অসাধারণ একটি অফিস সফটওয়্যার মোবাইলের জন্যে [AndrOpen Office]

অসাধারণ একটি অফিস সফটওয়্যার মোবাইলের জন্যে [AndrOpen Office]

বর্তমানের বিশ্বায়নের যুগে আমরা যারা শিক্ষার্থী (বিশেষ করে অনার্স) আছি, তাদের দৈনন্দিন শিক্ষাজীবনে বিভিন্ন কাজেই অফিস সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যাদের ঘরে কোনো কম্পিউটার থাকেনা, তারা সাধারণত অফিস সফটওয়্যার গুলোর মোবাইল ভার্সন ব্যবহার করে থাকি।

জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা এপ্লিকেশন

মোবাইল ভার্সন গুলোর মধ্যে জনপ্রিয়তার তালিকায় শীর্ষে থাকবে Microsoft Office, Google Doc, Officesuite, WPS office ইত্যাদি। তবে এই সফটওয়্যার গুলোর ফ্রী ভার্সনে প্রায় সীমাবদ্ধ রয়েছে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি এই সফটওয়্যার গুলো প্রায় ব্যবহার করে থাকি, বিশেষ করে Officesuite, কারণ আমার কাছে এটি অন্য গুলোর চেয়ে User-Friendly মনে হয়।

সীমাবদ্ধতা

যাই হোক, এই সব সফটওয়্যার গুলোতেই কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যেমন Officesuite এ Math Equation টাইপ করা যায় না,
Microsoft Word এ বিভিন্ন অপশন গুলো পেইড ভার্সনে রেখে দেয়, মোড ভার্সন গুলোতেও কাজ করেনা।
Google Doc তো আমার কাছে মোটেও ফ্রেন্ডলি UI মনে হয়না। WPS office এর প্রায় ফিচার পেইড ভার্সন।

AndrOpen Office

আমাদের অনেক সময় ইচ্ছা হয়, যদি কম্পিউটার এর User Interface এর মতই Doc ফাইল এডিট & ক্রিয়েট করতে পারতাম!!!
তো এই কাজটি করার জন্যে আপনার দরকার একটি এপ্লিকেশন,

Application Name : AndrOpen Office
App Size : 83MB (approx.)
Download Link :

Click Here

কেন এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করবো?

১) এই এপ্লিকেশন টির প্রায় সব ফিচারই ফ্রীতে ব্যবহার করা যাবে।
২) এপ্লিকেশন টি তে ডকুমেন্ট, স্প্রেডশীট, প্রেজেন্টেশন, ড্রয়িং তৈরি করা যাবে।

৩) এপ্লিকেশন টিতে রয়েছে, Mobile UI এবং Desktop UI, যাদের Physical Keyboard এবং Mouse রয়েছে তারা Desktop UI ব্যবহার আপনার কাজে Efficiency বাড়াতে পারবেন।
৪) Desktop UI ব্যবহার করে কাজ করলে পরবর্তীতে PC Software ব্যবহার সহজতর মনে হবে।
৫) এপ্লিকেশন টিতে রয়েছে Built-In মাউস পয়েন্টার যার মাধ্যমে কাজ করতে অনেক সহজ হবে।
৬) এটাতে Math Equation ও Insert করতে পারবেন সহজে।

Application Interface Screenshots






আরও পড়ুন,

The post অসাধারণ একটি অফিস সফটওয়্যার মোবাইলের জন্যে [AndrOpen Office] appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/aRycOr1
via IFTTT

পুরোনো এন্ড্রয়েড যেসব কাজে লাগানো যায় দেখে নিন।

পুরোনো এন্ড্রয়েড যেসব কাজে লাগানো যায় দেখে নিন।

আসসালামুআলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। Trickbd এর সাথে সবাই নিয়মিত থাকবেন,যাতে সকল প্রকার আপডেট পেতে পারেন।

অনেকের এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাবহার করতে করতে পুরনো হয়ে গেছে।সেই ফোন ঘরে রেখে নতুন ফোন কিনে আমরা।আমরা ইচ্ছা করলে আমাদের সৃজনশীলতার মাধ্যমে সেই ফোনগুলো কি আমরা কাজে লাগাতে পারি। পুরাতন ফোনগুলোর ভার্ষন কম থাকে,যার কারনে বড় ফাইল গুলো রান করানো যায় না।বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ। যত দিন যাচ্ছে ততই সব আপডেট হচ্ছে। যে সব এন্ড্রয়েডগুলো চালু আছে,কিন্তু আমরা ব্যবহার করছি না পুরাতন হওয়ার কারণে। মূলত সেসব ফোন আমরা কিভাবে কাজে লাগাতে পারি এজন্য এই আর্টিকেলটি লেখা। অনেকে এসব ফোন একদম কম দামে বিক্রি করে দেই মেকারের দোকানে। কিন্তু আমরা এই ফোন দিয়ে অনেক কিছু করতে পারি এটা অনেকেই জানে না।  

কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক, 

পুরাতন অ্যান্ড্রয়েড আমরা যেসব কাজে লাগাতে পারিঃ-

১) সিকিউরিটি ক্যামেরাঃ-

আমরা আমাদের ফেলে দেওয়া পুরাতন অ্যান্ড্রয়েডকে সিকিউরিটি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। পুরাতন অ্যান্ড্রয়েড ঘরের এক কোণে কিংবা অফিসের এক কোণে রেখে, চার্জার লাগিয়ে,ওয়াইফাই সংযোগ দিয়ে, প্লে স্টোরে এমন সফটওয়্যার পাওয়া যায় যে সকল সফটওয়্যার দ্বি-মুখী এন্ড্রয়েডের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে। যার ফলে মোবাইল বন্ধ হবে না চার্জের কোন সমস্যা হবে না। পাশাপাশি ওয়াইফাই কানেক্ট থাকলে অপরপ্রান্তের ফোন থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে, ক্যামেরা কন্ট্রোল করা যায়। সিস্টেমটা আপনি করতে না পারলে অভিজ্ঞ কোনো ব্যক্তিকে দিয়ে করে নিবেন। ফলে আপনার ঘরে থাকা অ্যান্ড্রয়েড টি কাজে লেগে গেল। তবে বাসায় ওয়াইফাই থাকতে হবে কারণ এমবি দিয়ে এটি করা সম্ভব নয়। 

২) ই-বুক রিডারঃ-

পুরাতন বা ঘরে থাকা অ্যান্ড্রয়েড দিয়ে আপনি খুব সহজেই, ই-বুক রিডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। পুরাতন অ্যান্ড্রয়েগুলো আমরা মূলত কম র‍্যাম বা কম ভার্ষন এর কারনে ফেলে রাখি। যারা পড়াশোনা করেন, তারা সেই ফোনগুলো রিস্টার্ট দিয়ে ই-বুক রিডার সফটওয়্যার প্লে-স্টোর থেকে নামিয়ে নেবেন। তারপর ই-বুক ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নেবেন। যে যার ইচ্ছামত বই নামিয়ে নেবেন। তারপর যখন ইচ্ছামত বইগুলো সেই ফেলে রাখা ফোন দিয়ে পড়তে পারবেন। এছাড়াও বাসার লোকজন সেইফোনে, বিভিন্ন বই পড়তে পারবেন। ফোন ফেলে রাখার চেয়ে এটি করলে কিন্তু অনেক উপকার হবে।

