ ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল। যে ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলবেন, সে ব্যাংক থেকে অবশ্যই বিস্তারিত জেনে নিবেন।
• স্টুডেন্ট একাউন্ট এর অসুবিধা:
১. স্টুডেন্ট একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বেশি উত্তোলন করতে পারবেন না।
২. স্টুডেন্ট একাউন্ট এ লেনদেনের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা (ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল)।
৩. কিছু ব্যাংকে এটিএম কার্ড অথবা চেক পাবেন না।
৪. স্টুডেন্ট একাউন্ট এর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকবে। সেটা আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইডি কার্ডের মেয়াদ অনুযায়ী।
• কোন ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট একাউন্ট করবেন:
বাংলাদেশের যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকেই আপনি স্টুডেন্ট একাউন্ট করতে পারবেন। বাংলাদেশ সরকারের অধিভুক্ত প্রায় ৫০টি ব্যাংক রয়েছে। যেমন: ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ইত্যাদি।
তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি স্টুডেন্ট একাউন্ট ব্যবহৃত হয় ইসলামী ব্যাংক এবং ডাচ বাংলা ব্যাংকের। কারণ এ দুটি ব্যাংকের অনেক এটিএম বুথ আছে। যার ফলে আপনি যেকোন জায়গা থেকে এটিএম এ টাকা উঠাতে পারবেন।
আপনার যাতায়াতের সুবিধা অনুযায়ী আপনি ব্যাংক নির্ধারণ করুন।
পরিশেষে, একজন শিক্ষার্থীর জন্য স্টুডেন্ট একাউন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্টুডেন্ট একাউন্ট এ কোন ধরনের চার্জ না থাকায়, আপনি ফ্রিতে একাউন্টের লেনদেন সহ বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। তাই আপনি চাইলে স্টুডেন্ট একাউন্ট করতে পারেন।
তবে স্টুডেন্ট একাউন্ট এর লিমিট এ আমার মনে হয় কোন সমস্যা হবে না। কারন বেশি ভাগ ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা লেনদেন করতে দেয়। আর একজন স্টুডেন্ট এর জন্য প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা লেনদেন যথেষ্ঠ বলে আমি মনে করি।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
The post স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্ট কিভাবে খুলবেন? এর সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুআলাইকুম প্রিয় ট্রিকবিডি বাসী।
কেমন আছেন সবাই।
আশা করি আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে ভালো আছেন।
আলহাদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
তাই চলে এলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।
তো শুরু করা যাক।
আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আসতে চলেছে পবিত্র মাহে রমজান।
রমজান মাস হল বিশ্বের প্রতিটি মুসলিম বান্দাদের জন্য,
আত্ম সংযম এবং রহমতের মাস।
আল্লাহ তাআলা সবচেয়ে বেশি খুশি হন রমজান মাসে।
যদি কোন ব্যক্তি ত্রিশটি রমজানের 30 টি রোজা সম্পূর্ণভাবে
করতে পারে, তাহলে সেই ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষ
মর্যাদা লাভ করবে।
রমজান মাসে আমাদের বিভিন্ন করণীয় দিক রয়েছে।
রমজান মাসে মানুষ এবাদত-বন্দেগি বেশি করে।
তবুও দেখা যায় এইসব ব্যাপারে ইবাদত বন্দেগী এর মধ্যে কিছু ত্রুটি
লক্ষ্য করা যায়।
আজকে আমি বলব কিভাবে আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া
আদায় করবেন এবং তার
আদেশ-নিষেধ মেনে চলবেন রমজান মাসে।
প্রথমতঃ
বেশি বেশি ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে।
এই দোয়াটি পড়লে আল্লাহতালা বেশি খুশি হন।
“আস্তাগফিরুল্লাহ রাব্বি মিন কুল্লি জাম্বিউ ওয়াতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম”
রমজান মাসে যে ব্যক্তি যত বেশি ইস্তেগফার পাঠ করবে
আল্লাহ তা’আলা তার জন্য রোজা সহজ করে দিবেন।
এটা আমাদের সকল মুমিন বান্দাদের জন্য একটি অশেষ নিয়ামত।
দ্বিতীয়তঃ
রমজান মাসে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করবেন।
আল্লাহ তা’আলা শুধু রমজান মাসে সালাত আদায় করতে বলেননি,
আল্লাহ তা’আলা সকল মুসলিম বান্দা এবং বন্দিদের জন্য
নামাজ ফরজ হিসেবে গণ্য করেছেন।
তাই আমাদের সকলের উচিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
রমজান মাসে তারাবি নামাজ অবশ্যই পড়তে হবে।
তৃতীয়তঃ
রমজান মাসে রোজা থাকার জন্য সবাইকে উৎসাহিত করতে হবে।
আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রমজানের দাওয়াত দিবেন
আল্লাহ তাআলা তাকে রোজা থাকার সমপরিমাণ সওয়াব দান করবেন”
সুতরাং আমাদের সকলকে রমজান মাসে রোজা থাকার জন্য,,
উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
চতুর্থতঃ
রোযাদার ব্যক্তিকে ইফতার এবং সেহরি করাতে হবে।
আল্লাহ তাআলা সবচেয়ে বেশি খুশি হন যখন কোন রোজাদার
অপর রোজাদার ব্যক্তিকে ইফতার এবং সেহরি করান।
তখন আল্লাহ তাআলা এতটাই খুশি থাকেন বান্দার ওপর,,
যাকে ইফতার এবং সেহেরী করানো হয়েছে
যদি সেই রোজাদার ব্যক্তি, ওই ব্যক্তির জন্য আল্লাহ তাআলার
নিকট, হাত তুলে দোয়া করেন আল্লাহ তাআলা সেই দোয়াটি
কখনো ফিরিয়ে দেন না।
পঞ্চমতঃ
রোজার মাসে কখনো কাউকে কষ্ট দিয়ে কিছু করা যাবে না,
বা বলা যাবেনা যাতে সেই ব্যক্তি কষ্ট পায়।
কারণ রোজার মাস হল রহমতের মাস।
যথাসম্ভব গরীব দুস্থ ব্যক্তিকে সাহায্য সহযোগিতা করতে হবে।
তো বন্ধুরা এই ছিল রোজার মাসের সকল ফজিলত এবং
নেয়ামত সমূহ।
আল্লাহতালা সবাইকে রোজা রাখার তৌফিক দান করুন।
এই বলে আজকের পোস্টটি এখানে শেষ করছি।
সবাই ভাল থাকুন।
সুস্থ থাকুন।
এবং ট্রিকবিডি এর সঙ্গেই থাকুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
যদি আমার পোস্টের কোথাও ভুল ত্রুটি থাকে ধরিয়ে দেবেন শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব।
যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকেThe post মাহে রমজানে করণীয়!! appeared first on Trickbd.com.
