আপনি চাইলে আমার ইউটিউবে Movie explanation ভিডিওটি দেখতে পারেন Watch now
গল্পের শুরুতে বাগ (Buck) নামে একটি দুষ্টু কুকুরকে দেখানো হয় যে সব সময় অন্যদের সাহায্য করতো।Buck অনেক সুন্দর একটি এলাকায় একটি জজের বাড়িতে থাকতো। একদিন জজের কাজের মেয়ে Buck কে সঙ্গে করে মার্কেটে নিয়ে যায়। সেখানে Buck অনেক বেশি দুষ্টামি করা শুরু করে দেয়। সেখানে সে সবাইকে বিরক্ত করে কিন্তু কেউ তাকে কিছু বলে না কারন সে জজের কুকুর ছিল। মার্কেটে একটি লোক Buck কে দেখে বলে এটা তো অনেক ভালো ব্রিডের কুকুর।
আর সে বলে ক্যানাডায় যে Gold mine আছে সেখানে এই ধরনের কুকুরের অনেক প্রয়োজন। এই কথাগুলো সেখানে দাঁড়িয়ে জজের বাগানের মালি শুনছিল। আজকে জজের বার্থডে ছিল।Buck যখন বাচ্চাদের ডাকতে যায় সে তাদের বিছানায় লাফালাফি করতে শুরু করে এবং পুরা বাড়িতে একটা তুলকালাম কান্ড বাধিয়ে দেয়।Buck অনেক বড় ছিল যার কারণে সে ঘরে দৌড়াদৌড়ি করলে পুরা ঘর কেঁপে উঠতো। রান্না ঘরে জজের চাকরানীরা মজার মজার খাবার রান্না করছিল। কিন্তু Buck চলে আসায় তারা সব কিছু লুকিয়ে দেয়। যাতে করে Buck সেগুলো দেখতে না পারে । চাকরানী জানতো যদি সেগুলো দেখে ফেলে তাহলে সবকিছু নষ্ট করে দিবে।Buck রান্নাঘরে গিয়ে যখন মায়ার দৃষ্টিতে চাকরির দিকে তাকায় । তখন চাকরানী তাকে রান্নাঘর থেকে বের করে দেয়। এবং বলে আগে সবার সাথে ভালো ব্যবহার কর তারপর খাবার পাবে। তখনই সে বাইরে একটি খরগোশ দেখতে পায়। এবং তার পিছনে ছুটতে শুরু করে। তখনই সে পার্কে সাজানো খাবার দেখতে পায়। যেটা বিভিন্ন খাবার দিয়ে সাজানো থাকে। কারণ জর্জের জন্মদিন ছিল। আর তার বন্ধুরা আসার কথা ছিল। যখন ছবি তোলার সময় হয় তখন Buck কে ডাকা হয় |ছবি তোলা শেষ হয়ে গেলে তারা লক্ষ্য করে Buck এর মুখে একটি মাংসের টুকরো । আর দেখে মেহমান আসার আগেই কুকুরটি সমস্ত খাবার নষ্ট করে ফেলেছে। এইজন্য জর্জের অনেক বেশি রাগ হয়। আর সে রাতে buck কে বাইরে থাকার শাস্তি দেয়। বাইরে আবহাওয়া অনেক খারাপ ছিল ।
বিচারা buck বারবার দরজার দিকে দেখছিল । তখন হঠাৎ সে দূরে মালির আওয়াজ শুনতে পায় । সে তার কাছে যায়। তখন মালি একটা বিস্কুট একটা ঘোড়া গাড়িতে ছুড়ে মারে।Buck সেটা খাওয়ার জন্য তার ভিতরে চলে যায় কারণ সে ক্ষুধার্ত ছিল। তখন মালিক দরজা বন্ধ করে দেয়।Buck ভিতর থেকে দেখতে পায় মালি কারো কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। সে বুঝতে পারে তাকে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে।Buck কে সেখান থেকে নিয়ে গিয়ে একটা বড় বক্স বন্ধ করে ট্রেনে তুলে দেয়া হয়।Buck এর জ্ঞান ফিরলে সে খাবারের জন্য চিৎকার করতে থাকে। তখন সেখানে একটি লোক তার বক্সটি খুলে । লোকটি তাকে অনেক মারধর করে। এই প্রথমবারের মতো Buck কারো হাতে মার খায়। কিন্তু সে হার মানে না। সুযোগ পেলেই সে সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু সে দেখতে পায় সে একটি জাহাজে রয়েছে। সে বুঝতে পেরে যায় সে এখান থেকে পালাতে পারবে না। জাহাজটি তার গন্তব্যে পৌঁছে যায়।Buck সেখানে সবাইকে অবাক দৃষ্টিতে দেখছিল। তখনই হঠাৎ সেখানে বরফ পড়া শুরু হয় ।