৩) ওয়েবক্যাম হিসেবে ব্যবহারঃ-

পুরাতন অথবা ফেলে রাখা এন্ড্রয়েড ফোন গুলো কম্পিউটার পিসির ওয়েবক্যাম হিসাবে ব্যাবহার করা যেতে পারে।যে সকল ফোনের ক্যামেরা ভালো আছে সে সকল ফোন প্রথমে পিসির সাথে কানেক্ট করতে হবে। তারপর অনেকগুলা অ্যাপস বিনামূল্যে বা পেইড আছে, সেগুলোর মাধ্যমে ফোনে ক্যামেরা কম্পিউটার এর ওয়েব ক্যামেরা হিসাবে ব্যাবহার করা যেতে পারে। কাজটি কোনো অভিজ্ঞ ব্যাক্তিকে দিয়ে করিয়ে নিবেন। তাহলে পুরাতন ফেলে রাখা ফোনটি কাজে লাগলো।

৪) সার্বজনীন রিমোটঃ-

আমরা সকলেই জানি,এন্ড্রয়েড দিয়ে রিমোটের কাজ করা যায়। বাসার টিভি,ফ্যান,সহ আরোও বিভিন্ন কাজে এই এন্ড্রয়েড রিমোট হিসাবে ব্যাবহার করা যেতে পারে। টিভি চ্যানেল পরিবর্তন করা,লাইট জালানো,ফ্যান ঘোরানো। ইত্যাদি কাজে এটি রিমোট হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের রিমোট সফটওয়্যার রয়েছে, সেগুলো ইন্সটল করে, কানেক্টেড করে এগুলো কন্ট্রোল করা যেতে পারে। 

৫) ছোট গেমিং সংরক্ষনঃ-

যে সকল গেমের সাধারণত সাধারণত কম, সে সকল গেমসগুলো এই ফোনে সংরক্ষণ করে রাখা যায়। কিংবা মেমরিতে গেমসগুলো রেখে সেই পুরাতন এন্ড্রয়েডে ইন্সটল বা মেমরিতে রাখা যায়। যার ফলে গেমস গুলো হারালো না।

৬) অডিও বা ভিডিও দেখা কাজেঃ-

আমরা আমাদের বাসার পুরাতন অ্যান্ড্রয়েড গুলো দিয়ে অডিও শোনা বা ভিডিও দেখার মতো কাজ গুলো সহজে করতে পারি।এতে আমাদের হাতের অ্যান্ড্রয়েড এর উপর চাপ কম পড়লো। পাশাপাশি কোন মুভি দেখা যেতে পারে। কিংবা বাসার বাচ্চারা কাটুন দেখলো। 

৭) হটস্পট হিসাবে ব্যাবহারঃ-

আমাদের বাসায় পড়ে থাকা এন্ড্রয়েড ফোনটি আমরা হটস্পট হিসাবে ব্যাবহার করতে পারি। এতে আমাদের হাতের ফোনটির উপর চাপ কম পড়বে। পুরাতন সেই ফোনটিতে এম্বি ওয়ালা সিম তুলে, হহটস্পট চালু করে, আমাদের ফোনের সাথে কানেক্ট করে ইন্টারনেট চালাতে পারি,ফোনটি চার্জে রেখে। 

 আমাদের বাসায় পড়ে থাকা পুরানো এন্ড্রয়েড এভাবে আমরা কাজে লাগাতে পারি। ফেলে রাখার চেয়ে কাজে লাগালে আমাদের উপকার হবে। যাদের বাসায় এমন ফোন রয়েছে, তারা অবস্যই কাজে লাগাবেন।

আজকে এপযন্ত, আবারো দেখা হবে নতুন কোনো আপডেট নিয়ে।
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

  • যেকোন প্রয়োজনে,
  • ফেসবুকে আমিঃ

Sk Shipon

ধন্যবাদ। 




The post পুরোনো এন্ড্রয়েড যেসব কাজে লাগানো যায় দেখে নিন। appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/9Fvj6kw
via IFTTT

যদি আপনার জীবন পরিবর্তন করে সফল হতে চান তাহলে এই ৫ টি অভ্যাস নিজের জীবনে যুক্ত করুন। Habits will change your life

যদি আপনার জীবন পরিবর্তন করে সফল হতে চান তাহলে এই ৫ টি অভ্যাস নিজের জীবনে যুক্ত করুন। Habits will change your life

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

এই ৫ টি অভ্যাস নিজের জীবনে যুক্ত করুন।


আমরা সবাই জীবনে উন্নতি করতে চাই, চাই জীবনে সফল হতে। কিন্তু জীবনের উন্নতি এবং সফলতা এতো সহজ বিষয় নয় যে চাইলাম আর পেয়ে গেলাম। আপনি যদি জীবনে সফল হতে চান তাহলে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। আমি পরিশ্রম বলতে বুঝাতে চাইছি আপনাকে Smart Work করতে হবে।

আমরা সবাই জানি আমরা যদি কোন কাজে সফল হতে চাই তাহলে আপনাকে পরিকল্পনা মত কাজ করতে হবে। আর পরিকল্পনা মত কাজ করা এতো সহজ কাজ নয়৷ আপনি প্রতিদিন যদি রুটিন অনুযায়ী না চলেন তাহলে আপনি কোন কাজ সঠিকভাবে করতে পারবেন না।

তাই আপনাকে রুটিন অনুযায়ী কাজ করা অভ্যাস করতে হবে। বাংলার একটা প্রবাদ আছে মানুষ অভ্যাসের দাস। আপনার যদি বই পড়া অভ্যাস থাকে দেখেবেন আপনি দিনের নিদিষ্ট সময় পরে একলাই বই নিয়ে বসে পড়তে শুরু করছেন। আর আপনি যদি প্রতিদিন বই পড়তে তাহলে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং সবার থেকে বেশি জ্ঞান আপনার কাছে থাকবে।

বর্তমানে Free Fire গেইম খেলা একটা অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। দেখবেন যারা এই গেইম খেলে তারা দিনের নিদিষ্ট সময়ে পরে পরেই গেইম খেলতে বসে যায়। তাদের এটা অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। আমার দেখা এমন একজন আছে যে কিনা গেইম খেলা দৈনিক রুটিন বানিয়ে ফেলেছিল। এই জন্য তার বাবা ফোন ভেঙে ফেলেছিল।

তারপর সেই ছেলে ফোন কিনার জন্য অন্যের দোকান থেকে টাকা চুরি করে বসে। গেইম খেলার অভ্যাস তাকে চুরি পর্যন্ত নিয়ে গেছে। তাহলে বুঝতেই পারছেন অভ্যাস মানুষের জীবনে কতটা প্রভাব ফেলে।

আমি এই আর্টিকেলে এমন ৫টি অভ্যাস নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো আপনি অভ্যাসে পরিণত করলে আপনার জীবনে অনেক পরিবর্তন আসবে এবং জীবনে সফলতার দিকে এগিয়ে যাবেন। আমি আগেই বলেছি মানুষ অভ্যাসের দাস। আপনি যদি ভালো অভ্যাস গড়তে পারেন তাহলে আপনি জীবনে উন্নতি করতে পারবেন। বেশি কথা না বলে চলুন অভ্যাস গুলো দেখে নেই।

১. সকালে তাড়াতাড়ি ওঠা।

ভালো অভ্যাস গুলোর মধ্যে সকালে ওঠা প্রথমেই রয়েছে। কারণ আপনি যদি সকাল ৪টা বা ৫টায় ঘুম থেকে ওঠেন এটা আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ভালো। সকালে ঘুম থেকে উঠলে আমাদের মাথা ফ্রেস থাকে এ সময় আপনি পড়াশোনা করলে অনেক সময় মনে রাখতে পারবেন।

