কেমন আছেন সবাই ? HTML , CSS & JavaScript এর ১৩ তম লিখিত ক্লাসে আপনাকে স্বাগতম । যারা আগের ক্লাস টি দেখেন নি তারা এক্ষুনি আমার আগের ক্লাস টি দেখে আসুন । সব ক্লাস গুলো মনযোগ সহকারে না দেখলে বুঝবেন না যে আমি কি বলছি । কারন কোডিং অনেক সেনসিটিভ একটি বিষয় ।
সবার প্রথমে আমরা VSCode খুলে HTML এর Boiler Plate লাগিয়ে নিবো ! এবং টাইটেল দিবো “HTML Entities”
এবার বডির মধ্যে একটি প্যারাগ্রাফ লিখবো ।
আর এর লাইভ সার্ভার ওপেন করে রেজাল্ট দেখা শুরু করবো !
এখন আমি একটা কাজ করবো । for এর পরে কিছু স্পেস দিবো !
অনেকটা এভাবে ।
এবং রেজাল্ট দেখবোঃ
এটা কী হলো ?!
কোনো স্পেস আসলো না কেনো ?!
স্পেস আসবে না কারণ HTML এর এর মাইন্ডসেটাপ এমন ই যে আপনি যতগুলো স্পেস ই দিন না কেনো HTML একটি স্পেস ই কাউন্ট করবে ।
এখন তাহলে কথা হচ্ছে , তাহলে কী একাধিক স্পেস দিতে পারবো না ?
অবশ্যই পারবো , তার জন্যই আমাদের HTML Entities ব্যবহার করতে হবে ।
এখন যতগুলো স্পেস ব্যবহার করেছি তার বদলে “ ” এটা লিখবো ঠিক এভাবেঃ
এবং এর ফলাফল আসবে এমনঃ
এটা হয়েছে HTML Entities এর কারণেই,
HTML Entities কী?
কিছু চিহ্ন আছে যেগুলো এইচটিএমএল কোডের মাঝে সরাসরি লেখা যায় না, যেমন – &,<,> ইত্যাদি। আবার কত গুলো চিহ্ন আছে যেগুলো কী-বোর্ড দিয়ে লেখা যায় না, যেমন – §,¥ ইত্যাদি। এগুলো কে character entities বলা হয়।
এইচটিএমএলে কিছু ক্যারেকটার বা অক্ষর আছে যেগুলো সংরক্ষিত। কিছু ক্যারেকটার, যেমন – < অর্থাৎ ক্ষুদ্রতর বা less then এবং > অর্থাৎ বৃহত্তর বা greater then চিহ্ন কে আপনি এইচটিএমএল টেক্সটের মাঝে লিখতে পারবেন না, ব্রাউজার এগুলোকে এইচটিএমএল ট্যাগের সাথে মিলিয়ে ফেলবে।
এ ধরণের সংরক্ষিত ক্যারাকটারগুলো অবশ্যই character entities এর মাধ্যমে লিখতে হয়।
উপরে যে Entities টি ব্যবহার করেছি তার ব্যাপারে জেনে নেইঃ
নন-ব্রেকিং স্পেস ( )
এইচটিএমএল কোডে একাধিক স্পেস, কারেজ রিটার্ন, ট্যাব, ইত্যাদি পরিবর্তিত হয়ে শুধুমাত্র একটি স্পেস সৃষ্টি করে। আপনি code এ যতগুলোই স্পেস দিন না কেন আউটপুট এ মাত্র একটি স্পেসই পাবেন।
এরকম আরও অনেক আছে সেগুলো সম্পর্কে জানার জন্য আমরা গুগলে সার্চ করবো HTML Entities Reference
এবং প্রথম ওবেওসাইটটি তে ঢুকবো
এখানে দেখবো অনেক এনটিটিস আছে এখন ধরুন আমি Copyright এর সিম্বল টি লিখবো
তার জন্য শুধু আমাদের সেখানে থাকা কোড টি কপি করতে হবে
এবং VSCode এ পেস্ট করতেব হবে ,
শুধু কোডের আগে & যুক্ত করতে হবে এভাবেঃ
তাহলে এর রেজাল্ট আসবে এমনঃ
তো আজ এপর্যন্তই । দেখা হবে পরবর্তী ক্লাসে । আল্লাহ হাফেজ ।
কোনো সমস্যা হলে বা প্রতিনিয়ত আপডেটেড থাকতে টেলিগ্রাম গ্রুপে আসুনঃ
[Warning: The complete course is written by Saimum Raihan. This course is fully copyrighted to TrickBD Official & Saimum Raihan. Please do not copy, otherwise legal action will attempt. Thank You]
র্যাঙ্কিংয়ের জন্য ব্যাকলিংক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক নতুন ব্লগার জানেন না কিভাবে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয় । লিঙ্ক বিল্ডিং SEO এর একটি কঠিন অংশ , কারণ এটি সম্পূর্ণরূপে আমাদের হাতে নয়।
ব্যাকলিংকে, আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটকে অন্য কোনো ওয়েবসাইটের সাথে লিঙ্ক করতে হবে, তবে সেই ওয়েবসাইটের মালিকও আপনার লিঙ্কটি সরিয়ে দিতে পারেন। কিন্তু তারপরও মানুষ ব্যাকলিংক তৈরি করে, কারণ ব্যাকলিংক তৈরি করার কিছু উপায় রয়েছে যা প্রায়শই নতুন ব্লগাররা জানেন না।
আপনিও যদি ব্যাকলিংক তৈরি করতে সমস্যায় পড়ে থাকেন, তাহলে চিন্তার কিছু নেই, কারণ এই ব্লগপোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাকে ব্যাকলিংক তৈরির একটি বা দুটি উপায় নয়, ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি। যার মাধ্যমে আপনি আপনার জন্য কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
তো বন্ধুরা, আপনার বেশি সময় না নিয়ে চলুন এই লেখাটি শুরু করি।
কিভাবে হাইকোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করা যায়?