সে কোনদিন বরফ দেখেনি ,তাই সে বরফে খেলতে শুরু করে। তখনই সে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। তারপর মুভিতে আমাদেরকে jhon নামে এক বৃদ্ধকে দেখানো হয়। সে তার বাড়ি ছেড়ে এখান থেকে যাচ্ছিল। তখনই তার buck এর সঙ্গে ধাক্কা লেগে যায় এবং তাদের প্রথম দেখা হয়।buck অন্য কুকুর দের সাথে রাখা হয় যাদের বিক্রি করা হবে। সে অন্য কুকুর দের সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করে, কিন্তু কেউ তার সাথে কথা বলতে চায় না। তখনই সেখানে একটি লোক চলে আসে, তার Buck কে অনেক ভালো লেগে গিয়েছিল । তাই সে তাকে কিনে নেয় এবং সেখান থেকে নিয়ে আসে। এই লোকটি একজন postman ছিল। বরফের তার গাড়ি চালানোর জন্য একটি কুকুরের দরকার ছিল। তাই সে buck কে অন্য কুকুরদের সাথে বেঁধে দেয় । কুকুররা যখন সামনে যায় ,তখন সে সেখানে চলতে পারে না। কারণ buck জানে না ,কিভাবে বরফে চলতে হয়। তার বরফে চলতে অনেক কষ্ট হচ্ছিল। এবং সে পড়ে যায়। রাতে যখন postman, তার assistant এর সাথে টেন্ট লাগিয়ে ঘুমাচ্ছিল। তখন buck একটা দুষ্টামি করে । সে Assistant কে ট্রেন্ট থেকে বের করে ,সেখানে নিজে শুয়ে পড়ে। তখন অ্যাসিস্ট্যান্ট এর ঘুম ভেঙ্গে যায় এবং সে তাকে ট্যান্টের বাইরে বের করে দেয়। হঠাৎ Buck সেখানে একটি বড় কালো শিয়াল দেখতে পায়। সে তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায়। সে পিছনে যেতে শুরু করে এবং তখনই সে একটি কুকুরের সাথে ধাক্কা খায়। যে সেখানে গর্ত করে ঘুমাচ্ছিল। কুকুরটি buck কে সে জায়গাটি দিয়ে অন্য জায়গায় গর্ত করে ঘুমিয়ে যায়। আর এখন buck ও বুঝতে পারে কিভাবে বরফে ঘুমাতে হয়। পরে সকালে তারা আবার বেরিয়ে পড়ে কিন্তু এখনো buck বরফে ঠিক করে চলতে পারছিল না। তারা রাস্তায় চিঠি দিয়ে সামনে যেতে শুরু করে। তারপর আবার রাত হয়ে যায় । রাতে সবগুলো কুকুরদের মাছ খেতে দেয়া হয়। সেখানে একটি কুকুর ,অন্য আরেকটি কুকুরের মাছ জোর করে খেয়ে ফেলে।buck এটা দেখে তার মাছটি ঐ কুকুরটিকে দিয়ে দেয়। কুকুরগুলো এটা দেখে অবাক হয়ে যায়। পরদিন সকালে ,রাস্তায় থেমে একটি কুকুর পানি খাচ্ছিল। কিন্তু অন্য কুকুর পানি খেতে আসলে সে তাদের খেতে দেয় না।buck এটা দেখে অন্য জায়গায় বরফ ভেঙ্গে পানি বের করে। সবাইকে খেতে দেয়। সব কুকুর অনেক খুশি হয়ে যায়। এবং তারা তাকে পছন্দ করতে শুরু করে। খারাপ কুকুরটির অনেক রাগ হয় ,যে অন্যদের পানি খেতে দিচ্ছিল না।buck এখন অনেক ভালো বরফে দৌড়াতে পারতো। একদিন রাস্তায় postman এর assistant বরফ চেক করতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়। তখন Buck তার জীবনে ঝুঁকি নিয়ে তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসে। এখন Assistant ও buck কে পছন্দ করতে শুরু করে।