সকাল আমাদের অবজারভেশনে পাওয়ার অন্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি থাকে। এ সময় যদি আমরা আমাদের স্বপ্নের কথা বেশি ভাবি তাহলে সেই স্বপ্ন পূরণের আশংকা অনেকাংশে বেড়ে যায়। সকালে সত্ত্বগুণ প্রভাব বেশি থাকে দিন যত বাড়িতে থাকে রজঃ গুন তত বৃদ্ধি পেতে থাকে রাত আসতে আসতে তমঃ গুনের প্রভাব বেড়ে যায়।

২. Time Management

সময় আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সময় গতিশীল। সময়কে কেউ কিনতে পারবে না আবার কেউ বিক্রিও করতে পারবে না। সময় সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে না পারলে সময় আমাদের স্বপ্নের মাঝে অন্তরায় হয়ে দাড়ায়। যৌবন কালে আমরা ভাবি যে এখনো অনেক সময় আছে পরে দেখা যাবে।

কিন্তু সময় যে কিভাবে চলে যায় আমরা নিজেরাও টের পাইনা। বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছে আমাদের আর কিছুই করার থাকে না। তাই সময় নির্দারণ করতে না পারার কারণে আমরা যা কিছু করতে চাই সেগুলো কমসো বিলম্বিত হতে শুরু করে। আর এভাবে একদিন আমাদের মধ্যে বার্ধক্য চলে আসে। তার আমাদের জীবনেও সন্ধ্যা নেয় আসে। আমরা হতাশার ঘন অন্ধকারে ডুবে যায়।

সেই সব ব্যক্তি যারা নিজের জীবনের নিদিষ্ট লক্ষ্যকে পূরণ করে এক অসাধারণ জীবনে বাস্তব রূপ প্রদান করে। ব্যর্থ ব্যক্তি থেকে নিজেকে আলাদা করে নিজেকে সাকসেসফুল ব্যক্তি হিসেবে প্রমান করে। তারা সব কিছু একটা কারণে করতে পারে সেই কারণটি হলো সময়ের সঠিক ব্যবহার। আমাদের সর্বদা সময়ের সঠিক ব্যবহার করা উচিত। কারণ এই পৃথিবীতে অনেক কিছু পুনোরায় ফিরে আসলেও সময় ফিরে আসে না।

শুক্রবারে আমাদের রুটিন করা উচিত। সারা সপ্তাহে কখন কি করব তার রুটিন তৈরি করতে হবে। প্রথম বার টাইম ক্লকিং অনেক আগে পরে হয়ে যাবে অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে। কিন্তু ধীরে ধীরে আমাদের অভিজ্ঞতা যত বারবে আমাদের টাইম ক্লকিং তত সঠিক হবে।

৩. Introspection – আত্মদর্শন।

আমাদের সেই বিষয় গুলো জানতে হবে যেগুলো আমাদের উন্নতি পিছনে বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে। যতক্ষণ না আপনি বুঝতে পারবেন কোন কোন জিনিস গুলো আপনার স্বপ্ন পূরণ বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে ততক্ষণ আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন না। নিজের দূর্বলতা গুলো একটা কাগজে লিখে রাখুন। তারপর এ বিষয় ভাবনা চিন্তা করার জন্য সময় বের করুন।

দেখেন একজন ডাক্তার যতক্ষণ না রোগীর রোগ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারছে তত পর্যন্ত তিনি সঠিকভাবে চিকিৎসা করতে পারবেন না। এই জন্য সবাই বলে যে ডাক্তারের কাছে কোন কিছু গোপন করতে নেই। রোগের সঠিক কারণ জানতে পারলে আমাদের সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।

আত্মদর্শনের সাহায্যে আমরা সে স্থানে পৌঁছে যাই জীবনে পরিপূর্নতা চলে আসে। উন্নতির পথে এগিয়ে যায় এবং আনন্দ উপভোগ করতে পারি। আমরা যে কাজ যতটা পরিশ্রমের সাথে করতে পারি সে কাজের জন্য ততটা ফল পাই। যখন কোন কাজে বেশি সময় দেই সেই কাজে খুব তাড়াতাড়ি সফলতা অর্জন করতে পারি। সফলতা পাওয়ার জন্য আত্মচিন্তা অনেক জুরুরি।

৪. Work Management

একজন ব্যক্তি যদি সম্পন্ন একটা গাড়ি তৈরি করতে চায় এবং তারপর সে গাড়িটা তৈরি করার কথা ভাবে তাহলে সে গাড়িটা তৈরি করতে সেই ব্যক্তির বহু মূল্যবান সময় ব্যয় হয়ে যাবে। হয়ত সে গাড়িতে চরে সফল হওয়ায় আনন্দ উপভোগ করার সময় পারবে না। যখন আমরা রেস্তোরাঁয় যাই মেনু দেখে খাবার অডার করি তারপর সেই খাবার তৈরি করে আমাদের সামনে নিয়ে আসে তারপর আমরা সেই সুস্বাদু খাবার গ্রহন করি।

আমাদের জীবনে অনেক কাজ আছে যেগুলো সফলভাবে করতে সঠিক মানুষের কাছে সমর্পন করতে হয়। স্কুল, কোম্পানি বা ইমারত সব কিছুর পিছনে একটা টিম ওয়ার্ক থাকে। ভালো টিমওয়ার্ক দাঁড় করানো জন্য একটা ভালো ক্যাপটেনের প্রয়োজন হয়। যদি আমরা ভালো ব্যক্তির হাতে কাজের বন্টন করে দেই তাহলে সেই কাজটা অনেক ভালো হয়। আর এটা আমাদের জীবনে সফল হতে দূত সাহায্য করে।

৫. সবসময় শিখতে হবে।

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে দুনলা থেকে করব পর্যন্ত শিক্ষার বয়স। আমাদের সব সময় নতুন নতুন জিনিস শিখতে থাকা উচিত। প্রতিদিন আমাদের ৪৫ মিনিট কিছু না কিছু শিখা উচিত। সেটা আপনার ব্যবসা সম্পর্কে হতে পারে বা সৃজনশীল কিছু হতে পারে অথবা অন্য কিছু। আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত শিখতে থাকি ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা শিক্ষার্থী থাকি।

যদি আমরা নতুন কিছু শিখার ক্ষিধে জীবিত রাখি তাহলে আমাদের জীবন জোস, আনন্দ, উৎসাহ জীবিত থাকে। বয়স আসে আবার চলে যায় কিন্তু আমরা শিক্ষার্থী হয়ে থেকে যায়। আজকে এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবে আল্লাহ হাফেজ।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post যদি আপনার জীবন পরিবর্তন করে সফল হতে চান তাহলে এই ৫ টি অভ্যাস নিজের জীবনে যুক্ত করুন। Habits will change your life appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/U7B3jFm
via IFTTT

ইংরেজি শেখার জন্য Ridmik Keyboard এর Ridmik Dictionary.

ইংরেজি শেখার জন্য Ridmik Keyboard এর Ridmik Dictionary.