এই আর্টিকেলে, আমরা শুধুমাত্র High Quality ব্যাকলিংক কিভাবে বানায় সে সম্পর্কে কথা বলব।
কিন্তু যেকোন ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক বানানোর আগে সেই ওয়েবসাইটটি ভালো করে চেক করে নিন, তবেই ব্যাকলিংক তৈরি করুন। ব্যাকলিংক তৈরি করার আগে, আপনি ওয়েবসাইটে নিম্নলিখিত ম্যাট্রিক্স চেক করতে পারেন।
সর্বদা হাই DA/PA এবং কম স্প্যাম স্কোর সহ ওয়েবসাইটগুলি থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করুন৷
১ – কমেন্ট থেকে Backlink তৈরি করুন
এটি ব্যাকলিংক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়। আপনি আপনার Niche সম্পর্কিত অন্য যেকোনো ওয়েবসাইটের ব্লগ পোস্টে কমেন্ট করতে পারেন এবং কমেন্টে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক করতে পারেন। এইভাবে আপনি কমেন্ট ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
কমেন্ট ব্যাকলিংক তৈরি করার সময়, আপনাকে একটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে আপনি ব্লগ পোস্টটি পড়বেন এবং তারপর পোস্ট অনুসারে এমনভাবে মন্তব্য করুন যাতে ওয়েবসাইটের মালিক এটি পছন্দ করেন। নয়তো লিংক থাকায় আপনার কমেন্ট ডিলেট করতে পারে।
আপনি কমেনটের মাধ্যমে Nofollow ব্যাকলিংক পাবেন, তবে কমেন্ট ব্যাকলিংক থেকে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসে এবং এতে মানুষ আপনার ওয়েবসাইট চিনতে শুরু করে।
২ – ফোরাম ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করা যেতে পারে
ফোরাম ওয়েবসাইটগুলি এমন ওয়েবসাইট যেখানে লোকেরা প্রশ্ন এবং উত্তর জিজ্ঞাসা করে। আপনি আপনার নিশ সম্পর্কিত ফোরাম ওয়েবসাইটে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন এবং তারপরে মানুষের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন এবং উত্তর হিসাবে আপনার ওয়েবসাইটের একটি লিঙ্কও দিতে পারেন। এইভাবে আপনি ফোরাম ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
ফোরাম ওয়েবসাইট থেকে তৈরি ব্যাকলিংকগুলিও Nofollow, তবে এই ব্যাকলিংকগুলি ওয়েবসাইটে ভাল ট্র্যাফিক নিয়ে আসে। নিচে কিছু বাংলা ফোরাম ওয়েবসাইট দিয়েছি-
bissoy.com
Somewhere in blog
Trickbd
Techtunes
Science Bee
Quota.com
৩ – গেস্ট পোস্টিং থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করুন
গেস্ট পোস্ট হল উচ্চ মানের ডুফলো ব্যাকলিংক তৈরির সর্বোত্তম উপায় । আপনি গেস্ট পোস্টের জন্য আপনার নিশের অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এবং যদি তারা গেস্ট পোস্টগুলি গ্রহণ করে তবে আপনি তাদের ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট করে ভাল মানের ব্যাকলিঙ্ক পেতে পারেন৷
যদিও বর্তমান সময়ে প্রায় সব ওয়েবসাইট গেস্ট পোস্ট গ্রহণ করে, কিন্তু প্রায়ই গেস্ট পোস্ট ভাল ওয়েবসাইটে ফ্রিতে হয় না, এর জন্য আপনাকে কিছু দিতে হতে পারে।
৪ – সোশ্যাল বুকমার্কিং করুন
সোশ্যাল বুকমার্কিং মানে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ওয়েবসাইট বুকমার্ক করা। ব্যাকলিংক তৈরির এই পদ্ধতিতে আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটে আপনার ব্লগের নামে একটি পেজ তৈরি করেন। পৃষ্ঠার প্রোফাইলে, আপনি ওয়েবসাইটের একটি বিকল্প পাবেন, এখানে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের URL লিখতে হবে ।
এছাড়াও, আপনি যখনই ব্লগে একটি নতুন পোস্ট পাবলিশ করেন, তখন তা সোশ্যাল মিডিয়াতেও শেয়ার করুন । সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচুর ট্র্যাফিক রয়েছে, তাই ব্লগ পোস্ট শেয়ার করলে আপনার ব্লগে তাৎক্ষণিক ট্র্যাফিক আসবে।
সোশ্যাল বুকমার্কিং ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথরিটি এবং পেজ অথরিটি অনেক বেশি। নিচে কিছু সামাজিক বুকমার্কিং ওয়েবসাইট রয়েছে।
ফেসবুক
ইনস্টাগ্রাম
Pinterest
টুইটার
লিঙ্কডইন ইত্যাদি
আরও সোশ্যাল বুকমার্কিং ওয়েবসাইট খুঁজতে, আপনি Google-এ কীওয়ার্ড সোশ্যাল বুকমার্কিং ওয়েবসাইট লিস্ট সার্চ করতে পারেন।
৫ – Blog Submission থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করা যেতে পারে
এটি হচ্ছে এমন ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার ব্লগ বা ব্লগ পোস্ট জমা দিতে পারেন এবং ব্যাকলিংক পেতে পারেন।
একটি ব্লগ সাবমিশন ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে, আপনি ব্লগ সাবমিশন ওয়েবসাইট লিস্ট টাইপ করে গুগলে সার্চ করতে পারেন. এখানে আপনি প্রচুর উচ্চ DA/PA সহ ব্লগ Submission ওয়েবসাইটগুলির একটি তালিকা পাবেন৷
blog Submission ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক তৈরি করতে, প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটগুলিতে সাইন আপ করতে হবে, এবং তারপর একটি ভাল ব্লগ পোস্ট লিখে জমা দিতে হবে। ব্লগ পোস্টে আপনাকে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইট বা পেজের URL যোগ করতে হবে। এইভাবে আপনি একটি ব্লগ জমা দিয়ে হাই ব্যাকলিংক করতে পারেন।
৬ – Image Submission দিয়ে ব্যাকলিংক তৈরি করুন
ইমেজ সাবমিশন এমন ওয়েবসাইট, যেখানে আপনি ছবি জমা দিয়ে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। ছবি জমা দেওয়ার ওয়েবসাইটে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে, প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটগুলিতে সাইন ইন করতে হবে এবং তারপরে আপনি ছবিটি জমা দিয়ে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
ইমেজ সাবমিশন ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে, আপনি Image Submission Website List লিখে গুগলে সার্চ করতে পারেন, আপনি অনেক ওয়েবসাইট পাবেন।
৭ – প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরি করুন
ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার ব্লগের প্রোফাইল তৈরি করে Dofollow ব্যাকলিংক পেতে পারেন তাদের প্রোফাইল ব্যাকলিংক বলা হয়। প্রোফাইল তৈরির ওয়েবসাইটগুলি উচ্চ DA/PA যা সার্চ ইঞ্জিনগুলিতে আপনার ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা এবং র্যাঙ্কিং উন্নত করে।
একটি প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরি করতে, আপনাকে এই ওয়েবসাইটগুলিতে সাইন ইন করতে হবে এবং আপনার ব্লগ বা ব্যবসার সম্পূর্ণ বিবরণ পূরণ করে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। আপনি যখন একটি প্রোফাইল তৈরি করেন, তখন এখানে একটি ওয়েবসাইট অপশন থাকবে, যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের URL লিখে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
প্রোফাইল ব্যাকলিংক ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে, আপনি Profile Submission Website List টাইপ করে গুগল সার্চ করতে পারেন, আপনি অনেক প্রোফাইল সাবমিট ওয়েবসাইট পাবেন।
৯– Directory Submissionজমা থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করুন
ডিরেক্টরি সাবমিশন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি একটি নির্দিষ্ট বিভাগের অধীনে বিভিন্ন ডিরেক্টরিতে আপনার ওয়েবসাইটের একটি লিঙ্ক তৈরি করেন।
ডাইরেক্টরি সাবমিশন ফ্রি এবং পেইড এবং ডাইরেক্টরি সাবমিশন থেকে আপনি Dofollow ব্যাকলিংক এবং Nofollow পেতে পারেন। যাইহোক, বেশিরভাগ পেইড ডিরেক্টরি জমা দেওয়ার ওয়েবসাইটগুলি শুধুমাত্র Dofollow ব্যাকলিংক দেয়।
ডিরেক্টরি সাবমিশন দেওয়ার জন্য, আপনাকে এই ওয়েবসাইটগুলিতে সাইন ইন করতে হবে এবং একটি নির্দিষ্ট বিভাগ নির্বাচন করতে হবে, যেমন আপনার ব্লগ যদি ডিজিটাল মার্কেটিং-এ থাকে, তাহলে আপনাকে শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাটাগরিতে আপনার ব্লগ তালিকাভুক্ত করতে হবে।
