ডিজিটাল কারেন্সি শিক্ষা পর্ব ১ ! কিভাবে একটা কয়েন এর তথ্য বের করবেন?

আসসালামু আলাইকুম ! আশাকরি আপনি ভালো আছেন!

আমি   ব্লকচেইন প্রযুক্তি ও ডিজিটাল কারেন্সি নিয়ে সিরিজ শুরু করেছি !

যেখানে আপনারা বিভিন্ন নতুন  তথ্য  শিখতে পারবেন!

আজকে আমরা জানবো কিভাবে একটা ডিজিটাল কারেন্সি বা ক্রিপ্টো এর একটা কয়েন এর বিভিন্ন তথ্য দেখে  analysis করার নিয়ম!


একটা coin/token mining বা অন্য কোন উপায়ে বানানো হয় ।এরপর সেটা কমদামে sell হয়  অনেকটা stock market  এর ipo(intial public offering  মতো ।public/retail market এ আশার আগেই বিক্রি হয় বিভিন্ন investor,venture capital  এর কাছে  এরপর সেটা exchnage এ    হয় কেনাবেচা এর জন্য ! যাতে আগে mining যারা করেছে ও যারা আগে কমদামে কিনে রেখেছে তারা sell করে  লাভ করতে পারে !এভাবে নিয়মিত বেচাকেনা চলে বা volume তৈরি হয়  !

একটা কয়েন কেনার আগে আমরা সেটার তথ্য বের করার চেস্টা করি !বেশিরভাগ শুধু  price দেখে তবে অন্য তথ্যগুলোও গুরুত্বপূর্ন!

আজকে আমরা দেখবো বাকি তথ্যগুলো দিয়ে আসলে কি বোঝা যায়!

Reference হিসেবে coinmarketcap থেকে   kaspa নামের  coin কে বেছে নিলাম !coinmarketcap.com হলো coin  এর বিভিন্ন তথ্য দেখার জায়গা !

 

kaspa1

এখানে আমরা ছবিতে কয়েকটা লেখা দেখতে পাচ্ছি !

  • marketcap
  • volume
  • circulating supply
  • total supply
  • max supply
  • fully diliuted market cap

এখন সেগুলো আমরা শিখবো এগুলোর সহজ ব্যখা কি !

circulating supply  একটা coin বাজারে বা exchange এ  যতগুলো supply  আছে সেসব । বিভিন্ন exchange  এ listed হওয়ার পর এই coin গুলো supply   আসে যেগুলো কেনাবেচা হয় !

kaspa circulating supply 22.9 billion 100% of total supply !

Total Supply হলো একটা বাজারে যতগুলো supply আছে এবং নতুন mining করা coin/token যেসব এখনো exchange আসেনি সব মিলিয়ে হলো Total Supply।

বিভিন্ন কারনে গুলো locked থাকে বা reserve থাকে এবং public জন্য এর জন্য sell করা হয়  না তবে সেটা দামকে প্রভাবিত করে না

সাধারনতTotal supply সমান বা বড় হয়  এর circulating suppply  থেকে  !

kaspa total supply=circulating supply !

Maximum Supply: হলো এযাবৎ যত coin  আসবে future এ!

kaspa max supply 28.7 billion

একবার max supplyএসে গেলে আর mining বা নতুন  token issue করা সম্ভব হবে না।

volume হলো 24 ঘন্টায় কেনাবেচার  পরিমান।

marketcap হলো circulating supply*price=22.7 billion*0.14=3 billion

আমরা জানি পুরো crypto market হলো 2.5 trillion সেখানের মধ্য এই  coin টা কতটুকু নিতে পেরেছে সেটাই !

fdv(fully diluted valuation) হলো যদি বর্তমান দামে যদি  সব কয়েন  বাজারে সব supply  চলে আসে পুরোটার marketcap  এর পরিমান!

এখানেও সেই basic অর্থনীতির চাহিদা যোগান supply demand এর ধারনাগুলো কাজ করে !

crypto asset মোটামুটি এভাবেই কাজ করে !

এসব তথ্য খুব কাজের যদি আপনি long term invest করতে চান !

আমি   ব্লকচেইন প্রযুক্তি ও ডিজিটাল কারেন্সি নিয়ে সিরিজ শুরু করেছি !যেখানে আপনারা জানতে ও শিখতে পারবেন !

  1. বিভিন্ন জটিল প্রযুক্তির ধারনার সহজ ব্যাখা
  2. mobile দিয়ে  coin আয় বা mining
  3. বিভিন্ন tools basic to advanced
  4.  deep research করার নিয়ম!
  5. বিভিন্ন telegram bot ও   twitter এর ব্যবহার!
  6. বিভিন্ন website এর পরিচিতি!
  7. depin দিয়ে আয়!
  8. on chain analysis কিভাবে  করে!
  9. বিভিন্ন scam থেকে বাচার উপায় !
  10. memecoin,shitcoin,low cap gems এর পরিচিতি !
  11. trading নিয়ে বিস্তারিত!
  12. বিভিন্ন আয়ের সুযোগ কিভাবে কাজে লাগাতে হয়!

 

আমরা সবাই জানি যে এখন আমরা আবার ২০২১ এর মতো Bullrun এ চলে আসছি প্রায়!

এজন্য আমাদের সবার এখন সঠিক জ্ঞান প্রয়োজন তবে বাংলা ভাষায় খুবই সীমিত!যাতে আমরা এই  ২০২৪-২০২৫ এর সুযোগকে সর্বোচ্চ কাজে লাগাতে পারি সেজন্য আমার এই প্রচেস্টা !

যদি এই পোস্ট থেকে কিছু নতুন কিছু জানতে পারেন তাহলে লাইক ও কমেন্ট করে জানাবেন !
আপনি এসব related  কি নিয়ে সামনে লেখা চান সেটাও লেখুন !

আমার নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেল যেখানে আমি বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থাকি !

ধন্যবাদ

subsribe now !

The post ডিজিটাল কারেন্সি শিক্ষা পর্ব ১ ! কিভাবে একটা কয়েন এর তথ্য বের করবেন? appeared first on Trickbd.com.



from Trickbd.com https://ift.tt/aHIE4Cq
via IFTTT

শেয়ার করুন
পূর্ববর্তী পোষ্ট
পরবর্তী পোষ্ট