আমাদের অর্থাৎ বাংলাদেশের মাতৃভাষা হচ্ছে বাংলা। আর দ্বিতীয় এবং আন্তর্জাতিক ভাষা হচ্ছে ইংরেজি। এই জন্য ইংরেজি জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এখন যে সময়কাল যাচ্ছে তাতে ইংরেজি জানার কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখবেন ইংরেজি জানা থাকলে আপনি সবসময় বিভিন্ন কাজেক্ষেত্রে একধাপ এগিয়ে থাকবেন। এখন মুল কথায় আসি, আপনি যদি আমার মতো ইংরেজিতে দুর্বল হয়ে থাকেন। তাহলে নিজেকে কিভাবে ইংরেজিতে একটু ভালো এবং দক্ষ করে তুলবেন তা নিয়েই আমরা আজকের এই টপিকে আলোচনা করবো। মূলত আজকের এই টপিকে ইংরেজি শেখার জন্য আমরা একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করবো। উক্ত অ্যাপটি Ridmik Dictionary হিসেবে পরিচিত।

Ridmik Dictionary সম্পর্কেঃ

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের মধ্যে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা লেখার জন্য প্রথম থেকেই আমরা একটি কিবোর্ড ব্যবহার করে আসতেছি, যার নাম আমরা Ridmik Keyboard হিসেবে জানি। আশা করি কমবেশি সকলেই এটির সাথে পরিচিত। কারণ মোবাইলের মধ্যে বাংলা লেখার জন্য এটি খুবই জনপ্রিয়। তো সেই রিদ্মিক কিবোর্ডের ডেভেলপারই ইংরেজি শেখার জন্য একটি অ্যাপ ডেভেলপ করেছেন। যার নাম হচ্ছে Ridmik Dictionary বা রিদ্মিক ডিকশনারি। আর এটি নিয়েই মূলত আমাদের আজকের টপিকের মূল বিষয়বস্তু।

সংক্ষিপ্ত তথ্যঃ

নামঃ Ridmik Dictionary
ডেভেলপারঃ Ridmik Labs
সূচনাঃ ১৮ মার্চ, ২০২২
ডাউনলোড লিংকঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=ridmik.words

বিস্তারিত তথ্য বা বৈশিষ্ট্যঃ

আপনি যদি ইংরেজিতে দুর্বল হয়ে থাকেন এবং চাচ্ছেন যে নিজেকে ইংরেজিতে ভালো করার জন্য, তাহলে এর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ মাধ্যমটি আমাদের আজকের এই টপিকটি। তাই এটি ফলো করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে ইংরেজি শিখতে হলে আপনাকে উপরের লিংক থেকে আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিতে হবে।

অ্যাপটি ওপেন করার পর ঠিক উপরেে স্ক্রিনশটের মতো ইন্টারফেইস আসবে। যেটি হচ্ছে অ্যাপটির হোম পেজ। হোম ছাড়াও এখানে কিছু ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভাগ রয়েছে যেমন: কোর্স, স্টাডি ও প্রোফাইল। তারপর উপরের অংশে একটি সার্চ বা অনুসন্ধান বক্স রয়েছে। এটির মাধ্যমে বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনো শব্দ লিখে সার্চ দিলে সেটির বাংলা বা ইংরেজি অর্থ জেনে নিতে পারবেন। তারপর নিচে দেখবেন Browse A-Z নামক একটি অপশন দেখা যাচ্ছে। যার মাধ্যমে আপনি ইংরেজি বর্ণমালা A থেকে Z পর্যন্ত সিরিয়াল অনুযায়ী শব্দ এবং এর অর্থের ভাণ্ডার পাবেন। যেগুলো পড়ে আপনি আপনার ইংরেজি শব্দের জ্ঞান বাড়াতে পারবেন। এইবার আরেকটু নিচে লক্ষ্য করলে দেখবেন ট্যান্সলেট বা অনুবাদকমূলক একটি অপশন দেখতে পারবেন। এই অপশনটি হচ্ছে এটির একটি সুন্দর ফিচার। এটির মাধ্যমে আপনি অন্যভাবে ট্র্যান্সলেট করার সুবিধা পাবেন। যা নিয়ে নিচের দিকে আলোচনা করব। এছাড়াও নিচের দিকে ডে বাই ডে একটি করে নতুন নতুন ওয়ার্ড পাবেন শেখার জন্য।

অ্যাপটির নাম ডিকশনারি হলেও এটিতে আরও বেশকিছু ফিচার বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার জন্য এটি অন্যান্য অ্যাপ থেকে কিছুটা আলাদা। তা আমরা ধাপে ধাপে নিচের দিকে আলোচনা করব।

শব্দের অর্থ জানা এবং খোঁজাঃ

আপনি যদি কোনো ইংরেজি বা বাংলা শব্দের অর্থ জানতে চান তাহলে দুইটি ভাষাই শব্দ খুঁজে জেনে নিতে পারবেন। প্রথমত Browse A-Z অপশনে ট্যাপ করে ডিকশনারি অপশনে গিয়ে ইংরেজি বর্ণমালা A থেকে Z পর্যন্ত সিরিয়াল অনুযায়ী শব্দের অর্থ পড়তে পারবেন বা জেনে নিতে পারেন। আর কোনো শব্দ সার্চ করে জানার জন্য দুইটি মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন এক হচ্ছে হোম পেজে থাকা সার্চ বক্স এবং Browse A-Z অপশনে ট্যাপ করে ডিকশনারি অপশনে গিয়ে সার্চ বক্সের মাধ্যমে সার্চ করে জেনে নিতে পারবেন।

আপনি যদি বাংলা শব্দ দিয়ে সার্চ দেন তাহলে এইরকম দেখাবে যে, উক্ত শব্দটির ইংরেজি অর্থসহ এর বেশকিছু সমর্থক শব্দের তালিকা চলে আসবে।

আবার আপনি যদি ইংরেজি শব্দ লিখে সার্চ দেন তাহলে এইরকম দেখাবে যে, উক্ত শব্দটির বাংলা অর্থসহ উদাহরণ, অতিরিক্ত অর্থ, নাম (Noun), ক্রিয়াপদ (Verb) এবং বিপরীত (Antonyms) শব্দ সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।

Course বা কোর্সঃ

কোর্স নামক অপশনে লেভেল আকারে ইংরেজি শব্দ, গ্রামারের নিয়ম বা গঠনপ্রণালী ইত্যাদি ধাপে ধাপে শিখতে পারবেন। তবে হ্যাঁ, কোর্স নামক অপশনটি ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের প্রয়োজন পড়বে।

প্রতিটি লেভেল পরিপূর্ণ করতে আপনাকে লেভেলের উপর ক্লিক করে Tap to start এ ট্যাপ করতে হবে।

তারপর আপনার বর্তমান লেভেল অনুযায়ী উক্ত লেভেলের মাধ্যমে আপনি কি কি আয়ত্ত্ব করতে পারবেন তা সম্পর্কে জানানো হবে। এখন আপনি সামনে এগোতে Continue বাটনে ট্যাপ করুন।

বিষয়ের উপর নির্ভর করে এইরকম আসবে। এখান থেকে আপনাকে সঠিকটি চিহ্নিত করতে হবে এবং Check বাটনে ট্যাপ করতে হবে। সঠিক হলে সঠিকের বার্তা পাবেন আর ভুল হইলে ভুলের বার্তা পাবেন। তারপর পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য Next বাটনে ট্যাপ করুন। আর এইভাবে আপনি ধাপে ধাপে নতুন নতুন শব্দ এবং গ্রামারের নিয়ম বা গঠনপ্রণালী জেনে নিতে পারবেন।

Study বা স্ট্যাডিঃ

লেভেল আকারে ইংরেজি শেখার পাশাপাশি আপনি চাইলে আলাদাভাবে ইংরেজি শব্দ এবং গ্রামারের নিয়মাবলি শিখতে পারেন। এখানে দুটোরই বিষয়ভিত্তিক করে আলাদা আলাদা শিখতে পারবেন।

যেমন গ্রামারের বিষয়াবলি আপনি Lesson নামক অপশনের মাধ্যমে জানতে পারবেন। এর জন্য এটিতে ট্যাপ করলে ঠিক উপরের মতো আলাদা আলাদা পাঠ দেখতে পারবেন।

বিষয়ভিত্তিকভাবে নতুন নতুন ইংরেজি শব্দ শেখার জন্য Vocabulary অপশনে ট্যাপ করে জানতে পারবেন। দেখেন এইরকম বিষয়ভিত্তিকভাবে আলাদা আলাদা জানতে পারবেন।