ডিরেক্টরি জমা দেওয়ার ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে, আপনি “Directory Submission Website List ” টাইপ করে গুগলে সার্চ করতে পারেন।
৯ – Classified Submission থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করুন
ক্লাসিফায়েড সাবমিশন হল লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের এমন একটি কৌশল যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট প্রচার করতে বা ব্যাকলিংক তৈরি করতে ফ্রি বিজ্ঞাপনের সাহায্য নিতে পারেন। এই কৌশলটি ব্যবসার জন্য ভাল।
আপনার যদি নিজের ব্যবসা থাকে, তাহলে ক্লাসিফায়েড সাবমিশন আপনার জন্য খুবই উপকারী, কারণ আপনি ফ্রিতে আপনার সার্ভিস প্রচার করতে পারেন এবং আরও গ্রাহক পেতে পারেন।
ক্লাসিফায়েড সাবমিশন করার জন্য, আপনাকে এই ওয়েবসাইটগুলিতে একটি প্রোফেশনাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং তারপরে আপনার ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি নির্বাচন করে একটি ফ্রি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে হবে, বিজ্ঞাপন তৈরি করার সময়, আপনি ওয়েবসাইটটির অপশন পাবেন যেখানে আপনি প্রবেশ করে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
১০ – Web 2.0 সাবমিশন থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করা যেতে পারে
ওয়েব 2.0 হল এমন ওয়েবসাইট যেখানে আপনি কন্টেন্ট শেয়ার করে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন । ওয়েব 2.0 হাই অথরিটি ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে অনেক ব্যবহারকারী রয়েছে। আপনি এই ওয়েবসাইটগুলিতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। ওয়েব 2.0 ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে, আপনি Web 2.0 Website list টাইপ করে গুগলে সার্চ করতে পারেন।
১১ – Domain Redirection থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করুন
ডোমেন রিডাইরেকশন হল ব্যাকলিংক তৈরি করার একটি কৌশল যাতে আপনি একটি পুরানো ডোমেন কিনতে পারেন যাতে ভাল ব্যাকলিংক রয়েছে এবং এটিকে আপনার ওয়েবসাইটে 301 রিডাইরেক্ট করতে পারেন।
Domain Redirection মাধ্যমে , পুরানো ডোমেনের সমস্ত মান এবং ব্যাকলিংক আপনার ডোমেনে স্থানান্তরিত হবে। ডোমেন রিডাইরেকশন ব্যাকলিংক তৈরি করার একটি শক্তিশালী কৌশল।
১২ – উইকিপিডিয়া থেকে ভাল ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন
যখন হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির কথা আসে, তখন উইকিপিডিয়ার নাম এতে আসবে না ,তা কিভাবে হয়। উইকিপিডিয়া ইন্টারনেটের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে একটি।
আপনি উইকিপিডিয়ার মতো High Authority ওয়েবসাইটেও ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং উন্নত করতে পারেন। আপনি উইকিপিডিয়া থেকে Nofollow ব্যাকলিংক পাবেন।
উইকিপিডিয়াতে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে, আপনাকে প্রথমে এটিতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং তারপরে আপনি উইকিপিডিয়ায় আপনার নিশে একটি আর্টিকেলে কিছু অতিরিক্ত তথ্য যোগ করে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন।
মনে রাখবেন যে আপনি শুধুমাত্র উইকিপিডিয়াতে সঠিক তথ্য যোগ করে প্রাসঙ্গিক ওয়েবপেজে একটি ব্যাকলিংক তৈরি করেন, অন্যথায় উইকিপিডিয়ার মডারেটর আপনার ব্যাকলিংক সরিয়ে দেবেন।
১৩ – কম্পিটিটরের ব্যাকলিংক Analyze করুন
আপনি আপনার প্রতিযোগীকে Analyze করতে পারেন যেখান থেকে জানতে পারবেন সে কেমন ব্যাকলিংক তৈরি করেছে এবং তারপর আপনিও সেই ওয়েবসাইটে গিয়েও ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। এটি ব্যাকলিংক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়। বেশিরভাগ ব্লগার তাদের কম্পিটিটর বিশ্লেষণ করেই ব্যাকলিংক তৈরি করে।
১৪ – ব্যাকলিংক কিনতে পারেন
আপনার যদি টাকা থাকে বা আপনি ব্লগ থেকে আয় করেন তাহলে আপনি উচ্চ DA/PA ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক কিনতে পারেন। আপনি হাই DA/PA ওয়েবসাইটগুলির একটি তালিকা তৈরি করুন এবং তারপরে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। বেশিরভাগ ওয়েবসাইটের মালিক অর্থের জন্য ব্যাকলিংক সরবরাহ করে।
১৫ – Organic Link
অর্গানিক লিংক হল এমন একটি ব্যাকলিংক যেখানে আপনাকে নিজে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে না, বরং অন্য লোকেরা তাদের ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট লিঙ্ক করে আপনাকে ব্যাকলিংক দেয়। একে Link Earningও বলা হয়। এসইওতে এই লিঙ্কগুলো খুবই শক্তিশালী।
অরগানিক লিঙ্ক পেতে, আপনাকে এমন কন্টেন্ট লিখতে হবে যা খুবই ভালো, তবেই লোকেরা আপনার ব্লগে ব্যাকলিংক দেবে। গভীর গবেষণা সহ একটি দুর্দান্ত আর্টিকেল লিখুন এবং সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্ক করে অর্গানিক ব্যাকলিংক পেতে পারেন।
হাই-কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির সুবিধা
আপনি High Quality Backlink তৈরি করার অনেক সুবিধা পাবেন, যার মধ্যে কয়েকটি আমরা আপনাকে নীচে বলেছি।
ধৈর্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ যা আমাদের জীবনে খুব প্রয়োজন। এটি সমস্যাগুলোর সামনে দাঁড়াতে এবং সমস্যাগুলোর সমাধান করতে আমাদের সাহায্য করে। যে কোন সমস্যার সামনে আমাদের ধৈর্য রয়েছে তখন আমরা সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য বিশ্বাস ও সম্মতি প্রকাশ করতে পারি। এছাড়াও, ধৈর্য আমাদের জীবনে পরিষ্কার একটি অংশ হিসেবে কাজ করে। নিম্নলিখিত কিছু বিষয় ধৈর্য বিষয়ক সুন্দর ধারণা দেয়।
যেমন-: ধৈর্য একটি পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত। আমরা ধৈর্য দরকার হলে সমস্যার সমাধানের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে আমাদের পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে পারি। অন্যদিকে ধৈর্য আমাদের অবজেক্টিভিটি এবং সততার প্রতি আগ্রহী হওয়াকে শিখায়।
কাজের প্রতি ধৈর্যশীল হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণ। এটি আমাদের সাহস এবং স্বতন্ত্রতার জন্য সর্বোপরি গুরুত্বপূর্ণ। কাজের প্রতি ধৈর্যশীল হওয়ার জন্য কিছু পরামর্শ হলো নিচে দেওয়া হলোঃ
১. প্রথমেই আপনার কাজের পরিমাণ সঠিকভাবে নির্ধারণ করুন এবং সেই কাজটির সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করুন।
২. আপনার কাজটি চেষ্টা করতে একটি সঠিক পরিকল্পনা করুন এবং কাজটি সম্পন্ন করার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন করুন।
৩. কাজটির জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ এবং সাধনশীলতা নিশ্চিত করুন।
৪. কাজে সময় এবং পরিশ্রম নিয়ে গেলে ধৈর্য বজায় রাখুন। কাজে সময় লাগবে এবং সেই সময়টি কাজের পরিমাণের সাথে একটি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
কাজের প্রতি ধৈর্য হারার জন্য কোনো কারণ হতে পারে, সেই কারণগুলো একটি ব্যক্তির জীবনের পরিস্থিতি ও পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। প্রতিধ্বনি, নিরাপত্তা ও আর্থিক সমস্যা হলো কিছু ধৈর্য হারার সাধারণ কারণ।
কাজের প্রতি ধৈর্য হারার ফলে একজন ব্যক্তি অসফল হতে পারেন, যে তাঁর লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সময় এবং পরিশ্রম না করলে না পেলে। অতিরিক্ত প্রেসার, অভাব, নিরাপত্তা সমস্যা এবং কাজে নাকচ সমস্যা হলো অন্য কিছু ধৈর্য হারার কারণ।
কাজের প্রতি ধৈর্য হারার ফলে ব্যক্তিগত জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং তাঁর সম্পূর্ণ প্রকৃতি পরিবর্তিত হতে পারে। একজন মানুষ ধৈর্যশীল থাকতে পারলে, সে সাধারণতঃ অনেক বেশি সফল হয় এবং বিভিন্ন জীবনের চ্যালেঞ্জগুলো সমাধান করতে পারে।
কাজের প্রতি ধৈর্য সকলের প্রয়োজন?