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। কালোজিরা এর গুনাগুন সম্পর্কে আপনি যদি জানেন তাহলে নিশ্চয় আপনি এটি নিয়মিত খেতে পারেন! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও কালোজিরা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের পরামর্শ দিয়েছেন ইনশাল্লাহ।
সত্যিকার অর্থে কালোজিরার উপকারিতা আমরা এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানীদের মত প্রকাশ নাহলে হয়তোবা অনেকে বিশ্বাস করতাম না। তবে খাঁটি ঈমানদার অবশ্যই নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতিটি কথাকে বিশ্বাস করবে ইনশাআল্লাহ।
আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করার মূল টপিকঃ1. Kalo jirar opokarita
2. ওজন কমাতে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
3. সকালে খালি পেটে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা
5. কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
6. কালো জিরার উপকারিতা ও অপকারিতা
7. টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কি হয়
8. পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের নিয়ম
9.প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হয়
10. কালোজিরার ক্ষতিকর দিক কি
শুরুতেই মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাল জিরা এই সম্পর্কে একটু কথা বললাম। আসলে তার মূল কারণ ছিল মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কালোজিরা নিজে খেয়েছিলেন।
এমনকি সাহাবা একরাম এরাও এই কালোজিরা সেবন করেছেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, Kalo jirar opokarita কত বেশি আল্লাহর পক্ষ থেকে আসবে ইনশাল্লাহ। বর্তমান প্রযুক্তির বিজ্ঞানীরা এই,
কথাকে সমর্থন করতে দ্বিধাবোধ করেনি যে কালোজিরার উপকারিতা অনেক রয়েছে। যেটা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই খবর বা বার্তা কত আগেই পাঠিয়েছে নিশ্চয় আল্লাহর পক্ষ থেকে।
বর্তমানে আপনি কালোজিরা সেবন করে ও অতিরিক্ত ওজন হলে সে ওজন কমাতে পারেন। তবে সত্যি কি তাই? প্রিয় বন্ধুরা কালোজিরা খাওয়ার সময় আপনি বুঝতে পারবেন কালোজিরা খেতে কেমন লাগে! তবে আস্তে আস্তে একটু একটু করে খেতে খেতে অভ্যাস হলে ভালো লাগবে ইনশাল্লাহ্।
আর এদিকে শরীরের জন্য কালোজিরার গুরুত্ব অনেক বেশি কারণ এই কালোজিরা সেবনে জন্য আপনার শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। তবে ওজন কমাতে অথবা বাড়াতে নয় বরং ঠিকঠাক থাকতেই আপনি নিয়ম মেনে কালোজিরা সেবন করতে পারেন। সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন ইনশাল্লাহ।
যখন আপনার পেট ক্লিয়ার হবে তখন আপনি এই কালোজিরা সেবন করার জন্য আপনার শরীরের জানা-অজানা অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। দিন রাত 24 ঘন্টার ভিতরে আমরা সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি তখন আমাদের পেট ক্লিয়ার বা খালি থাকে,
ঠিক এই সময় সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে। সকালে আপনি যদি খালি পেটে মধু ও কালোজিরা একসাথে সেবন করেন তাহলে আরো বেশি আপনার শরীরের জন্য উপকার হবে ইনশাল্লাহ।
সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা? নিশ্চয়ই একটু হলেও ধারণাই বুঝি আসছেন!
1 থেকে 2 চামচ কালোজিরা খাওয়া এবং এর উপকার অনেক বেশি পাবেন। বাজারে আবার কালোজিরার তেল পাওয়া যায় আপনি চাইলে সেই তেল অর্থাৎ কালোজিরার তেল সেবন করতে পারেন। এটি আপনি সকালে খেলে আরও বেশি উপকার পাবেন তবে নিয়ম অমান্য করে কালোজিরা সেবন করবেন না।
সত্যি কথা বলতে কালোজিরার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে কিন্তু কালোজিরার উপকারিতা একেবারেই নেই। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রায় সময় কালো জিরার উপকার এর কথা সাহাবাগণের মাঝে জানিয়ে নিজেও সেবন করতেন।
কালোজিরার উপকারিতা বলতে সাধারণত আপনি যদি নিয়মিত অমান্য করে খান তাহলে অপকারিতা হতে পারে। মনে রাখবেন কালোজিরা খেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিয়ম মানতে হবে, কালোজিরা উপকার ভেবে বেশি সেবন করা উচিত নয় এটি মাথায় রাখবেন অবশ্যই।
যখন আপনি কালোজিরা উপকার ভেবে খাওয়া শুরু করবেন,,,, ধরুন আজকে আপনি কালো জিরার উপকারের কথা শুনে খাবার শুরু করলেন এবং খেতে খেতে এক টানা সাতদিন খেলেন তাহলে কি হবে? অবশ্যই আপনি টানা সাতদিন কালোজিরা খেলে নিজের ভিতরে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখতে পারবেন।
এমনকি নিয়ম অনুযায়ী আপনি হস্তমৈথুন থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। কালোজিরা টানা সাতদিন খেলে নিজের শরীরের বিভিন্ন রোগ দূর হওয়া এবং নিজের শরীরের বিভিন্ন দিক গুলো পরিবর্তন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
কালোজিরার যেহেতু তেল রয়েছে আপনি চাইলেই এই কালোজিরার তেল পুরুষাঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন। তবে খবরদার বিবাহিত হলে একটু সমস্যায় পড়তে হবে, আপনারা হয়তো জেনে খুশি হবেন পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের ফলে হস্তমৈথুন দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
আপনি দিনে ১-২ চা চামচ কালোজিরা তেল সেবন বা ব্যবহার করতে পারেন। তবে পুষ্টিবিদ হোশেটের মতে, শুরুর দিকে ১/২ চা চামচ সেবন করা উচিৎ। আর হ্যাঁ এই বিষয়টি স্পষ্ট যে বিবাহিত হলে কালোজিরার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন প্রয়োজন ব্যতীত।
আপনি যদি নিয়মিত প্রতিদিন কালোজিরা সেবন করতে থাকেন তাহলে অবশ্যই কালোজিরার গুনাগুন থেকে শরীরের অনেক উপকার পাবেন আশা করা যায়। তবে আপনি যদি কালোজিরা বেশি বেশি করে খাওয়া শুরু করেন উপকারের কথা ভেবে তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন কালোজিরা বেশি খেলে আপনার ক্ষতি হবে।
সত্যি কথা বলতে কালোজিরার ক্ষতিকর কোনো দিক নেই তবে বেশি বেশি কালোজিরা সেবন করার কারণে আপনার শরীরে ক্ষতি হতে পারে। কারণ এতে পিত্ত সমস্যা রয়েছে যেটা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতি । সন্তানসম্ভবা নারীদের ক্ষেত্রেও কালিজিরা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, কালিজিরা শরীর অতিরিক্ত গরম করে।