এবং সে রাতে তাকে নিজের কাছে বসিয়ে খাবার খাওয়ায়। খারাপ কুকুরটি দূরে বসে এগুলো দেখতে থাকে এবং অনেক জেলাস ফিল করে। তারপর পোস্টম্যান এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট ঘুমাতে চলে যায়। তখন বাক একটি খরগোশ দেখে তার পিছনে ছুটতে থাকে। এইভাবে সে খরগোশটির সাথে খেলতে থাকে। তখনই হঠাৎ খারাপ কুকুরটি এসে খরগোশটিকে মেরে ফেলে। তারপর সে বাগের উপর ও হামলা করে। যার ফলে বাগ বেহুশ হয়ে যায় । কিন্তু বাগ হার না মেনে আবার উঠে দাঁড়ায় এবং খারাপ কুকুরটিকে হারিয়ে দেয়। সকালে পোস্টম্যান খারাপ কুকুরটিকে খুঁজতে থাকে, কিন্তু সে সেখান থেকে চলে গিয়েছিল। কুকুরটিকে খুঁজে না পাওয়ায় পোস্ট ম্যান বাগ কে অন্য কুকুরদের লিডার বানিয়ে দেয়। একদিন তারা দেখতে পায় একটি পাহাড় থেকে বরফ পড়তে থাকে। পোস্টমেন বাগকে সোজা যেতে বলে। কিন্তু বাগ একটি গুহার ভিতর দিয়ে তাদেরকে বাঁচিয়ে নিয়ে যায়। পোস্টম্যান এটা দেখে বুঝতে পারে buck অনেক বুদ্ধিমান। তারা সময় মত সবাইকে তাদের চিঠি পৌঁছে দেয়। যেগুলো পড়ে সবাই অনেক খুশি ছিল। বাক সবাইকে দেখছিল এখানে জন ও ছিল। যার বাগের সাথে আগে ধাক্কা লেগেছিল। সে ঘরে বসে তার স্ত্রীকে চিঠি লিখছিল ,যেখানে সে বলে তাদের ছেলের জন্মদিন ছিল। যে আর এখন বেঁচে নেই। যার কারনে জনতার ঘর ছেড়ে দিয়েছিল। এখানে বাগ আবার সে কালো শিয়ালটি দেখতে পায়। এখানে আমরা বুঝতে পারি এ কালো শিয়ালটি যখন buck দেখতে পায় তখন তার জীবনে ভালো কিছু হয়। পরদিন সকালে পোস্টম্যান এখান থেকে চিঠি নিয়ে যাচ্ছিল। তখন পিছন থেকে জন তাদের ডাকে। সে দেরী করেছিল। বাগ থেমে তার থেকে নিজে চিঠিটি নেয়। এভাবে অনেকদিন অতিবাহিত হয়ে যায়। একদিন পোস্টম্যান কে সরকার চিঠি পাঠায়। সব কুকুরদের বিক্রি করে ফিরে যেতে। তারা সব কুকুর দেয় সেখানে ছেড়ে চলে যায়। সেখানে একজন ধনী ব্যক্তি সব কুকুরদের কিনে নেয়। সে স্বর্ণের খোঁজে বেরিয়েছিল। সব কুকুরদের সে তার গাড়ির সাথে বেঁধে ,বলে চলো। কিন্তু অনেক বেশি জিনিসপত্র থাকায় তাদের যেতে কষ্ট হচ্ছিল। ওইদিকে জন ও চলে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। তখন জন ধনী ব্যক্তিটিকে বলে, দেখো এখনো ওই দিকে যাওয়া ঠিক হবে না। কিন্তু সেই ধনী ব্যক্তিটি কোন কথা শুনতে চায়না। এবং তাদের নিয়ে চলে যায়। তখনই রাস্তায় কুকুরদের অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে যায়।
ধনী ব্যক্তিটি রেগে গিয়ে বাগকে গুলি করে মারতে যায়। তখনই সেখানে জন চলে আসে। এবং সে তাদেরকে সামনে যেতে বারণ করে। কিন্তু ধনী ব্যক্তিটি তার কথা শুনতে চায় না। তখন জন বাগকে সঙ্গে করে বাড়িতে নিয়ে আসে। বাগের জ্ঞান ফিরে আসলে জন তাকে বলে তার অন্য বন্ধুরা মারা গেছে। আর তুমি এখন যেখানে খুশি সেখানে যেতে পারো। কিন্তু বাগ কোথায় যেত তার তো কোন ঘরই ছিল না। তাই সে জনের সাথে থেকে যায়। একদিন জন বারে গিয়ে ড্রিঙ্ক করতে থাকে। তখনই বাগ তার পিছনে পিছনে চলে যায়। সেখানে সেই ধনী ব্যক্তিটি জনের উপর হামলা করে দেয়। কারণ জন বাগকে তার সাথে যেতে দেয়নি। যার কারণে বাগের অন্য সঙ্গীরাও মারা যায়।buck এটা দেখে ধনী ব্যক্তিটির উপর হামলা করে দেয়। তারপর সেখানকার লোকজন ধনী ব্যক্তিটিকে সেখান থেকে বের করে দেয়। জন অনেক ড্রিঙ্ক করত। বাগ সবসময় তাকে থামানোর চেষ্টা করত। সে একদিন তার বোতল বরফে লুকিয়ে তার উপর বসে যায়।