কাজের প্রতি ধৈর্য সকলের প্রয়োজন। ধৈর্য একটি মানসিক গুণ যা জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজন, যেমন কর্মজীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনে।
ধৈর্য ব্যক্তিগত জীবনে মানসিক স্থিতি বিকাশে সহায়তা করে। ধৈর্যশীল লোকরা সমস্যার সামনে একটি ঠিক পরিকল্পনা করতে এবং সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজতে পারে। তাদের মানসিক স্থিতি স্থিতিশীল হয় এবং পরিস্থিতিগুলির পরিবর্তনে উপযুক্তভাবে প্রতিক্রিয়া দেয়।
অন্যদিকে, ধৈর্য সামাজিক জীবনে সমস্যার সামনে থাকা এবং তা সমাধান করার জন্য জরুরী হয়। একটি ধৈর্যশীল ব্যক্তি সামাজিক মাধ্যমে সমস্যা এবং বিষয়গুলি পরিষ্কার করার জন্য সক্ষম হয়।
কাজের প্রতি ধৈর্য ধরে কিভাবে কাজ করতে হয়?
ধৈর্য ধরে কাজ করা শুরু করতে হলে আপনাকে কিছু করার আগে আপনার চিন্তা ও পরিকল্পনা করা উচিত হবে। কাজের পরিকল্পনা করা, একটি সম্ভাব্য কার্যসূচী তৈরি করা, একটি সময়সূচী তৈরি করা এবং কাজটি সম্পন্ন করার জন্য আবশ্যক সম্পদ ও পরিস্থিতি বিবেচনা করা উচিত হবে।
এরপর আপনাকে একটি পজিটিভ সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এটি সম্ভব যদি আপনি নিজের উদ্দেশ্যে প্রবৃত্ত থাকেন এবং কাজটি সম্পন্ন করতে প্রস্তুত হন। একবার আপনি নিজের মনে একটি পজিটিভ প্রত্যাশা তৈরি করলে, আপনি কাজে একটি পজিটিভ মনোভাব এনে যাবেন। এটি আপনাকে অন্যকে উৎসাহ এবং সুবিধা দেওয়া সম্ভব করবে।
ধৈর্যশীল থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে এবং কাজে কোনো সমস্যা হলে সেটি সমাধান করতে হবে।
ধৈর্য হারা মানুষের ফলাফল কেমন হয়?
ধৈর্য হারা মানুষের জীবনে অনেক ধরনের অসুবিধা উৎপন্ন করতে পারে।
সমস্যার সমাধান করা অসম্ভব হয়ে যায়-: ধৈর্যহীনতা মানুষকে সমস্যার সমাধান করতে অসম্ভব করে দেয়। সমস্যার সামনে সামর্থ্য না থাকলে অতিরিক্ত চিন্তা করা যায় না।
পরিবার এবং বন্ধুদের সম্পর্কে অস্থিতিমূলক প্রভাব ফেলতে পারে-: ধৈর্যহীনতা মানুষের পরিবার এবং বন্ধুদের সম্পর্কে অস্থিতিমূলক প্রভাব ফেলতে পারে। কোন সমস্যার সমাধান না হওয়া থাকলে মানুষের মন দুঃখ ও স্বার্থ বিষয়ে বৃদ্ধি পাওয়া যায়।
কাজের সময় নিখরচা বা মানসিকতা না থাকা-: ধৈর্যহীনতা মানুষের কাজের সময় নিখরচা বা মানসিকতা না থাকতে পারে। এটি কাজের সময় পরিণতি
নিজের কাজের ধৈর্য কতটা লাভজনক?
নিজের কাজের ধৈর্য খুবই লাভজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ। ধৈর্য ক্ষমতার একটি মৌলিক অংশ যা আপনাকে সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জের সামনে সাহস এবং সামর্থ্য দেয়। আপনি নিজের ধৈর্য বাড়ানোর মাধ্যমে নিম্নলিখিত উপকারগুলি উপভোগ করতে পারেন।
ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা-: ধৈর্য রক্ষণাবেক্ষণ এবং সঠিক নির্ণয় গ্রহণে সহায়তা করে। এটি আপনাকে আপনার বিচার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সমস্যার সমাধানে আপনার কাজের সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করায় সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর মানসিকতা-: ধৈর্য আপনার মানসিক স্থিতি উন্নয়ন করে এবং আপনাকে সমস্যার মধ্যে ঠিক মাত্রায় থাকতে সহায়তা করে। এটি স্বাস্থ্যকর মানসিকতা উন্নয়নে সাহায্য করে এবং আপনার মন এবং শরীরের সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
নিজের কাজের প্রতি ধৈর্য হারা হলে সঠিক পথ পাওয়া সম্ভব?