কালো জিরাতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন B1, ভিটামিন B2, ৫.২৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১৮ মাইক্রোগ্রাম, লৌহ, কার্বো-হাইড্রেট, ভিটামিন B3, ক্যালসিয়াম, পাচক এনজাইম, জীবাণুনাশক এবং অম্লনাশক ইত্যাদি উপাদান।
অনেক মা ও বোনেরা রয়েছে যাদের সন্তান হওয়ার পর বুকে দুধ আসে না। দুধ আসে তবে হয়তোবা অনেক কম আসে জেটা সন্তানকে সন্তুষ্টি করতে পারেনা। তার জন্য সাধারণত বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরার উপকারিতা অনেক বেশি। বলতে পারেন বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরা এক মহা ঔষধ।
২. দৈহিক ও মানসিকসাধারনত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছোটবেলা থেকেই কালোজিরা সেবন করতেন। তবে আমি জোর দিয়ে বলছি না আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সবচেয়ে বেশি ভালো জানেন। কালোজিরা দৈহিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক প্রচুর পরিমাণে।
তাই ছোটবেলা থেকেই কালোজিরা সেবন করা উচিত কমপক্ষে দুই বছরের ঊর্ধ্বে সন্তানদের কালোজিরা খাওয়ালে কোন সমস্যা হবে না। বরং কালোজিরার গুরুত্ব এবং গুনাগুন এত বেশি যে, সেই ছোট সন্তান বড় না হতেই তার শারীরিক গঠন ও শরীরের বিভিন্ন উপকার হবে ইনশাল্লাহ।
৩. মধুর সাথে কালোজিরার উপকারিতাআপনি যদি কালো জিরা খেয়ে আরো বেশি উপকার পেতে চান তাহলে মধুর কোন বিকল্প নেই। কারণ কালোজিরাতে একদিকে শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। অন্যদিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধু খেতে ভালো বাসতেন।
হয়তোবা এ বিষয়টি আপনারা অনেকে জানতে পারেন তাই মধুর সাথে আপনি কালোজিরা মিশিয়ে সেবন করার জন্য আপনার শরীরের আরো অনেক বেশি উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ। তাই মধুর সাথে কালোজিরার উপকারিতা আরো অনেক বেশি পরিমাণে পাবেন ইনশাল্লাহ।
৪. সর্দি জ্বরআমাদের অনেকের সর্দি এবং জ্বর খুবই সাধারণ একটি রোগ যেটা প্রায় সকলের মাঝেই দেখা যায়। আপনার এই সর্দি জ্বর এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কালোজিরার গুনাগুন অপরিসীম।
তাই আপনি সর্দি অথবা যোহর যেটাই হোক না কেন এই রোগে আক্রান্ত হলে, ১ টেবিল চা চামচ তুলসী পাতার রসের সাথে এক চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলেও সর্দি, কাশি এবং জ্বর এই ধরনের বিভিন্ন রোগ থেকে আপনি মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।
৫. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণকালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে বলা শুরু করলে এর উপকারের কথা শেষ করা যাবে না। এমনকি এই কালোজিরার জন্য আপনি ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ আপনার কাছে থাকবে ইনশাল্লাহ। তবে এই কথা থেকে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না বোঝার জন্য কথাটি বললাম।
আপনি ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য, এক চামচ মধু এবং এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে প্রতিদিন দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করবেন। আশা করি এর ফলে আপনি আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে খুব সহজে আনতে পারবেন এবং যেটি কিনা কালোজিরার বড় একটি উপকারিতা।
৬. পাইলস সমস্যাবাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে পাইলস সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। আপনাকে বললাম না কালোজিরার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না! এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি সাধারণভাবে এক টেবিল চামচ মাখন এবং এক টেবিল চামচ কালোজিরার তেল
ও এক টেবিল চামচ তিলের তেল মিশিয়ে সকালে নিয়মিত খালি পেটে খেতে হবে অন্তত ১-২ মাস। যদি আপনি নিয়মিত নিয়ম মেনে সঠিকভাবে এটি কন্টিনিউ করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনার পাইলস সমস্যা থাকলে দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
৭. শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগয সাধারণভাবে শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি, এজাতীয় রোগের কালোজিরা হচ্ছে একটি অপ্রতিরোধ্য ঔষধ। আপনি এর থেকেও মুক্তি পাবেন কালোজিরার সেবন করার ফলে ইনশাল্লাহ, তবে নিয়ম মেনে আপনি যদি কালোজিরা ব্যবহার অথবা সেবন না করেন তাহলে আপনার ক্ষতি হওয়া অস্বাভাবিক এর কিছু নয়।
৮. যৌন সমস্যানিশ্চয় আপনারা জলপাই এর কথা শুনেছেন একে আরবিতে জয়তুন বলা হয়। এই জলপাই এর উপকারিতাও অনেক রয়েছে, তাই আপনি যদি মধু এবং কালোজিরার তেলের সাথে এক টেবিল চামচ মাখন ও এক টেবিল চামচ জয়তুনের তেল মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার সেবন করেন তাহলে,
আপনি আপনার যৌন সমস্যা থেকে মুক্তি সহ শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাল্লাহ। তবে খুব বেশি সেবন করার ফলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই বিষয়টি খেয়াল রেখে সেবন করবেন আশা করি ফলাফল ভাল পাবেন ইনশাল্লাহ।
৯. আমাশয় নিরাময়আমাশয় নিরাময়ে করার জন্যও এই কালোজিরার কোন বিকল্প নেই। আপনি এই আমাশয় নিরাময়ে করার জন্য নিয়ম মেনে কালোজিরা সেবন করলে সমাধান পাবেন। তবে নিয়মটি এক টেবিল চামচ মধুর সাথে এক টেবিল চামচ কালোজিরা মিশিয়ে নিয়মিত দিনে ২-৩ বার করে একমাস কন্টিনিউ করতে হবে।
কারণ ফলাফল পাওয়ার জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে কয়েক সপ্তাহের ভিতরে ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ। তবে আপনি একমাস একটানা খাবার পরিকল্পনা করে শুরু করবেন অবশ্যই, আমাশয় নিরাময়ে এক মাসের ভিতরে সঠিক ফলাফল ইনশাল্লাহ পাবেন।
প্রিয় বন্ধুরা কালোজিরার উপকারিতা এবং খাওয়ার বেশকিছু নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমরা জেনেছি। তবে লক্ষণীয় মূল বিষয় হল অনিয়মিত এবং অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরা খাওয়া যাবেনা।
দৈনিক না হলেও মাঝে মাঝে স্বল্প পরিমাণে কালোজিরা সেবন করতে হবে। এবং কালোজিরার সঠিক ব্যবহার সঠিক জায়গায় ব্যতীত অন্য কোন কাজে ব্যবহার করলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আজকে এ পর্যন্তই কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
The post কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন! appeared first on Trickbd.com.