এছাড়াও বিষয়ভিত্তিক আমরা যেভাবে কোর্সের মাধ্যমে ধাপে ধাপে ইংরেজি শব্দ এবং গ্রামারসহ ইত্যাদি শিখি ঠিক সেভাবে Spoken Topics অপশনের মাধ্যমে শিখতে পারবেন।

Profile বা প্রোফাইলঃ

প্রোফাইল অপশনের মাধ্যমে উক্ত অ্যাপে আপনি আপনার ইংরেজি শেখার লেভেলটা দেখে নিতে পারবেন। আপনি কোনটা কোন পর্যায় পর্যন্ত শিখেছেন তা দেখে নিতে পারবেন।

Settings বা সেটিংসঃ

আমরা জানি প্রত্যেকটি অ্যাপের মধ্যেই সেটিংস নামক একটি অপশন থাকে। যার মাধ্যমে অ্যাপের সকল ফাংশনালি বিষয়গুলো নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা যায়।

সেটিংসের মধ্যে Magic Translate নামক একটি অপশন দেখতে পারবেন। যার আসলেই নামের মতোই কাজ। এটির মাধ্যমে আপনি যেকোনো জায়গার লেখাকে ইংরেজি থেকে বাংলা এবং বাংলা থেকে ইংরেজি লেখায় অনুবাদ করতে পারবেন। এর জন্য Magic Translate অপশনটি চালু করে দিন।

তারপর Get Permission নামক বাটনে ট্যাপ করার পর Accessibility নামক একটি পেজে নিয়ে যাবে। সেখান থেকে Ridmik Dictionary নামক অপশনটি চালু করে দিন। দেখবেন বাম পাশে একটি ছোট্ট আইকন চালু হবে।

এটির মাধ্যমে আপনি যেকোনো জায়গায় গিয়ে সেখানের ইংরেজি ভাষাকে অনুবাদ করার জন্য উক্ত আইকন টি ট্যাপ করে ধরে সেটির উপরে ড্র্যাগ করলে ঠিক উপরের মতো অনুবাদকৃত ফলাফল দেখতে পারবেন। (মনে রাখবেন এটি কিন্তু অনলাইনভিত্তিক, অফলাইনে দেখতে হলে আগে থেকে ভাষা ডাউনলোড করে নিতে হবে।)

সেটিংস অপশনের মধ্যে এইরকম আরও অনেক অপশন রয়েছে যেগুলির মাধ্যমে অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। এর মধ্যে আরেকটি হচ্ছে বেকাপ অপশন, আপনি চাইলে উক্ত অ্যাপে আপনার ব্যবহৃত ডেটা গুগল ড্রাইভে বেকাপ দিয়ে রাখতে পারবেন। এর জন্য Backup and Restore অপশনে ট্যাপ করে তারপর আপনার একটি গুগল অ্যাকাউন্টের সাথে কানেক্ট করে নিন।

আর এই ছিলো মূলত ইংরেজি শেখার অ্যাপ রিদ্মিক ডিকশনারি নিয়ে আমার আজকের টপিক। আমি আশা করি আপনি যদি একবার ট্রাই করে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে আসলে এটি ইংরেজি শেখার জন্য কতটুকু উপযোগী একটি অ্যাপ। তাই আমি বলব আপনার যদি ইংরেজি শেখার আগ্রহ থাকে তাহলে আর দেরি না করে এখনি অ্যাপটি ইনস্টল দিয়ে ব্যবহার করা শুরু করে দিন।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post ইংরেজি শেখার জন্য Ridmik Keyboard এর Ridmik Dictionary. appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/NWyhm50
via IFTTT

ইউটিউবে কাজ করার আগে যে বিষয়গুলো অবস্যই আপনার জানতে হবে।

ইউটিউবে কাজ করার আগে যে বিষয়গুলো অবস্যই আপনার জানতে হবে।

আসসালামুআলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। Trickbd এর সাথে সবাই নিয়মিত থাকবেন,যাতে সকল প্রকার আপডেট পেতে পারেন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে সবাই এখন প্রযুক্তি নির্ভর। যতদিন যাচ্ছে তত প্রযুক্তির ব্যাবহার বেড়ে যাচ্ছে। ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়, অনেকে জানেন এবং শুনেছেন। ইউটিউব আসলে আমাদের কিভাবে ইনকাম দেয় এটা অনেকে জানে না। এ বিষয়ে কিছুটা ধারনা আপনাদের দিব,যে ইউটিউব আমাদের কিভাবে টাকা দেয়।
ইউটিউবে ভিডিও দেখতে দেখতে অনেক সময় এড সো করে, সেই এড থেকে কিছু টাকা ইউটিউবারদের দেয় এবং কিছু টাকা এডসেন্স কোম্পানি রেখে দেয়। এখন কথা হলো এই এড গুলো কারা দেয়? এই এডগুলো বড় বড় কোম্পানিগুলো দেয়। 

যাই হোক, মুল টপিকে ফিরে যাই, ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আমাদের যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
এই বিষয়গুলো জানা থাকলে আপনি ইউটিউব থেকে সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

১) ইউটিউব চ্যানেল খোলা জানতে হবেঃ

ইউটিউবে কাজ করার জন্য প্রথম আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল খোলা সম্পর্কে জানতে হবে। এমন একটা চ্যানেল নাম নির্বাচন করতে হবে,যাতে সেই নামে অন্য কোনো চ্যানেল না থাকে।এবং নিয়ম মেনে কাজ করলে তাহলে সেই চ্যানেল খুব সহজে র‍্যাঙ্ক করবে। সুন্দর ও ইউনিক নাম দিলে সেই চ্যানেল সহজে সার্চ করে সবাই পায়। এক ই নামে একাধিক চ্যানেল থাকলে সবাই সহজে আপনার কাঙ্কিত চ্যানেল খুজে পায় না সহজে। তাই ইউটিউব চ্যানেল খোলা সম্পর্কে আগে পরিপূর্ণভাবে ধারনা নিয়ে, ইউটিউবে কাজ করতে হবে।

২) কন্টেন্ট নির্বাচন সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবেঃ

ইউটিউবে কাজ করার আগে আপনার অবস্যই আপনি কোন ধরনের কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করবেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। চ্যানেল খোলার পর আপনি যে ধরনের কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করবেন, সে কন্টেন্ট সিলেক্ট করে চ্যানেল খুলবেন। আপনি যদি টেক বিষয় নিয়ে কাজ করেন, তাহলে ক্যাটাগরি টেক রিলেটেড দিবেন৷ আপনি যদি রান্নার ভিডিও করতে চান, তাহলে ক্যাটাগরিতে রান্নার রিলেটিভ দিবেন। কারন, আপনি যখন ভিডিও আপলোড করবেন, যে ক্যাটাগরির, ইউটিউব তখন সে ক্যাটাগরির লোকদের কাছে আপনার ভিডিও পৌছাবে।
তাই আপনি যে কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করবেন, ক্যাটাগরি সে কন্টেন্ট রিলেটেড দিবেন। 

৩) ভালভাবে গুছিয়ে কথা বলা জানতে হবেঃ-

ইউটিউবে কাজ করার জন্য আপনাকে সুন্দর ও মনোরমভাবে গুছিয়ে কথা বলা জানতে হবে৷ কারন আপনি যখন গুছিয়ে কথা বলে ভিডিও বানিয়ে আপলোড দিবেন, তখন সে ভিডিও সবাই মনোযোগ দিয়ে দেখবে। এবং আপনার ভিডিও ভাইরাল হবার চান্স থাকবে তখন। যে রিলেটিভ ভিডিও বানান,সে বিষয়ে সুন্দর ভাবে লোকদের কাছে তুলে ধরবেন,যাতে আপনার ভিডিও যে ক্লিক করে সে সম্পন্ন দেখে। 