নিজের কাজের প্রতি ধৈর্য হারার ফলে সঠিক পথ পাওয়া সম্ভব, তবে সেটি অনেকটা সময় ব্যতিক্রমী হয়। মানুষ সাধারণত সেই সময়ে কাজ ছেড়ে দেয়, কিন্তু সে অবস্থায় অবজ্ঞাপূর্ণ কর্তব্য সঠিকভাবে নিষ্পাদন করার জন্য চেষ্টা করতে হয়। তবে এই প্রক্রিয়াটি খুবই কষ্টসাধ্য এবং সময় সাপেক্ষ।
ধৈর্যশীল হওয়ার একটি উপায় হতে পারে যেখানে মানুষ কাজের ফল দেখতে পারে না এবং এটি তাঁর প্রয়োজনীয় সমস্যাগুলির সমাধানে সময় নেয়। কাজ করার সময় ধৈর্য রাখার জন্য কোনও মানসিক প্রস্তুতি প্রয়োজন হয় না, তবে একটি নিশ্চিত নির্দেশিকা ফলো করা উচিত। সঠিক নির্দেশিকা পাওয়ার জন্য সম্পর্কশীল সম্পদগুলি ব্যবহার করা উচিত যাতে কাজের সমস্যার সমাধান সহজ হয়।
নিজের কাজ কর্মের প্রতি ধৈর্যশীল ব্যক্তির ৮টি লক্ষণ
১। সময় পরিচয় করে কাজ শুরু করে।
২। প্রতিদিন নিরন্তর পরিশ্রম করে লক্ষ্য পূর্ণ করার জন্য অবস্থান সৃষ্টি করে।
৩। কাজের জন্য উপযুক্ত পরিকল্পনা করে এবং সেগুলো প্রত্যেকটি পরিস্থিতিতেই পরিবর্তিত হতে পারে।
৪। নিজের কাজে নিজেই ভরসা করতে পারেন এবং নিজের কাজের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
৫। উদ্যমী এবং নতুন কিছু শিখতে সর্বদা প্রস্তুত থাকেন।
৬। সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার জন্য উন্নয়নশীল।
৭। সমস্ত বিষয়ে নিষ্ঠাবান এবং সমস্যা হলে সে অবশ্যই সেটিকে সমাধান করার চেষ্টা করবে।
৮। অন্যকে সহায়তা করার জন্য উদ্যমী এবং নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য তাদের উদ্দেশ্য কাজে সম্পৃক্ত করেন।
নিজের কাজের প্রতি ধৈর্যশীল হওয়ার জন্য নিম্নের উপায়গুলো পালন করা উচিত। যেমনঃ
১. প্রতি সময় অনুশীলন করুন-: কাজ শুরু করার আগে আপনার মনে করুন কেন এটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রত্যেকটি কাজে আপনার লক্ষ্য স্পষ্ট করুন। সমস্ত বিষয়ে সঠিকভাবে বিবেচনা করে কাজ শুরু করুন এবং সেটি শেষ করার আগে পর্যালোচনা করুন।
২. স্বাভাবিক উন্নয়নের পথে কাজ করুন-: কখনও আপনি সম্পূর্ণ প্রস্তুত হওয়া ব্যাপার না হলেও আপনার প্রতিদিনের কাজ অবশ্যই প্রতিস্থাপন করতে হবে। এখন নির্দিষ্ট করুন আপনি প্রতিদিন কি করছেন এবং কিভাবে আপনার কাজগুলি আরও সহজ এবং স্বাভাবিক হতে পারে।
৩. বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন-: সমস্ত বিষয়ে সঠিকভাবে বিচার করে নিজের কাজ করতে হয়।
এতক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য তুলে ধরার মাধ্যমে চেষ্টা করা হয়েছে যে, নিজের কাজের প্রতি দক্ষতা কিভাবে অর্জন করা যায়। ভালো-মন্দ উভয় নিয়ে আলোচনা করায় আশা করি আর্টিকেলের মূল উদ্দেশ্য বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ।
How To Use Video Clips Without Copyright: ভিডিও থেকে কপিরাইট রিমুভ করে তা আবার রি-আপলোড করে ইউটিউব কিংবা ফেসবুক থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তবে আজকের পোষ্ট টি আপনার জন্য।
What Is Copyright:
Copyright হলো একটি আইনি ধারা যা ক্রিয়েটিভ নির্মাতা কে পার্মিশন দেয় তার তৈরী জিনিস টি কিভাবে ব্যবহার করা হবে আর কোথায় ব্যবহার করা যাবে।
যার মানে হলো ক্রিয়েটর এর অনুমতি ব্যতীত কোথাও ব্যবহার করা যাবেনা আর যদি অনুমতি ব্যতিত ব্যবহার করা হয় তবে সেটা এই Copyright আইনি ধারার ভিতর পড়ে যাবে।
Video Copyright Remove Work Safe Or Not:
প্রথমেই বলে নেই এটা ইলিগ্যাল একটি কাজ কারন হলো আপনি অন্যের কন্টেন্ট চুরি করে তাকে মডিফাই করে আবার প্রকাশ করছেন। যার মানে আপনার নিজের বানানো কন্টেন্ট না তাই এটা পুরোপুরি সেফ না।
তবে হ্যা যদি সঠিক ভাবে সব কিছু করতে পারেন তবে এই Copyright মেথড ব্যবহার করে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ কিংবা ইউটিউব চ্যানেল খুব তাড়াতাড়ি একটা ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবেন।
How To Earn From Copyright Video Work:
Video Copyright এর কাজ করে আপনি কয়েকভাবেই ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন চলুন তার কিছু আইডিয়া দেখে নেওয়া যাকঃ
প্রথমত ইউটিউব থেকে আপনি নাটক, সিরিজ , মুভি ইত্যাদি সরাসরি আপলোড করে এডসেন্স পাবেন না।
কিন্তু চ্যানেল যদি অনেক বড় হয়ে যায় তবে Multi-Channel Network (MCN) এর আওতায় চলে গিয়েও Adsense এর এড আপনার ভিডিও তে দেখাতে পারবেন। MCN নিয়ে আরেকদিন আলোচনা করবো আজকের টপিকে নজর দেই।
এরজন্য কিছু নিনজা টেকনিক ব্যবহার করতে হবে।
যেমনঃ
1. আপনি কপিরাইট ভিডিও আপলোড করা শুরু করলেন আর আপনার কন্টেন্ট হলো নাটক বা মুভি ধরে নিলাম।
আপনি হয়তো দেখেছেন যে ইউটিউবে অনেক মুভি আবার নাটক প্রকাশ করে লাখ লাখ ফলোয়ার কিংবা Subscriber পেয়ে যাচ্ছে।
সো এখানেই আমাদের পিন পয়েন্ট যখন আপনার একটা ভালো পরিমান ফলোয়ার হয়ে যাবে তখন আপনি চাইলে সেই পেজ কিংবা ইউটিউব চ্যানেল সেল করে দিতে পারবেন মোটা অংকে তবে এর আগে আপনার চ্যানেলের সব ভিডিও রিমুভ করে দিতে হবে যাতে বায়ার বুঝতে না পারে এত Subscriber কি কন্টেন্ট দেখে আসছে।
সব কন্টেন্ট রিমুভ করে দেওয়া মানে চ্যানেল এখন ফুল ফ্রেশ কোন সমস্যা নেই ওয়াচ টাইম চলে যাবে কিন্তু Subscriber গুলো রয়ে যাবে।
2. অথবা ধরে নিন আপনি 100K Subscriber পেয়ে গেছেন কপিরাইট ভিডিও নিয়ে কাজ করে তখন আপনি চাইলে সব কপিরাইট কন্টেন্ট রিমুভ করে আবার নিজের বানানো ভিডিও আপলোড শুরু করবেন জাস্ট ওয়াচ টাইম পূরন হয়ে গেলে
এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করবেন। এরপর সবার মত আপনিও এডসেন্স দিয়ে আর্ন শুরু করতে পারবেন।
আর এটা করার কারনে আপনি খুব কম সময়ে অনেক বেশী অডিয়েন্স পেয়ে যাবেন।
3. আপনার যদি ভালো পরিমান অডিয়েন্স হয়ে যায় তবে আপনি চাইলে নিজের প্রোডাক্ট সেল , এফিলিয়েট কিংবা কারো প্রমোশন করার মাধ্যমেও ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
4. যাদের আগে থেকে মনিটাইজ অন পেজ কিংবা এডসেন্স পেয়েছে এমন ইউটিউব চ্যানেল আছে তারা কপিরাইট ভিডিও গুলো শেয়ার করে আবার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই রিমুভ করে দেয় এর মাঝেই তারা তাদের ইনকাম জেনারেট করে ফেলে বেশীক্ষন রাখা উচিৎ না কারন তাহলে কর্তৃপক্ষের চোখে পড়ে যাবে।
5. Live Stream এ ও কপিরাট ভিডিও ব্যবহার করে ইনকাম জেনারেট করা যায় তবে সেটা নিয়ে অন্য কোন পোষ্টে ডিটেইলস লিখবো।
তাহলে আশা করি কপিরাইট ভিডিও এর কাজ করে কিভাবে ইনকাম জেনারেট করা যায় তার ছোট্ট একটা ধারনা দিতে পেরেছি। তাহলে চলুন এবার আমরা কিভাবে ভিডিও থেকে কপিরাইট রিমুভ করবো এবং পুরো কাজটা কিভাবে করবো তার বিস্তারিত আলোচনা শুরু করি।
How To Remove Copyright From Any Video:
প্রথমত ভিডিও কপিরাইট রিমুভ করার জন্য আমাদের ভিডিও দরকার। ভিডিও কোথায় পাবেন?