প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review
আলোচনার মূল টপিকঃ
১. প্রোডাক্ট রিভিউ ((Product Review) কি?
২. ই-কমার্সে প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) কেন গুরুত্বপূর্ণ?
৩. প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) আর্টিকেল লেখার নিয়ম
৩.১ প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) পোস্ট :
৪. বুক রিভিউ (Book Review) লেখার নিয়ম
৫. আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ (Amazon Product Review)
৬. প্রোডাক্ট রিভিউয়ের (Product Review) মন্তব্য লেখার নিয়ম
প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) হলো প্রোডাক্ট রিভিউ সাধারণত কোন পণ্যের সঠিক তথ্যগুলো বায়ারদের কাছে উপস্থাপন করতে হবে। এটি আপনি আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) করতে পারেন। মূলত প্রডাক্ট রিভিউ হলো কোন পণ্যের সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা।
আপনার শেয়ার করা প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে ভালো এবং মন্দ সহ ব্যবহার করার নিয়ম? এছাড়া প্রত্যেককে নির্ভুল তথ্য দেওয়া সহ আপনার নিজের মতামত কি? এবং প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর মার্কেট প্রাইস ও কারা বায়ার এগুলো বিস্তারিত ভাবে লিখতে হবে।
অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে তাদের জন্য যারা অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে কাঙ্খিত পণ্যটি পৌঁছে দিতে চাই। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।
সাধারণত নিজের ব্যবসার খাতিরে অন্যদিকে গ্রাহকের সহজ সরল ভাবে পৌঁছে দিতে ই-কমার্সে প্রডাক্ট রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি যারা ই-কমার্স (E-commerce) ওয়েবসাইট এ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাদের জন্য ই-কমার্সে, প্রডাক্ট রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত অনলাইন জগতে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) আর্টিকেল এর মাধ্যমে লিখতে হয়। আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি যত সুন্দর এবং নির্ভুল কয়েকটি তথ্য উপস্থাপন করবেন, যাতে গ্রাহক সন্তুষ্টি হয় এভাবে আর্টিকেল লিখতে হবে।
প্রোডাক্ট রিভিউ আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রেঃআপনার নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের কিছু ভিডিও ক্লিপস অথবা ইমেজ থাকা
1. আপনার নির্দিষ্ট পণ্যটির বর্ণনা যেমনঃ প্রোডাক্টটি কেমন কোথা থেকে কিভাবে কি কি আছে ইত্যাদি তথ্য
2. আপনার কাঙ্খিত প্রডাক্ট এর বায়ার কে
3. সঠিক তথ্য এর প্রমান উপস্থাপন
4. আপনার রিভিউ করার প্রোডাক্ট এর কয়েকটা ভালো-খারাপ দিক উপস্থাপন
5. পরিশেষে কাঙ্খিত পণ্যটির জন্য আপনার ব্যক্তিগত মতামত
প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) পোস্ট : শুদ্ধ এবং সহজভাবে কাঙ্খিত প্রডাক্ট রিভিউ এর পণ্যটি সম্পর্কে পোস্ট করতে হবে। কমপক্ষে আপনি ৩৫০ থেকে যত বেশি শব্দ লিখতে পারেন ততই ভালো। তবে অনেকে বড় আর্টিকেল দেখে আপনার পোস্ট না করতে পারে, তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখা জরুরী।
মূলত আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট এর ভালো মন্দ দাম কত এবং কি কি থাকছে? এর সকল তথ্যগুলো গ্রাহকের কাছে সহজ সরলভাবে বর্ণনা করা প্রডাক্ট রিভিউ পোস্ট। তবে আপনার (প্রোডাক্ট রিভিউ) পোস্ট যেন একেবারে ছোট না হয় আবার বিরক্ত না হয় এই বিষয়টি মাথায় রেখে পোস্ট করতে হবে।
বুক অথবা পণ্য রিভিউ করার জন্য বেশ কিছু পয়েন্ট আপনাকে অবশ্যই লিখতে হবে। মনে রাখবেন যে করেই হোক আপনি আপনার ভিউয়ার্স কে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করবেন। তবে ভুলভাল আজেবাজে এমন কোন কাজ করবেন না যেন নিজের অথবা অন্যের ক্ষতি হয়।
বুক/প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার জন্যঃ1. যারা পণ্য অথবা বুক ক্রয় করতে পারবে
2. কাঙ্খিত পণ্যটির ভালো মন্দের দিক গুলো
3. পণ্যটি সম্পর্কে আপনার ব্যক্তিগত মতামত
4. নির্দিষ্ট পণ্যটির অরিজিনাল কয়েকটি ছবি
5. কাঙ্খিত পণ্যটির দাম
প্রডাক্ট/পণ্যের রিভিউ : আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট এর রিভিউ ভিউয়ার্স এর কাছে তুলে ধরার জন্য, মূলত কয়েকটি বিষয় উপস্থাপন করলেই হবে। বিশেষ করে আপনি যদি আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর কাজ করেন এই ক্ষেত্রে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
1. স্পেসিফিকেশন (Specification)
2. ফিচারস (Features)
3. পিকচার (Photo)
4. প্রোডাক্ট ডিটেইলস (Product Details)
5. স্পেশালিটি আপনার কাছে আমাজন প্রোডাক্ট-টির ভাল দিকগুলো
6. এই প্রোডাক্ট টির সমস্যা আছে কিনা
7. প্রয়োজনের ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট-টির ভালো-মন্দের কয়েকটি স্ক্রীনশট দেওয়া
8. ব্যক্তিগত শেষ পরামর্শ ও অ্যামাজন প্রডাক্ট রিভিউ এর এফিলিয়েট লিংক
উপরোক্ত এই কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে আপনি যদি অ্যামাজন কম্পানির প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) সরল ভাবে উপস্থাপন করেন। তাহলে নির্দিষ্ট ভিউয়ার্স আপনার এই প্রোডাক্ট রিভিউ এ সন্তুষ্টি হবে। এবং আপনি অন্যদিকে অ্যামাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।