৪) ভিডিও করা জানতে হবেঃ-

ইউটিউবে কাজ করলে আপনার ভিডিও করা সম্পর্কে ভালভাবে ধারনা থাকতে হবে। মোবাইল হোক বা ক্যামেরা হোক ভিডিও ফ্রেম এবং ভিডিও এর কোয়ালিটি সম্পর্কে ধারনে নিয়ে মাঠে নামতে হবে।ঝাপসা বা লো-কোয়ালিটি ভিডিও ভাইরাল হয় না৷ খারাপ রেজুলেশন এর ভিডিও লোকজন দেখে না৷ তাই আপনাকে ভিডিও এর বিষয়ে সম্পন্ন জ্ঞান অর্জন করে ইউটিউবে কাজ করতে হবে।

) ভিডিও এডিট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবেঃ

ভিডিও করার পর সে ভিডিও কাটা,ছাটা,মিউজিক বসানো এবং বিভিন্ন ইফেক্ট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। যেকোন একটা সফটওয়্যার সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। ভিডিও করার পর সরাসরি ইউটিউবে আপলোড দিলে সে ভিডিও লোকজন দেখে না৷ এজন্য যেকোন একটা সফটওয়্যার সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে, সে সফটওয়্যার দিয়ে এডিট করে আপলোড দিলে অনেক ভাল হবে, এবং সবাই সে ভিডিও দেখবে।


৬) মানসম্মত ভিডিও বানাতে জানতে হবেঃ-

আপনি ইউটিউবে কাজ করার আগে যে টপিক নিয়ে কাজ করবেন, সে টপিক নিয়ে মানসম্মত ভিডিও বানানো জানা থাকা দরকার। কারন মানসম্মত ভিডিও সবাই বেশি মিনিট দেখবে,এবং আপনার ভিডিও ভাইরাল হবে।গুছিয়ে ভিডিও বানাতে হবে, যে বিষয়ে ভিডিও করছে সেই বিষয় সুন্দরভাবে উপস্থাপন সম্পর্কে আগে ধারনা নিয়ে ইউটিউবে কাজ করতে হবে।

৭) ভিডিও আপলোড করা সম্পর্কে জানতে হবেঃ-

ভিডিও করার পর, সেই ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা জানতে হবে। কারন সব ঠিক-ঠাক করার পর সে ভিডিও আপলোড ভালভাবে না করা জানলে সে ভিডিও ভাইরাল হবে না। টাইটেল,ডিস্কিপশন,ট্যাগ এগুলো সম্পর্কে ভালভাবে ধারনা নিতে হবে। এছাড়াও কোন সময় ভিডিও আপলোড দিতে হবে৷ ভিডিও কিভাবে আপলোড দিলে ভাল হবে। এ বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। 


৮) থাম্বনেইল বানানো জানতে হবেঃ-

ইউটিউবে কাজ করার আগে থাম্বনেইল সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর থাম্বনেইল ভালো হলে দর্শকরা সেই থাম্বেল এর উপর ক্লিক করবে।তাই থাম্বনেইল যত ভালো হবে তার ভিউ তত ভালো হবে সে তত সফল হতে পারবে। ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পিছনে থাম্বনেইল এর গুরুত্ব অপরসীম। তাই থাম্বনেইল সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা অর্জন করতে হবে।

৯) এডসেন্সের সাথে চ্যানেল একটিভ করতে জানতে হবেঃ-

ইউটিউব এর যত ইনকাম সব এডসেন্স একাউন্টে জমা হয়। ইউটিউব চ্যানেল এডসেন্স একাউন্ট এর সাথে কানেক্ট করা সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। ইউটিউব এর শর্তগুলো আছে শর্তগুলো পূরণ করার পর এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হয় এবং চ্যানেলের সাথে কানেক্ট করতে হয়। তাই এডসেন্স সম্পর্কে সম্পন্ন ধারণা নিয়ে ইউটিউব এ কাজ করতে হবে।

১০)এডসেন্স থেকে টাকা উঠানো সম্পর্কে জানতে হবেঃ-

এডসেন্স একাউন্ট থেকে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার সম্পর্কে জানতে হবে। এডসেন্স এর সাথে ব্যাংক একাউন্ট কানেক্ট করা জানতে হবে। প্রতিমাসে ১০০$ হলেই অটোমেটিক এডসেন্স ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে দেবে।তাই এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা অর্জন করতে হবে। 

১১) কপিরাইট ভিডিও সম্পর্কে জানতে হবেঃ-

ইউটিউবে কপিরাইট সম্পর্কে জানতে হবে। অনেক ভিডিও আছে সিস্টেম করে ব্যবহার করলে কপিরাইট আসেনা। অনেক ভিডিও আছে আপলোড দিলে কপিরাইট আছে। নির্দিষ্ট একটা সেকেন্ড আছে যে সেকেন্ড ইউটিউবে ভিডিও ব্যবহার করলে কপিরাইট আসেনা। তাই ইউটিউব এ কাজ করার আগে কপিরাইট ভিডিও সম্পর্কে সম্পন্ন জ্ঞান অর্জন করে ইউটিউবে কাজ করতে হবে। 

১২) ভাল মাইক্রোফোন কিনতে হবেঃ-

ইউটিউব এ কাজ করার আগে সাউন্ড কোয়ালিটি যাতে ভালো হয় এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এজন্য মানসম্মত ও উন্নত মাইক্রোফোন কিনতে হবে। যাতে সাউন্ড কোয়ালিটি অনেক ভাল এবং মানসম্মত হয়। বাজারে অনেক ধরনের মাইক্রোফোন আছে তবে যে মাইক্রোফোন অনেক ভালো বাছাই করে নিতে হবে। 

১৩)ভিডিও র‍্যাঙ্ক করা জানতে হবেঃ-

ইউটিউবে কাজ করার আগে, ভিডিও কিভাব র‍্যাঙ্ক করা যায় সে সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা অর্জন করতে হবে। ভিডিও কোয়ালিটি যতই ভাল হোক,ভালভাবে র‍্যাঙ্ক না করাতে শিখলে সে ভিডিও ভাইরাল হয় না। তাই এ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

এই বিষয়গুলো জানা থাকলে, আপনি ইউটিউবে কাজ করতে আর কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না।

আজকে এপযন্ত, আবারো দেখা হবে নতুন কোনো আপডেট নিয়ে।
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

যেকোন প্রয়োজনে,
ফেসবুকে আমিঃ-

Sk Shipon

  • ধন্যবাদ। 











The post ইউটিউবে কাজ করার আগে যে বিষয়গুলো অবস্যই আপনার জানতে হবে। appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/P8k7iKa
via IFTTT

আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (শেষ পর্ব)

আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (শেষ পর্ব)

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল


প্রথম পর্বে আমি ব্যবসায় ৫টি মার্কেটিং করার কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছি। আজকে আরো ৫টি কৌশল আলোচনা করব এবং এটাই শেষ পর্ব হতে চলেছে। আপনি যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

আপনি সঠিকভাবে মার্কেটিং করতে না পারলে আপনি ব্যবসায় উন্নতি করতে পারবেন না। মার্কেটিং জিনিসটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ মার্কেটিং এর মাধ্যমে মানুষ আপনার ব্যবসা এবং পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে। তো বেশি কথা না বলে পরের কৌশল গুলো জেনে নেই।