আপনি চাইলে গুগল সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে কিছু মুভি এবং নাটক ডাউনলোড করার সাইট গুলোর একটা লিস্ট তৈরী করতে পারেন।
এরপর সফটওয়্যার ব্যবহার করে সেটাকে কপিরাইট মুক্ত করতে হবে এবং Country Block করে প্রকাশ করতে হবে।
এরপর জানতে হবে কপিরাইট মেথড টা আসলে কিভাবে কাজ করে?
ধরে নিন আপনি ইন্ডিয়ান নাটক কিংবা মুভি নিয়ে কাজ করবেন তাহলে আপনাকে প্রথমত সেই ধরনের কন্টেন্ট নির্বাচন করে ডাউনলোড করে নিতে হবে অনলাইন থেকে। এক্ষেত্রে আপনার কিছু ওয়েবসাইট এর জন্য IDM থাকলে দ্রুত ডাউনলোড এর কাজ টা করে ফেলতে পারবেন।
এরপর সফটওয়্যার ব্যবহার করে কপিরাইট রিমুভ করার পর ভিডিও এর শেষে একটা এক্সটা ক্লিপ যুক্ত করে দিতে হবে ইউটিউব এর ক্ষেত্রে আর ফেসবুক এর ক্ষেত্রে কোন প্রকার আলাদা ক্লিপ বা ভিডিও যুক্ত করার দরকার নেই।
ফেসবুক এর ক্ষেত্রে সেটিংস থেকে ম্যানুয়াল ভাবে Country Block করে দিতে হবে।
আর যে সফটওয়্যার টা কপিরাইট রিমুভ করবে ঐটার কাজ টাও সিম্পল জাস্ট সব গুলো ফ্রেম এর ভিতর থেকে হাজার খানেক ফ্রেম Duplicate করে ভিডিওতে এড করবে এবং ঐ Duplicate করা ফ্রেম গুলো ভিডিও তে একটা নির্দিষ্ট অংশ পর পর দেখাবে আর অন্যদিকে অডিও সেকশনে আপনার মূল অডিও টার পাশাপাশি কিছু এক্সটা অডিও যুক্ত করে দিবে যাতে কপিরাইট না হয়।
উপরে এক্সটা Country Block ভিডিও এর কথা উল্লেখ করেছি এটা আসলে কি?
কান্ট্রি ব্লক ভিডিও গুলো মূলত অনেক গুলো দেশ এ ব্লক করা থাকে যার ফলে সেই ভিডিও ক্লিপ টা যদি আপনার ভিডিও তে যুক্ত করে দেন তবে সেই ছোট্ট ক্লিপ টার কারনে আপনার পুরো ভিডিও টি অনেক গুলো দেশে ব্যান হয়ে যাবে।
এখন কথা হচ্ছে Country Block ভিডিও পাবেন কিভাবে?
টেনশন এর দরকার নেই সফটওয়্যার এর সাথেই পেয়ে যাবেন Zip ফাইল আকারে।
আমরা জেনে শুনে কেন ব্যান করাবো এটাই ভাবছেন তো?
ধরে নিন আপনি ইন্ডিয়ান কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করছেন এখন যদি ইন্ডিয়াকে আপনার ভিডিও থেকে ব্যান না করেন তবে সেটা মূল ক্রিয়েটরের সামনে পড়লে কি হবে আপনাকে একটা কপিরাইট স্ট্রাইক মেরে দিবে আর সাথে ভিডিও ডিলেট তো ফ্রিতেই পাবেন আর ভাগ্যবান হলে তো চ্যানেল টা গায়েব হয়ে যাবে আর খুজে পাবেন না।
তাই আশা করি বুঝতেই পারছেন সেই এক্সটা ক্লিপ টা এড কেন করতে হবে , তাও যদি না বুঝেন তবে বলে দেই সেই এক্সটা ক্লিপ টা আপনাকে সেফ রাখবে মূল ক্রিয়েটর থেকে সাময়িক সময়ের জন্য।
সাময়িক বলার কারন একটাই আমি প্রথমেই উল্লেখ করেছি যে ২৪ ঘন্টার বেশি সময় কোন ভিডিও চ্যানেলে বা পেজ এ রাখা উচিত না এতে পলিসি ইস্যু এসে পড়ে তাই ২৪ ঘন্টা হলেই সেই ভিডিও গুলো রিমুভ করে দিতে হবে যদি সেফ থাকতে চান।
Before Download Learn How To Use This Software:
এমন কিছু ওয়েবসাইট লাগবে যেখান থেকে আপনি মুভি এবং নাটক কিংবা সার্কাস যাই চান না কেন যাতে ডাউনলোড করতে পারেন।
আপনার ভিডিও জয়েন করানোর জন্য একটা Video Editing Software লাগবে চাইলে যে কোন ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। ঐ যে কান্ট্রি ব্লক ভিডিও এড করতে হবে বলেছিলাম না তার জন্য।
যদি লিগ্যাল নিয়মে এটার ব্যবহার জানতে চান তবে বলবো আমরা অনেক সময় ভিডিও বানানোর সময় অডিও এর সাথে ম্যাচ রেখে কালেক্ট করা ভিডিও ব্যবহার করি সেটা অল্প কয়েক সেকেন্ডের জন্য যাতে অডিও এর সাথে ভিডিও ম্যাচ থাকে সাথে ভিজিটর দের জন্য দেখতে সুন্দর হয়। সেক্ষেত্রে যদি এই মেথড ব্যবহার করেন তবে আপনার ক্রিয়েট করা ভিডিওটি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন সাথে এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করলেও সেক্ষেত্রে সমস্যা হবেনা।
নোটঃ
হুট হাট করেই আপনার শখের চ্যানেলে আপলোড করা শুরু না করলেই ভালো করবেন। প্রথমে কয়েকটা ইউটিউব চ্যানেল কিংবা পেজ খুলে সেগুলোতে কিছুদিন প্রাকটিস করুন তাহলে হয়তো আরো কিছু সম্পর্কে আপনি ধারনা পেয়ে যাবেন।
তবে যদি পেজ এবং চ্যানেল পুরাতন হয় তবে এখনো সব কিছু জিরো হয়ে আছে হোক সেটা ৪-৫ বছরের পুরাতন সেটাতেই অর্গানিক ভিউ বেশী পাবার চান্স থাকবে।
মনে রাখবেন হঠাৎ করেই একটা ভিডিও ছাড়লেই হবেনা যদি অটো ভিউ না আসে তবে আপনি ফেসবুক বড় বড় গ্রুপ গুলো কে টার্গেট করুন যেগুলো অটো এপ্রুভাল দেওয়া সেগুলোতে গিয়ে ভিডিও লিংক শেয়ার করা শুরু করে দিতে হবে।
আবার দেখবেন কিছু কিছু গ্রুপ আপনার কন্টেন্ট নিশ এর সাথে মিলে যাবে যেমন ফ্যান বেস গ্রুপ গুলো উদাহরন হিসাবে কাপিল শর্মা ফ্যান গ্রুপ কে ধরে নিন। কারন সেখানে কাপিল শর্মার শো গুলোর ক্লিপ সবাই শেয়ার করবে আপনি ঝোপ বুঝে কোপ মেরে দিন আই মিন আপনার ভিডিও শেয়ার করে দিন।
বাই দা ওয়ে সব আইডিয়া আমি বলে দিলে নিজে আর কি রিসার্চ করবেন এই জিনিস নিয়ে সো বাকী কিছু দরকার হলে প্রাকটিস করুন নিজে থেকেই প্রশ্নের সম্মুখীন হবেন আবার নিজেই সমাধান খুজে বের করবেন আশা করি।
যদি ভালো লাগে লাইক মারো , প্রবলেম হলে কমেন্ট করো আর আগে থেকে জানলে শেয়ার করে অন্যদের জানাতে সাহায্য করো ।
তাহলে আজকের মত বিদায় দেখা হচ্ছে অন্য কোন দিন নতুন কিছু নিয়ে।
যেকোনো কাজের সফলতা অর্জন করতে আমাদের ভুল ত্রুটি গুলো কি কি?