buck এর ওজন বেশি হওয়ায় জন তাকে সেখান থেকে সরাতে পারে না। একদিন জন তাকে একটি নকশা দেখায়। বলে এটা এমন একটি জায়গার নকশা যেখানে অনেক স্বর্ণ পাওয়া যাবে। আমার ছেলে এ নকশা টির পিছনে একটা লাইন তৈরি করেছিল। বলেছিল এই লাইনটি দিয়ে গেলে তারা খুব সহজেই স্বর্ণ পেয়ে যাবে। চলো আমরাও স্বর্ণ খুঁজতে যাই। তারা একটি নৌকায় বসে তাদের গন্তব্যের জন্য রওনা হয়। সকালে পানির স্রোত অনেক বেশি থাকে। যার কারনে নৌকায় ফুটো হয়ে যায়। তাই তারা তাদের নৌকা ছেড়ে পায়ে হেঁটে যেতে শুরু করে। দুইজন একটি ঘর দেখতে পায়। তারা অনেক খুশি হয়ে যায়। অন্যদিকে ধনী ব্যক্তিটি জনের বাড়িতে তাকে মারতে যায়। তখন সে নকশাটি দেখতে পায়। এবং সে বুঝতে পেরে যায় জন কোথায় গেছে। একদিন জন নদীতে গোসল করার সময় একটি স্বর্ণের টুকরো পায়
। অনেক খুশি হয়ে যায়। সে বুঝতে পারে শেষ ঠিক জায়গায় এসেছে। তখন বাগ তাকে দেখে পানিতে ডুব দেয়। আরে একটি পাথর নিয়ে আসে । তখন জন বলে না না এটা না। বাগ আবার পানিতে ডুব দেয় , এবার সে একটি বড় স্বর্ণের টুকরা বের করে। যখন সে জনের হাতে ছোট টুকরো দেখে ।তখন সে সেটা ফেলে দেয়। আর বলে এটা হবে না। জন তার কর্মকাণ্ড দেখে হাসতে শুরু করে। তখনই সেখানে একটি সাদা শিয়াল তাদের দেখছিল। বাগ যখন তার পিছনে যায়, শিয়ালটি সেখান থেকে পালিয়ে যায়। একদিন এই শিয়ালগুলোর গ্রুপ স্বীকার করছিল। তখনই তাদের একজন সঙ্গী পানিতে পড়ে যায়।buck তাকে দেখে বাঁচিয়ে নেয়। তারপর বাগ ওই শিয়ালগুলোর বন্ধু হয়ে যায় । বাগ এখন তাদের সাথে সময় অতিবাহিত করতে থাকে। যার কারণে জন একা হয়ে যায়। কিন্তু সে জনের জন্য প্রতিদিন একটি স্বীকার করে নিয়ে আসতো। একদিন অনেক রাত হয়ে যায়। বাগ ঘরে যায় না। জন একাই ড্রিঙ্ক করতে শুরু করে। যখন বাগ তার ভুল বুঝতে পারে তখন সে তার ঘরে চলে যায়। এসে সে জনের কোলে শুয়ে পড়ে। সকালে সাদা শিয়ালটি তাকে নিজের কাছে ডাকে। বাগ তার সাথে চলে যায়। জান বুঝতে পারে বাগ তার পরিবার খুঁজে পেয়েছে। জান এখন একা ফিল করতে শুরু করে ।তাই সে আবার ঘরে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সে স্বর্ণের সব বড় টুকরোগুলো পানিতে ফেলে দেয়। ছোট টুকর গুলো তার কাছে রেখে দেয়। আর বলে এগুলোই তার জন্য যথেষ্ট। সে বলে তুমিও তোমার পরিবার পেয়ে গেছো। আমিও কালকে সকালে এখান থেকে চলে যাব। এটা শুনে বাগের মন খারাপ হয়ে যায়। তাই সে সাদা শিয়ালের কাছে চলে যায়। তখন সেই ধনী ব্যক্তিটি জনের বাড়ির সামনে এসে যায়। সে জনকে গুলি মেরে দেয়। জনের হাত থেকে হারিকেন পড়ে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। ধনী ব্যক্তিকে জন থেকে সব স্বর্ণ নিতে এসেছিল। জন তাকে কিছু স্বণ দিলে সে পাগলের মত হয়ে যায়। তখন সেখানে বাগ চলে আসে। সে ধনী ব্যক্তিকে আগুনে ফেলে দেয়। আর জনেরও গায়ে গুলি লেগেছিল তাই জন মারা যায়। সাদা শিয়াল টি বাগকে তার সঙ্গে নিয়ে যায়। কিছুদিন পর আমরা দেখতে পাই সাদা শিয়াল আর বাগ এখন কাপল। এভাবেই মুভিটি শেষ হয়ে যায়। এমন আরো নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।
The post একটি বুদ্ধিমান কুকুরের গল্প |The Call of the Wild (2020) Film Explained In Bangla appeared first on Trickbd.com.
from Trickbd.com https://ift.tt/MFtwYU3
via IFTTT