৬. পণ্যের সঠিক বিবরণী

আপনার ব্যবসার মার্কেটিং করার সময় পণ্যের সঠিক বিবরণী গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে হবে। পণ্যের সকল দিক গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে। যে গ্রাহক পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে।

আপনি পণ্য সম্পর্কে ভালো ধারণা যদি গ্রাহককে না দিতে পারেন তাহলে গ্রাহক আপনার পণ্য ক্রয় করবে না। এর জন্য পণ্য সম্পর্কে সুন্দর একটি লিখিত ও আকর্ষণীয় বিবরণী তুলে ধরতে হবে।

৭. অন্য প্রতিদ্বন্দীদের দিকে নজর দিতে হবে

আপনি যে ব্যবসা করছেন সেই একই ব্যবসা হয়তো মার্কেটে অনেক জন করছে। বর্তমান প্রতিযোগীতার যুগ মার্কেটে টিকে থাকতে হলে আপনাকে ইউনিক কিছু করতে হবে। আপনার পণ্য সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে তাদের থেকে আলাদা টেকনিক প্রয়োগ করতে হবে।

আপনাকে বাজার যাচাই বাছাই করতে হবে। অন্যরা কিভাবে এই পণ্য নিয়ে কাজ করছে সেদিকে খেয়াল করতে হবে। একজন গ্রাহককে কি ধরনের সেবা দিচ্ছে সেদিকে নজর রাখতে হবে।

কারণ, বর্তমানে গ্রাহকরা পণ্য ক্রয় করার সময় অন্য ব্যবসায়ীর পণ্যের সাথে তুলনা করে থাকে। এর জন্য আপনার পণ্য অন্যদের থেকে আলাদা রাখতে হবে এবং ভালো দিক গুলো উল্লেখ করতে হবে।

৮. বিভিন্ন অফার দেওয়া

আপনার পণ্যের মার্কেটিং করার জন্য আপনি বিভিন্ন অফার দিতে পারেন। এই অফার গুলো বিভিন্ন বিশেষ দিবস গুলোতে আয়োজন করতে পারেন। এটা করলে গ্রাহকদের বিশেষ দিবস মনে থাকবে এবং ঐ পণ্য বা প্রতিষ্ঠান বিশেষ অফার দিয়ে থাকে। এসব গ্রাহকদের মনে থাকবে।

আপনি এমন অফার দিতে পারেন যে এই পণ্য ক্রয় করলে আপনি ক্যাশব্যাক পাবেন। এমনও হতে পারে বিভিন্ন গিফ্ট দিতে পারেন। এসব অফার দিলে গ্রাহক আপনার পণ্য বেশি ক্রয় করবে।

৯. সামাজিক কোন কাজে পণ্যের ব্যবহার

আপনার পণ্য আপনি সামাজিক কাজে ব্যবহার করতে পারেন এতে করে আপনার পণ্য সম্পর্কে সাধারণ মানুষ খুব সহজে জানতে পারবে এবং মানুষের মুখে মুখে প্রচার হবে। আপনার পণ্য যদি একবার সাধারণ মানুষ এক্সসেপ্ট করে ফেলে তাহলে আপনার ব্যবসা খুব তাড়াতাড়ি এগিয়ে যাবে।

১০. মেলার আয়োজন করা

আপনার পণ্য সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আপনি মেলার আয়োজন করতে পারেন। এতে গ্রাহক খুব কাছে থেকে আপনি পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে এবং আপনি চাইলে ডিসকাউন্ট দেওয়া নিয়ম করতে পারেন এতে গ্রাহক বেশি পাবেন পণ্য বিক্রি করার জন্য।

পরিশেষে কিছু কথা

এই ছিল মার্কেটিং নিয়ে শেষ পর্ব। মার্কেটিং করার কৌশল গুলো আপনি ফলো করতে পারেন যদি আপনি একজন ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন। মার্কেটিং হতে হবে একটু গুছানো অন্যদের থেকে আকর্ষণীয়। যা আপনার মত পণ্য বিক্রি করে তাদের সাথে আলাদা। আজকে এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবে আল্লাহ হাফেজ।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (শেষ পর্ব) appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/745CElm
via IFTTT

Blogger দিয়ে Live Tv ওয়েবসাইট তৈরি করুন

Blogger দিয়ে Live Tv ওয়েবসাইট তৈরি করুন

লাইভ টিভি চ্যানেল কি?

আজকাল ডিশ টিভি, IPTv মত অনেক টিভি চ্যানেল আ্যাপ আছে। যা আমাদের জন্য ফ্রি এবং সাবস্কিপশনে চ্যানেল দেখার সুযোগ দেয় ।

যখন ক্রিকেট খেলা হয় তখন আমরা আমাদের টিভি বা মোবাইলে লাইভ ক্রিকেট দেখি। তাই যেসব চ্যানেলে আমরা লাইভ টিভি দেখতে পাই। সরাসরি খেলা দেখাকে লাইভ টিভি বলে ।

ব্লগস্পটে লাইভ টিভি ওয়েবসাইট তৈরি করুন | live tv on blogspot

এখন প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে  ব্লগারে লাইভ টিভি ওয়েবসাইট করা যায় । যাইহোক, আপনি এটিও জানতে পারবেন যে আমরা যেকোনো লাইভ ইউটিউব চ্যানেলের এম্বেড কোড ব্যবহার করে সহজেই একটি ও

ব্লগার/ব্লগস্পটে লাইভ টিভি ওয়েবসাইট তৈরি করুন

How to live M3u8 on blogger | এখন প্রশ্ন আসে কিভাবে  ব্লগারে লাইভ টিভি ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করা যায় । 

নিচের স্কিপট ইউজ করে, আপনি সহজেই  একটি ব্লগার লাইভ টিভি ওয়েবসাইট  তৈরি করতে পারেন।

স্টেপ

প্রথমে ব্লগারের থিম সেকশনে গিয়ে edit html এ ক্লিক করুন এবং হেডিং সেকশনে নিচের ছোট কোডটি বসান

Download Code

স্টেপ

 এখন আপনাকে Page সেকশনে গিয়ে New Page এ ক্লিক করতে হবে।

স্টেপ

Download Code

এখন আপনাকে নীচের স্ক্রিপ্টটি কপি করতে হবে এবং আপনার নতুন পেজে যেতে হবে এবং এই স্ক্রিপ্টটি HTML এ পেস্ট করতে হবে। এবং আপনাকে Publish বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার লাইভ টিভি ওয়েবসাইট প্রস্তুত

ডেমো দেখুন 👈

দ্রষ্টব্য: –  আপনি এই স্ক্রিপ্টটি ওয়ার্ডপ্রেস পেজেও এড করতে পারেন।

এছাড়াও : এই লিংকের স্থানে আপনার ইচ্ছে মত টিভি চ্যানেলের m3u8 বসাতে পারেন যেমন, Tspots, GTV, star spots

বিটিভি m3u8 link : https://ift.tt/sY7IKZe

কিভাবে টিভির m3u8 বের করব?