সফলতা আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সফলতার অর্জন আমাদের সমস্ত উদ্যম ও কাজকে একটি লক্ষ্য দিয়ে সঠিক পথে নির্দেশ করে। এর মাধ্যমে আমরা নিজের জীবনে উন্নয়ন করতে পারি এবং সমাজের উন্নয়নে সক্ষম হতে পারি। সফলতা আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে বিবেচনায় নেওয়া উচিত।
সফলতা আমাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও সমর্থন বৃদ্ধি করে এবং সামাজিক এবং আর্থিক উন্নয়নে সহায়তা করে। সফলতা আমাদের সমস্ত কাজের মানদণ্ড হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সফলতার জন্য পরিকল্পনা করা, সঠিক উদ্যম নেওয়া, দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া এবং পরিকল্পনাকে প্রক্রিয়াকরণে রূপান্তর করা আমাদের সফলতা লাভে সহায়তা করে।
কোনও কাজের সফলতা অর্জন করতে আমরা যে ভুল ত্রুটি করতে পারি তা হলো: পর্যাপ্ত পরিকল্পনা না করা, লক্ষ্যহীনতা ও নির্বোধতা, ভুল তথ্য ও অপ্রয়োজনীয় সমস্যার সমাধান, কাজের অংশগুলো উন্নয়ন করা না,
নির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকা বা স্পষ্ট না হওয়া, সঠিক সময়ে কাজ শুরু না করা, যোগাযোগের সমস্যা বা না থাকা, সঠিক উপকরণ বা পরিকল্পনা ব্যবহার না করা, উদ্যমের সাথে আমদানি না করা, অস্থির নিয়ম ও নীতির অনুসরণ না করা।
সফলতা অর্জন আমরা সবাই করতে পারি না কেন?
সফলতা অর্জন আমরা সকলে করতে পারি না কারণ বিভিন্ন কারণে অনেকেই সফলতা পান না পান। কোন একটি সিদ্ধান্ত কেবল সফলতার জন্যই যথেষ্ট নয়। সফলতার জন্য একটি পরিকল্পনা করা এবং সেটিকে প্রক্রিয়াকরণে রূপান্তর করা প্রয়োজন।
আমাদের সফলতার জন্য সঠিক উদ্যম নেওয়া প্রয়োজন যা আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারি না। কিছু সময় আমরা সঠিক উদ্যম নেওয়া পর্যন্ত না পরে যাই না। সেই কারণেই সফলতা অর্জনে সমস্যাগুলি উত্থান হয়।
অন্য কারণ হল আমাদের মধ্যে অভিজ্ঞতা এবং যথার্থ বুদ্ধির অভাব। আমরা কখনও কখনও শেষ হয়ে যাই এবং আমাদের জীবনের সমস্যাগুলি প্রতিষ্ঠিত হয়।
কাজের সফলতা অর্জন করতে আমরা যে ভুল ত্রুটি করতে পারি না। যেমনঃ
১। পর্যাপ্ত পরিকল্পনা না করা।
২। লক্ষ্যহীনতা ও নির্বোধতা।
৩। ভুল তথ্য ও অপ্রয়োজনীয় সমস্যার সমাধান।
৪। কাজের অংশগুলো উন্নয়ন করা না।
৫। নির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকা বা স্পষ্ট না হওয়া।
৬। সঠিক সময়ে কাজ শুরু না করা।
৭। যোগাযোগের সমস্যা বা না থাকা।
৮। সঠিক উপকরণ বা পরিকল্পনা ব্যবহার না করা।
৯। উদ্যমের সাথে আমদানি না করা।
১০। অস্থির নিয়ম ও নীতির অনুসরণ না করা।
সফলতা অর্জনের জন্য আমাদের নিম্নলিখিত ভুল ত্রুটি গুলো এড়িয়ে চলা উচিত
১। লক্ষ্য স্পষ্ট না করা: সফলতার জন্য স্পষ্ট এবং উদ্দেশ্যমূলক লক্ষ্য নির্ধারণ করা প্রয়োজন। আমরা যখন লক্ষ্য নির্ধারণ করি না, তখন আমরা যে কোন দিকে ভ্রমণ করতে থাকি এবং একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে কোন প্রগতি না দেখে নিম্নলিখিত কথাটি বলিঃ যে কোন পথে চললেই ঠিক হবে।
২। পরিকল্পনা না করা: সফলতার জন্য পরিকল্পনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখন একটি পরিকল্পনা না করি তখন আমরা আমাদের কাজ করতে একটি নির্দিষ্ট সময় ও খরচ না করে ভ্রমণ করে বেশী সময় নষ্ট করে থাকি।
৩। আত্মবিশ্বাস হারানো: সফলতার জন্য আমাদের আত্মবিশ্বাস প্রয়োজন।
৪।ভুলগুলো স্বীকার করুন: সফলতার পথে সবাই ভুল করতে পারেন। অবশ্যই আপনার নিজের ভুলগুলো স্বীকার করতে হবে এবং এগুলো করে এখন আপনি কী ভাবে পরিবর্তন করতে পারেন তা ধরে রাখতে হবে।
৫।পরিকল্পনা করুন: সফলতার জন্য একটি ভালো পরিকল্পনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার পরিকল্পনা না থাকে তবে সফলতার চান্স কম হয়ে যাবে।
৬। শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা লাভ করুন: ভুল থেকে শিখে পরের বার আর সেটি করতে সঠিক উপায় ব্যবহার করুন। সফলতার জন্য আপনার জীবনে শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা লাভ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সফলতা অর্জন করতে আমাদের ভুল ত্রুটি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়?