কিওয়ার্ড রিসার্চ (Keyword research) : কিওয়ার্ড রিসার্চ না করে আপনি ভালোভাবে প্রোডাক্ট রিভিউ করতে পারবেন না। তাই আপনি অবশ্যই কিওয়ার্ডের এসএমএস করবেন। https://keywordtool.io/ওয়েবসাইটে গিয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ এর জন্য চাইলে করতে পারেন।
ডেস্ক্রিপশন (Description) : আপনার ভিজিটর যেন এই ডেস্ক্রিপশন দেখে আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট রিভিউ সম্পর্কে ধারণা পাই। খুব বেশি বড় অথবা একেবারে ছোট দিবেন না। তাছাড়া কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কয়েকটি কিওয়ার্ড এখানে দিয়ে দিবেন।
মেটা ডেস্ক্রিপশন (Meta Description) : এটা এসইও এর জন্য খুভি গুরুত্বপূর্ণ।এখানে আপনার পুরো ব্লগ এর সারমর্ম লিখবেন। সেটা অবশ্যই আকর্ষনীয় হতে হবে। মনে রাখবেন মেটা ডেস্ক্রিপশন দেখেই কিন্তু ভিজিটর ওয়েবসাইট এ আসে তাই সেখানে আপনার কিওয়ার্ড অবশ্যই থাকতে হবে।এখানে ১৬০ ওয়ার্ড এর বেশি লিখবেন না।
মেটা ডেসক্রিপশন এ সাধারণত আপনি আপনার প্রডাক্ট রিভিউ এর কিওয়ার্ড কয়েকটি দিবেন। মনে রাখবেন এসইও করার জন্য এবং নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষেত্রে মেটা ডেসক্রিপশন খুবই কার্যকর। তাই সর্বোচ্চ ১৫০ এর বেশি শব্দ এখানে ব্যবহার করবেন না।
আপনার যেকোনো ভিজিটরের জন্য তাদের সন্তুষ্টি করা আপনার দায়িত্ব। তারা যদি কোনো মন্তব্য (Comment) করে তাহলে আপনি আপনার মন মত মন্তব্য লিখলেই হবে না। এমন মন্তব্য লেখা যাবে না যাতে সে মনে কষ্ট পাই অবশ্যই প্রত্যেক টি মন্তব্য আপনি এমন ব্যবস্থাপনা করবেন যেন ভিজিটর আপনার পণ্যের রিভিউ থেকে বঞ্চিত না হয়।
প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর মন্তব্যঃ আপনার মন্তব্যে অবশ্যই শুরুতে কাঙ্খিত ভিজিটরের সম্মান জানিয়ে মন্তব্য শুরু হয়। এবং দু এক কথায় তাদের প্রশ্নের অথবা জানার আগ্রহ প্রকাশ করবেন না। মনে রাখবেন মন্তব্য ভালো না হলে আপনার ভিজিটর হাতছাড়া হতে পারে।
তাই মন্তব্যটি আপনি রিপ্লে (Reply) দেওয়ার পূর্বে একটু বেশি বড় করে কাঙ্খিত বিষয়টি বিবেচনা করে মন্তব্য করবেন। এবং পরিশেষে আপনি আপনার সাধ্যমত সম্মান জানিয়ে মন্তব্য শেষ করবেন যেন মন্তব্য দেখলে ভালো লাগে।
একজন লেখক কপিরাইট অধিকার অর্জন করেন যদি তাদের কাজ নির্দিষ্ট মানদণ্ডে মেলে। একজন ব্যক্তির দ্বারা তৈরি কাজের ক্ষেত্রে, সাধারণত, সেই কাজটিতে একটি কপিরাইটের প্রথম মালিক সেই ব্যক্তি যিনি কাজটি তৈরি করেছেন, অর্থাৎ লেখক। কিন্তু, যখন একের অধিক ব্যক্তি একে অপরের সাথে সহযোগিতায় কাজটি তৈরি করে, তখন কিছু মানদণ্ড পূরণ করা হয় তবে যৌথ লেখার একটি মামলা তৈরি করা যেতে পারে।
The post প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review? appeared first on Trickbd.com.
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ওয়েবসাইটের প্রবেশ করলেই আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠবে মুক্তিযুদ্ধের তথ্যভান্ডার। ওয়েবসাইটের প্রথমেই চারটি ছবিতে যুদ্ধের ময়দানে থাকা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ছবির পাশাপাশি বিদেশি গণমাধ্যমে দেশের উদ্বাস্তুদের করুণ কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে। ছবিগুলোর নিচে তিনটি বিভাগে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বিস্তারিত তথ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের সময় ৯ মাসে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনার তথ্য জানা যাবে। পেজের নিচের অংশে রয়েছে ছয়টি ভিডিও। এসব ভিডিওতে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন তথ্য জানার সুযোগ মিলবে।
বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ঘুরে আসা যাবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরটি
ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ফেসবুকেও রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সরব উপস্থিতি। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের www.facebook.com/liberationwarmuseum.official/ পেজে হালনাগাদ সব তথ্যই জানা যাবে।
The post মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঘুরে আসুন অনলাইনে appeared first on Trickbd.com.
বর্তমান বাংলাদেশের বিকাশ সম্পর্কে জানেনা এমন লোক পাওয়া মুশকিল। বিকাশের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই একই স্থান থেকে অন্য স্থানে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে টাকা পাঠাতে পারি।
মোবাইল ব্যাংকিং গুলো জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে, এই ব্যাংকিং ব্যবহার করতে গেলে শুধুমাত্র আমাদের পার্সোনাল মোবাইল নম্বর ও জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলেই হয়। এছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং গুলোর এজেন্ট আমাদের প্রতিটি এলাকার গলিতে গলিতে আছে। যার ফলে আমরা খুব সহজেই টাকা পেয়ে যাই।
মোবাইল ব্যাংকিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো ভুল নাম্বারে টাকা চলে যাওয়া। এটা সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে বিকাশের ক্ষেত্রে। কারণ বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বিকাশের ইউজার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। তাহলে চলুন ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয় গুলো জেনে নেই..
• বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয়:
১. টাকা পাঠানো ক্যানসেল করুন: আপনি যদি বিকাশ নেই এমন কোন নম্বরে টাকা পাঠান, সেক্ষেত্রে বিকাশ এপস এর মধ্যে “সেন্ড মানি” অপশনে গিয়ে সেই টাকা পাঠানো ক্যানসেল করতে পারবেন।
আর যদি এই অপশন না থাকে, সেক্ষেত্রে বুঝবেন আপনি যেই নাম্বারে টাকা পাঠিয়েছেন সেই নাম্বারে বিকাশ খোলা হয়েছে।
২. ফোন করে জানাবেন না: অনেকেই একটা ভুল করেন, আপনি যেই নাম্বারে ভুল করে টাকা পাঠিয়েছেন, সেই নাম্বারের ব্যক্তিকে কখনোই ফোন করবেন না।
কারণ সে যদি টাকা উঠিয়ে ফেলে তাহলে আপনার টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। তবে আপনার পরিচিত নাম্বার হলে মোবাইল করে জানাতে পারেন।
৩. কাস্টমার কেয়ারের সাথে কথা বলুন: আপনি যেই নম্বরে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন, সেই ব্যক্তিকে ফোন না করে, আপনি যত দ্রুত সম্ভব বিকাশের কাস্টমার কেয়ার এর সাথে লাইভ চ্যাট বা কলে কথা বলে নিন। অথবা আপনার নিকটস্থ কোনো কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে যোগাযোগ করুন।
কাস্টমার কেয়ারে হয়তো আপনার থেকে কিছু ভেরিফিকেশন (যেমন: জাতীয় পরিচয় পত্র, পাঠানো টাকার পরিমান, বর্তমান একাউন্টের ব্যালেন্স ইত্যাদি) চাইবে সেগুলো সঠিক ভাবে দিবেন। এছাড়া যার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে একাউন্টটি খোলা, তাকে অবশ্যই সাথে নিয়ে যাবেন। তাকে সাথে না নিয়ে গেলে কিন্তু বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে আপনাকে সাহায্য নাও করতে পারে।
৪. থানায় জিডি করুন: আপনি যদি কাউকে ভুলে বেশি টাকা পাঠিয়ে দেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই থানায় গিয়ে একটি জিডি করে আসবেন। তারপরে সেই জিডির একটি কপি আপনি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে নিয়ে যাবেন। বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে নিয়ে গেলে তারা আপনার টাকা আপনার একাউন্টে ফিরিয়ে দিবে। আপনি যে একাউন্টে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন, সে একাউন্টে যদি টাকা থাকে।
তবে মনে রাখবেন যাকে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন তাকে কখনো কল দিবেন না। কারণ সে যদি আপনার টাকা তার অ্যাকাউন্ট থেকে উঠিয়ে ফেলে, তাহলে আপনার টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে আসবে। আজকের এই পোস্টের তথ্যগুলো আপনি যেকোন মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রেই কাজে লাগাতে পারবেন। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সচেতন হবেন। তাহলে আর এই ধরনের সমস্যায় পড়বেন না।
মনে রাখবেন, বিকাশ থেকে বা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং এ আপনার থেকে কখনোই পিন নম্বর জানতে চাইবে না। কারণ আপনার একাউন্টে ব্যবহারকৃত পিন নম্বরটি তাদের ডাটাবেজে সেইভ আছে। তারা চাইলেই সেটা দেখতে পারে।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
The post বিকাশে বা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠালে করণীয়গুলো জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.
বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনলাইন ইনকাম জগতের একটি জনপ্রিয় সেক্টর হলো ফরেক্স ট্রেডিং। হয়তো অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার উপায় খুঁজতে গিয়ে ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে শুনেছেন। কিন্তু সেটা নিয়ে বিস্তারিত হয়তো জানেন না।
তাই যারা ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি। আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। তাহলে চলুন শুরু করি…
• ফরেক্স ট্রেডিং (Forex Trading) কি?
ফরেক্স ট্রেডিং এর ফরেক্স এর মানে হলো ফরেন এক্সচেঞ্জ। যার মানে দাঁড়ায় বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন আদান-প্রদান কেই ফরেক্স ট্রেডিং বলে।
২০১৯ সালের এপ্রিল মাসের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন ৬.৬ ট্রিলিয়ন ফরেন এক্সচেঞ্জ সেটেলমেন্ট করা হয়েছে। এছাড়া ফরেক্স মার্কেটপ্লেস হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটপ্লেস।
• ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে কাজ করে:
ধরুন আপনি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা থেকে একটি প্রোডাক্ট আনতে চাচ্ছেন। কিন্তু সেই প্রোডাক্টের দাম পে করতে হবে ডলারে। কিন্তু আপনার কাছে আছে বাংলাদেশি টাকা। এখন আপনাকে ফরেক্স ট্রেডিং এর সাহায্যে বাংলাদেশি টাকাকে আমেরিকান ডলারে রূপান্তর করতে হবে। তাহলেই আপনি সেই প্রোডাক্টটি কিনতে পারবেন।
আবার, আপনি যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে মুদ্রার একচেঞ্জ করতে হবে। আর এই এক্সচেঞ্জ ই হলো ফরেক্স।
মনে রাখবেন মুদ্রার দাম প্রতিদিন বা প্রতি ঘন্টায় উঠানামা করে। তাই আপনাকে এক ডলার কিনতে কত টাকা খরচ করতে হবে, সেটা মুদ্রার দাম এর উপর নির্ভর করবে। আপনার দেশের মুদ্রার মান যদি কমে যায়, সেক্ষেত্রে আপনাকে এক ডলার কিনতে বেশি টাকা খরচ করতে হবে। আর যদি মুদ্রার মান বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে আপনাকে এক ডলার কিনতে কম টাকা খরচ করতে হবে।
• ফরেক্স ট্রেডিং এর সুবিধা:
ফরেক্স ট্রেডিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ফরেন এক্সচেঞ্জ এর ক্ষেত্রে কোন কেন্দ্রীয় মার্কেটপ্লেসের প্রয়োজন পড়ে না। ফরেন এক্সচেঞ্জ মূলত ইলেকট্রনিক্যালি পরিচালিত হয়, ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) সিস্টেম এর মাধ্যমে।
ফরেক্স ট্রেডিং করতে গেলে বেশি মূলধনের প্রয়োজন পড়ে না। আপনি চাইলে মাত্র ৫০ ডলার থেকেও ফরেক্স ট্রেনিং শুরু করতে পারেন। এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং দিন দিন বেড়েই চলেছে।
এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য দামি কোন ডিভাইসের প্রয়োজন পড়ে না। আপনি চাইলে আপনার বাসার কম্পিউটার, ট্যাবলেট, এমনকি স্মার্টফোনের সাহায্যেও ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারেন।
এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেটপ্লেসের মুদ্রার দাম আহামরি ওঠানামা করে না। যার ফলে আপনি যদি ক্ষতির সম্মুখীন হনও। তাহলে পরবর্তীতে আবার লাভ করতে পারবেন।
এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং যেহেতু গ্লোবালি, তাই আপনি বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারবেন।
• ফরেক্স ট্রেডিং এর অসুবিধা:
আমি আগেই বলেছি ফরেক্স ট্রেডিংয়ে মুদ্রার দাম উঠানামা করে। যদি আপনি ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে ভালো মতো না জেনে লোভ এর মধ্যে পড়ে বেশি টাকা ইনভেস্ট করে ফেলেন এবং সেই মুদ্রার দাম যদি কমে যায়, সেক্ষেত্রে আপনার প্রচুর পরিমাণে টাকা লস হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
তাই অবশ্যই ফরেক্স মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করার আগে ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে খুঁটিনাটি ভালোমতো জেনে নেবেন। এতে আপনার ঝুঁকি কমে যাবে।
• ফরেক্স ট্রেডিং থেকে আয়:
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে যেমন অনেক ঝুঁকি, আছে ঠিক তেমনি প্রচুর ইনকাম রয়েছে। ধরুন আপনি কোন একটি মুদ্রার (যেমন: আমেরিকান ডলার) উপরে ইনভেস্ট করেছেন, যদি সেই মুদ্রার দাম বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে আপনি সেই মুদ্রাটা সাথে সাথে বিক্রি করে দিলে আপনি প্রচুর পরিমাণে লাভ করতে পারবেন।
বর্তমানে অনলাইনে অনেকগুলো ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেটপ্লেস হয়েছে। যেগুলো থেকে আপনি চাইলে প্রথম অবস্থায় ফরেক্স ট্রেডিং শিখতে পারবেন। আপনার শেখা শেষ হলে আপনি সেখানে ইনভেস্ট করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
• বাংলাদেশের ফরেক্স ট্রেডিং:
ফরেন এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অ্যাক্ট ১৯৪৭ অনুসারে, বাংলাদেশে ফরেন কারেন্সি বা বৈদেশিক মুদ্রা আদানপ্রদান শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অথোরাইজড বা অনুমতি প্রাপ্ত ডিলার বা মানি এক্সচেঞ্জার দ্বারা করা যাবে।
অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মানি এক্সচেঞ্জ এর অনুমতি দেবে শুধুমাত্র তারাই ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারবে। যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়া অন্য কেউ মানি এক্সচেঞ্জ এর কাজগুলো করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
আশা করি ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
The post ফরেক্স ট্রেডিং (Forex Trading) কি? ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে করে জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.
বন্ধুরা তোমরা সবাই কেমন আছো। আশা করি সবাই ভালো আছো।আমিও অনেক ভালো আছি।আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম JetPack Soldierr নামে দারুন একটা রানার জাভা গেম।
আজকের এই গেমটির নাম JetPack Soldier।এই গেমটি অনেক ভালো,,কিন্তু ট্রিকবিডিতে দেখলাম এরকম একটি ভালো গেম নিয়ে কেউ পোস্ট করেনি.,তাই পোস্টটি করলাম।আপনারা হয়তো জানেন মানুষ মাত্রই ভুল হয়।আর আমিও একজন মানুষ আমার পোষ্টে যদি কোন ভুল ক্রুটি হয়।তাহলে কমেন্টে গালা গালি না করে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন।
গেমটি সম্পর্কে: গেমটিতে আমার কাছে যে জিনিসটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল এই গেমটির জাম্পিং এবং ব্যাকগ্রাউন্ট।গেমটি খেলতে হলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করে জাম্পিং করতে হবে।এই গেমটির মেইন বিষয় ই হলো জাম্পিং করা।এখানে আপনাকে সামনে আসন্ন বোনাস এবং বিপদ দেকে জাম্পিং করতে হবে।এছাড়াও এই গেমটির গ্রাফিক্স একেবারে অসাধারন।এই গেমটি একটি Runner গেম।এখানে যত ভালোভাবে আপনি খেলতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি আপনার লেভেল আপ হবে।
তো অনেক কথা বললাম এবার গেমটির বিস্তারিত দেখে নেওয়া জাক
যেভাবে খেলবেন:খেলা শুরু হওয়ার আগে আপনাকে কিছু দিকনির্দেশনা দিবে.. এগুলো আপনাকে ঠিকভাবে মানতে হবে।আমি প্রথমেই বলেছি এটি একটি রানার গেম।এই গেমে আপনার শুধু একটাই কাজ, আর তা হল জাম্পিং করা।আপনাকে সামনের বস্তুর ওপর নজর রাখতে হবে।সামনে যদি বিপদ আসে তাহলে আপনাকে জাম্পিং করতে হবে।আবার এই গেমে আপনার জন্য কয়েন থাকবে।এই কয়েনগুলো আপনাকে পয়েন্ট হিসেবে সংগ্রহ করতে হবে।আপনি যদি দেখেন যে উপরে কয়েন রয়েছে,, তাহলে আপনাকে 2 টিপে ওই কয়েনগুলো সংগ্রহ করতে হবে।তবে এখানে আরেকটি সুবিধা হলো আপনি বারবার 2 প্রেস করতেই থাকলে, ওপরেই ভেসে থাকতে পারবেনে।তো আপনাকে এই গেম শুধু 2 প্রেস করেই খেলতে হবে।
আশা করি গেমটি আপনাদের ভালোই লেগেছে।তো আপনারা গেমটি খেলতে থাকুন।গেমটিতে অনেক লেভেল আছে।গেমটি একটি রানার গেম এবং অনেক মজার গেম।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথেও গেমটা শেয়ার করি। তাহলে গেমটা ডাউনলোড করে খেলতে থাকুন।নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হল:-
আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হচ্ছে পরবর্তী পোস্টে।আর কমেন্ডে আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।তো বন্ধুরা ভালো থাকুন… সুস্থ থাকুন… ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ।
The post [hot post]জাভা ইউজাররা আপনাদের জাভা মোবাইলের জন্য নিয়ে নিন JetPack Soldier জাভা গেম। appeared first on Trickbd.com.
এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী প্রত্যেকের বাধ্যতামূলক একটি জিমেইল একাউন্ট ফোনে লগইন করে রাখতে হয়। তাছাড়াও গুরুত্বপূর্ন কাজে বা বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা একাধিক জিমেইল বা ইমেইল ব্যবহার করে থাকি।
অনেক সময় বন্ধু বা কোন পরিচিতজনদের কেউ বলবে তাকে একটা Gmail ID Create করে দেওয়ার জন্য কিংবা বলতে পারে তার Gmail ID Problem হচ্ছে একটু ঠিক করে দেওয়ার জন্য।
মোবাইলে লগইন করা আছে এমন যে কোন জিমেইলে যদি ভিকটিম তার মোবাইল থেকে লগইন করতে পারে তখন ভিকটিম চাইলে আপনার মোবাইল Reset মেরে সকল ডেটা মুছে দিতে পারবে। (আপনার ফোন দিয়ে তার জন্য যে জিমেইল একাউন্ট ক্রিয়েট করবেন, সেই জিমেইল আপনি আপনার ফোন থেকে রিমুভ করার আগে পর্যন্ত আপনার ফোনে তো সেই জিমেইল টি থাকবেই) যা আপনার জন্য হতে পারে অপূরনীয় ক্ষতি।
Google Find My Device সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছে শুধু মাত্র নিজের ফোন হারিয়ে ফেলার পর সেটা খুজে পাওয়ার জন্য বা খুজে না পাওয়া গেলে সেই ফোন থেকে সকল পার্সোনাল ডেটা/ডেটা মুছে ফেলার জন্য। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র এর বিপরীত ব্যবহারের ফায়দা নিচ্ছে।
জেনেশুনে কোনভাবে অপরিচিত কারো এমন মেসেজের ফাদে পা দেয়া ঠিক হবেনা। আপনার মোবাইলে লগইন করা জিমেইল যদি তার মোবাইল থেকে লগইন করতে পারে কিংবা তার মোবাইলে লগইন থাকা Gmail আপনার মোবাইলে Login করাতে পারে তাহলে ভিকটিম আপনার Mobile Reset করতে পারবে। যার ফলে আপনার মোবাইলে থাকা সকল ছবি, ভিডিও, কন্টাক্ট নাম্বার, অ্যাপস, ফাইলসহ সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে।
আবার অনেকে আরেক ঝামেলায় পরতে পারেন, অনেক ফোন রিসেট দেয়ার পর সেই আগের জিমেইল ছাড়া লগইন করা যায় না যে সকল মোবাইলে রিসেট দেয়ার পর আগের জিমেইল ছাড়া লগিন করা যায়না তাদের হবে এক্সট্রা ভোগান্তি।
তাই এ ধরনের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।
The post গুগলের জিমেইল আইডি ব্যাবহারে সতর্কতা (মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে) appeared first on Trickbd.com.
বাংলালিংক গ্রাহকরা প্রতিদিন কিছু চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করে ২৫ থেকে ২০০ এমবি পর্যন্ত একদম ফ্রি তে নিতে পারবেন। এই অফারটি শুধু মাত্র সেই সব গ্রাহকরা নিতে পারবে যে সব গ্রাহক বাংলালিংক সিমের MyBl অ্যাপ ব্যবহার করে। MyBl অ্যাপ ব্যবহার কারিদের ৩ সপ্তাহ ১টি করে চ্যালেঞ্জ দিয়া হবে তা সম্পন্ন করতে পারলে পাবে বোনাস। চ্যালেঞ্জ গুলা হচ্ছে MyBl অ্যাপ ব্যবহার করা উপর.!
ছাড়া যারা আগে MyBl অ্যাপ ব্যবহার করেননি তাড়া প্রথম বার MyBl অ্যাপ লগইন করলে পাবে 1.5GB বোনাস এবং প্রতি দিন MyBl এ লগইন করলে 25MB করে বোনাস প্রথম ৩০ দিম
যারা কখনো MyBl অ্যাপ এ লগইন করেননি তাড়া এই পোস্ট টি দেখে 1.5GB ফ্রি তে নিয়ে নিন এখনি
MyBl অ্যাপ এ ঢুকে এখানে ক্লিক করুন।
এখন চ্যালেঞ্জ শুরু করুন তে ক্লিক করুন।
তার পর চলুন শুরু করি তে ক্লিক করুন।
তার পর একটি পেজ এ নিয়ে যাবে সেখান থেকে ব্যাক আসবেন।
তার পর দাবি করুন তে ক্লিক করুন।
তার আপনি আপনার চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করার বোনাস পেয়ে যাবেন।
The post প্রতিদিন চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করে Banglalink সিমে 25Mb থেকে 200MB পর্যন্ত ফ্রিতে নিন এবং নতুন User নিন 1.5GB বোনাস একদম ফ্রিতে.!! appeared first on Trickbd.com.
আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।
অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদেরকে Wapkiz এ CSS ব্যাবহার করা শেখাতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।
আজ ওয়াপকিজে CSS শেখানোর ২য় পব । আগের দিনে CSS তৈরি করা শিখিয়েছিলাম । আজ এর কাজটা শিখিয়ে দেব । তাহলে অনেক কাজই তৈরি করতে পারবেন । তো চলুন শিখে নেওয়া যাক ।
» প্রথমে Panel mod এ যান ও Html code অপশনে ক্লিক করুন ।
» এখন আপনি আপনার কোডটি অথবা টেক্সট বসিয়ে দিন । যেমন আমি দিয়েছি ।
» তারপর Div class অপশনে আপনার দেওয়া classname দেখতে পারবেন । Classname টি সেলেক্ট করুন । যেহেতু আমি তৈরি করেছিলাম muhit দিয়ে । তাই আমি Muhit সেলেক্ট করেছি ।
» তারপর দেখুন CSS অনুযায়ী ব্যাকগ্রাউন্ড লাল ও ফন্ট সাদা হয়েছে ।
তাহলে দেখুন আমার ব্যাকগ্রাউন্ড ও ফন্টের জন্য কোন কোড বসাতে হয় নি । এভাবে অনেক Html এ একই CSS ব্যাবহার করতে পারবেন । এভাবে CSS তৈরি করুন ও Html এ ব্যাবহার করুন । প্রয়োজনে আপনি ডিজাইনের জন্য Div class দেখে CSS এডিট করতে পারেন । কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করতে পারেন । পরবতীতে পবতে আর বিস্তারিত দেওয়া হবে । তখন ভালোভাবে বুঝতে পারবেন ।
আপনি চাইলে Div class সেলেক্ট করার পরিবতে কোডের আগে start tag( কোড start tag /div end tag ব্যাবহার করতে পারেন । এতেও CSS এর সুবিধা নিতে পারবেন ।
তো আজ এতটুকুই ছিল ।
The post ওয়াপকিজে CSS শিখুন (২য় পব) appeared first on Trickbd.com.
তাদের Feature সমুহ : –
আমরা এটার Trail সার্ভিস ইউজ করব – যার মেয়াদ ১ মাস ।
মজার ব্যাপার হচ্ছে এটার ট্রায়াল নিতে কোন ক্রেডিট কার্ডের প্রয়োজন হয়না ।
The post এবার ১০০% Ads এর যাবতীয় ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন | High Powerfull Premium Ads-Block (DNS) appeared first on Trickbd.com.