আপনি যদি গুগলে লিখে সার্চ করেন লাইভ টিভি m3u8 তবে অসংখ্য ওয়েব পাবেন। এছাড়াও গিটহাবে নিয়মিত ভাবে অনেকেই টিভির m3u8 লিংক দিয়ে রাখেন। কপিরাইটের জন্য এখানে দেওয়া হয়নি।

আশাকরি এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আপনার পছন্দ হয়েছে, এটা সম্পর্কে কোনো মতামত থাকলে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।

My facebook id → Facebook

The post Blogger দিয়ে Live Tv ওয়েবসাইট তৈরি করুন appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/fZQIKU5
via IFTTT

আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (পর্ব ১)

আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (পর্ব ১)

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল


আপনি কি ব্যবসা শুরু করবেন বা ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবছেন। আপনি যদি ব্যবসা করে উন্নতি করতে চান তাহলে আপনাকে মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। আপনি যদি মার্কেটিং ভালো না করতে পারেন তাহলে আপনার ব্যবসা উন্নতি বা কাস্টমার পাবেন না।

আপনার ব্যবসায় গ্রাহককে আগ্রাহ করার জন্য আপনাকে ভালো মার্কেটিং করা জানতে হবে। মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্রান্ডের ভ্যালু যেমন বৃদ্ধি করতে পারবেন তেমনই আপনার বিক্রি বেশি হবে। ব্যবসা ভালো করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে। আর এই কৌশলটা আপনি ব্যবহার করবেন মার্কেটিং এ।

ব্যবসা করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে পণ্যের মার্কেটিং করতে হবে। মার্কেটিং ছাড়া আপনি কখনোই ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে পারবেন না সেটা যত বড় ব্যবসায় হোক। কারণ বর্তমানে প্রতিযোগিতার যুগ আপনাকে প্রতিযোগিতা করে মার্কেটে টিকে থাকতে হবে।

আর মার্কেটে টিকে থাকতে গেলে অবশ্যই পণ্যের গুণগত মান ভালো থাকতে হবে এবং পণ্যের মার্কেটিং করতে হবে। বর্তমানে মার্কেটিং ছাড়া ব্যবসা কল্পনাই করা যায় না। আপনি যত ভালো মার্কেটিং করতে পারবেন আপনার গ্রাহক তত বৃদ্ধি হবে।

প্রাচীনকালের মত পণ্যের মার্কেটিং করলে মানুষ আপনার পণ্য গ্রহন করবে না। মার্কেটিং করতে হবে সবার থেকে আলাদা এবং সবার থেকে ভিন্ন ভাবে পণ্যকে তুলে ধরতে পারলে ব্যবসার প্রসার ভালো হবে।

আজকে আমি মার্কেটিং এর কিছু কৌশল এর ব্যাপারে আলোচনা করব। তো বেশি কথা না বলে চলুন জেনে নেই মার্কেটিং এর কিছু কৌশল।

মার্কেটিং কি…?

অনেকে ব্যবসা করবে কিন্তু মার্কেটিং সম্পর্কে কোন ধারণাই নাই। ব্যবসা করার আগে আপনাকে জানতে হবে মার্কেটিং জিনিসটা কি! মার্কেটিং হলো কোন পণ্যকে বা কোন ব্যবসাকে সবার মাঝে অনেক আকর্ষণীয় ভাবে এবং বিশ্বাস যোগ্যভাবে উপস্থাপন করা।

এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে যেন বাজারে এর চাহিদা বৃদ্ধি পায়। আর এটা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কৌশল অবলম্বন করতে হয়। যাতে কাস্টমার পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়। আপনি যদি ব্যবসা শুরু করেন তাহলে আপনাকে পণ্যের মার্কেটিং এর দিকে বিশেষ নজর রাখতে হবে। আমি এই আর্টিকেলটি দুই পর্বে পোস্টে করব। আজকের পোস্টে ৫টি টিপস শেয়ার করব।

১. কাস্টমার টার্গেট করা

ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে কাস্টমার টার্গেট করতে হবে। কারণ কাস্টমার টার্গেট না করে মার্কেটিং করলে সেই মার্কেটিং এ কোন ফায়দা হবে না উল্টো আরো মার্কেটিং এর জন্য টাকা খরচ হবে। ধরেন আপনি বই বিক্রি করবেন এর জন্য আপনাকে স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে বইয়ের সম্পর্কে মার্কেটিং করতে হবে।

আপনি যদি স্টেডিয়ামে গিয়ে বইয়ের মার্কেটিং করেন তাহলে তো আর বই বিক্রি হবে না। আপনাকে কৌশল করে স্থান, কাল সব কিছু মাথায় রেখে মার্কেটিং করতে হবে।

২. সঠিক স্থান নির্ধারণ

উপরে তো হালকা বুঝতে পেরেছেন যে সঠিক স্থান কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ড্রেস বিক্রি করেন তাহলে আপনাকে শপিং মলে মার্কেটিং করতে হবে। আপনি যদি হাসপাতালে গিয়ে ড্রেস বিক্রির মার্কেটিং করেন সেখানে আপনি জনগণের পিটনি খেতে পারেন।

তাই আপনার পণ্যের মার্কেটিং এর জন্য আপনাকে সঠিক স্থান নির্বাচন করতে হবে। তাহলেই আপনি মার্কেটিং করে ব্যবসার প্রসার করতে পারবেন।

৩. বিভিন্ন প্রোগ্রাম আয়োজন করা

আপনার পণ্যের মার্কেটিং করার জন্য আপনি চাইলে বিভিন্ন প্রোগ্রাম আয়োজন করতে পারেন। প্রোগ্রাম আয়োজনে মাধ্যমে আপনি ক্রেতাদের পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

আপনি চাইলে অনলাইনেও পণ্যের মার্কেটিং করতে পারেন। বর্তমানে প্রায় সব ব্যবসা অনলাইনে মার্কেটিং করা হয়। কারণ অনলাইনে মার্কেটিং করা অনেক সহজে। পণ্য সম্পর্কে ভালো মার্কেটিং করতে পারলে অনেক গ্রাহক পাবেন।

৪. ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে গুরুত্ব দেয়া

ডিজিটাল মার্কেটিং তো আমরা সবাই বুঝি অনলাইনে মার্কেটিং করা। আপনার ব্যবসার পণ্য সহজে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতে আপনি অনলাইনে মার্কেটিং করতে পারেন। যখন আপনি আপনার পণ্যের প্রচার বা বিজ্ঞাপন অনলাইনে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে করবেন তখন সেটা ডিজিটাল মার্কেটিং।

এখন সব ব্যবসায়ী ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে ব্যবসার উন্নতি করছে। আপনার ব্যবসার জন্য আমি ডিজিটাল মার্কেটিং বেছে নিতে সাজেস্ট করব।

৫. গ্রাহক বাজেটে পণ্যের দাম নির্ধারণ

পণ্যের দামটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পণ্যের মান এবং গ্রাহক বাজেট দুইটা জিনিসই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার পণ্য মার্কেটে আনার আগে আপনার গ্রাহকের বাজেট মাথায় রাখতে হবে। পণ্যের দাম বেশি হলে আপনি সাধারণ কাস্টমার হারাবেন এবং কাস্টমার টার্গেট করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে।

আপনি পণ্য নিদিষ্ট কিছু মানুষ ছাড়া আর কেউ ক্রয় করবে না। আবার আপনি যদি পণ্যের দাম কমাতে গিয়ে পণ্যের মান খারাপ করেন তাহলে কিছু সময় পরে সেই পণ্য আর কেউ ক্রয় করবে না।

পরিশেষে কিছু কথা

ব্যবসার জন্য মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে ভালো গুনগত পণ্য বিক্রি করতে হবে এবং সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী মার্কেটিং করতে হবে। সব জায়গায় মার্কেটিং করলে চলবে না। সঠিক জায়গায় সঠিক মার্কেটিং করতে পারলে আপনার ব্যবসা অতি তারাতাড়ি সফলতা অর্জন করতে পারবে। আজকে এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবে আল্লাহ হাফেজ।

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল প্রয়োজন হলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে আমি

The post আপনি কি ব্যবসা করে চান..? ব্যবসায় মার্কেটিং করার কৌশল। (পর্ব ১) appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/gKQicem
via IFTTT