সফলতা অর্জনে ভুল ত্রুটি থাকলে তা সঠিক করার উপায় হলো কিছু ধাপ অনুসরণ করা যেমনঃ
ভুলগুলো স্বীকার করুন: সফলতা অর্জনে ভুল ত্রুটি হলে এড়িয়ে চলবেন না সেগুলো স্বীকার করা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একজন সফল মানুষ হওয়ার জন্য নিজের ভুল স্বীকার করা বাঞ্ছনীয়। স্বাভাবিক এবং সম্ভবত: নিরাপদ ও কার্যকর নির্ণয় নেওয়া সুবিধা দেয়। একটি সফল ব্যবসা বা পরিয়ায় উদ্যোক্তার পাশাপাশি প্রবল মজুদ হল তাদের ভুলের সাথে সম্পর্কিত মন্তব্য এবং সুধার করার জন্য প্রস্তাব করা হয়।
সমস্যাগুলোর সমাধান করার জন্য পর্যবেক্ষণ করুন: সমস্যার সূত্র খুঁজে নেওয়া এবং সেই সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য উপায় খুঁজে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সমস্যার মূল কারণটি খুঁজে বের করার জন্য পর্যবেক্ষণ করুন।
জীবনের সফলতা অর্জন করতে পারবেন এমন কিছু গুনাগুন
১. সর্বদা আগ্রহ ও প্রচন্ড পরিশ্রম করা: জীবনে সফলতা অর্জন করতে হলে আপনাকে সর্বদা পরিশ্রম ও আগ্রহমূলক হতে হবে। একজন সফল ব্যক্তি সর্বদা কর্মঠ ও নির্ভীক থাকেন।
২. নিজেকে উন্নত করা: একজন সফল ব্যক্তি সর্বদা নিজেকে উন্নত করতে চেষ্টা করে। আপনি নিজের কাছে পরিমাপ নিতে হবে এবং নিজের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে।
৩. নিষ্ঠাবান এবং বিশ্বাসযোগ্যতা: একজন সফল ব্যক্তি সর্বদা নিষ্ঠাবান এবং বিশ্বাসযোগ্য। আপনার সম্পর্কগুলি স্থিতিশীল রাখতে হবে এবং হার্ডওয়ার্ক এবং সততা দেখাতে হবে।
জীবনের সফলতা অর্জন করতে একটি শক্তিশালী মানসিক ধারণা দরকার হয়। সফলতা পেতে কিছু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে
সফলতার প্রথম ধাপ হলো স্বপ্ন দেখা। আপনাকে নিজের জীবনের লক্ষ্যগুলি স্থির করতে হবে এবং নিজের সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য জানতে হবে। সফলতার জন্য আপনাকে দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি এবং উদ্যম প্রদর্শন করতে হবে। আপনাকে নিজের কর্মক্ষমতা এবং সম্মান প্রদর্শন করতে হবে।
পরিকল্পনা: সফলতার জন্য পরিকল্পনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি উত্তম পরিকল্পনা আপনাকে আপনার লক্ষ্যগুলি সাধন করতে সহায়তা করবে।
সহজলভ্যতা: সফলতার জন্য আপনাকে নিজেকে সহজলভ্য করতে হবে।
যে গুনাগুন দেখা দিলে সফলতা অর্জন তার পক্ষে কঠিন হবে
সফলতা অর্জন কঠিন এবং অনেকটা দুর্বল পথের মতো হতে পারে যখন সম্পূর্ণ গুনাগুন আপনার পক্ষে নয়। তবে সফলতার জন্য কেবল একটি গুনাগুন দরকার নয়। একটি সফল ব্যক্তি হওয়ার জন্য আপনার নিম্নলিখিত গুনাগুনগুলি থাকতে পারে। তেমনঃ
সঠিক লক্ষ্য: সফলতার জন্য সঠিক লক্ষ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্যটি স্পষ্ট এবং উন্নয়নশীল হতে হবে।
স্বপ্ন দেখা: সফলতার জন্য আপনাকে স্বপ্ন দেখা উচিত। স্বপ্নটি উন্নয়নশীল এবং নিজের জীবন সম্পর্কে আলোচনা করা যেতে পারে।
কর্মঠতা: সফলতার জন্য কর্মঠতা এবং প্রতিশ্রুতি উচিত। আপনাকে নিজেকে পরিকল্পনার মাধ্যমে স্থির করতে হবে এবং লক্ষ্য সাধন করার জন্য সক্রিয় হতে হবে।
নিজের সফলতা কিভাবে অর্জন করতে হয়? বিষয়টির উপর বিভিন্ন ধরনের ধারণা দেওয়ার মাধ্যমে, চেষ্টা করেছি সফলতা অর্জনের ভুল ত্রুটি তুলে ধরার। যার মাধ্যমে নিজের ভুল নিজে বুঝে তার সমাধান করতে পারে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে মতামত জানাতে পারেন ধন্যবাদ।
Facebook হল একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যা 2004 সালে মার্ক জুকারবার্গ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন৷ এটি ইউজারদের একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে, ফটো এবং ভিডিওগুলি শেয়ার করতে এবং বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে দেয়৷ 2021 সাল পর্যন্ত 2.8 বিলিয়ন একটিভ ইউজারের সাথে Facebook বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট হয়ে উঠেছে। সব সময়ই Facebook ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি এবং ভুল তথ্যের বিস্তার সম্পর্কিত অনেক বিতর্কের সম্মুখীন হয়েছে। ফেসবুক এই সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
আপনারা সবাই একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে আপনারা পিসি থেকে যখন ব্রাউজারের মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহার করেন তখন বিভিন্ন ডকুমেন্ট সেন্ড করা যায়। যেটা মোবাইলে মেসেঞ্জার এর মাধ্যমে ফটো এবং ভিডিও ছাড়া অন্য কোন কিছু সেন্ড করা যায় না।আজকে আমরা শিখব মোবাইল দিয়ে কিভাবে আপনি ফেসবুক অথবা মেসেঞ্জারে যে কাউকে ডকুমেন্ট অথবা পিডিএফ ফাইল সেন্ড করতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যে কোন একটি ব্রাউজারে যেতে হবে এবং ফেসবুক ডট কম ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
আপনার যদি কোন একাউন্ট থাকে তাহলে লগইন করে নিবেন অথবা অ্যাকাউন্ট খুলে নিবেন।
এখান থেকে লগইন করতে পারবেন
এবার গুগল ক্রোমের থ্রি ডট আইকনে ক্লিক করুন
এবার ডেক্সটপ সাইটের অপশনের খালি ঘরে ক্লিক করুন
এবার লিংকটিতে ক্লিক করুন
এখানে m কেটে www লিখুন এবং স্ল্যাশের পরের অংশটুকু কেটে দিন
এরকম করে লিখবেন
এবার আপনি মেসেঞ্জার অপশনে ক্লিক করুন
যে কেউ একজনের আইডি চালু করুন এবং ফটোর অপশনে ক্লিক করুন
ডকুমেন্ট অথবা পিডিএফ ফাইল সেন্ড করার জন্য ফাইল অপশনে ক্লিক করুন
এখানে দেখতে পাচ্ছেন ডকুমেন্টটি সম্পূর্ণ লোড হচ্ছে
সম্পূর্ণ লোড হয়ে গেলে সেন্ড বাটনে ক্লিক করে দিন
দেখতে পাচ্ছেন pdf ফাইলটি সেন্ড হয়ে গিয়েছে
ঠিক এভাবেই আপনারা মোবাইল দিয়ে মেসেঞ্জারে যে কাউকে পিডিএফ ফাইল অথবা যেকোনো প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সেন্ড করতে পারবেন ।আপনাদের যদি আরো কিছু জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে কমেন্ট করতে পারেন ।
আমরা যারা পিসি ইউজ করি এবং পিসিতে যে সমস্থ সফটওয়্যার ব্যাবহার করে থাকি ঐ সফটওয়্যার গুলো কিছুদিন পর পর আপডেট হয় ।
ধরুন আপনি যে সফটওয়্যার গুলো ব্যাবহার করছেন তাতে অনেক সমস্যা বা Bug থাকতে পারে ।এর জন্য সফটওয়্যার কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতারা ঐ সফটওয়্যার গুলো সকল সমস্যার সমাধান করে তা আবার লেটেস্ট ভার্শন বা আপডেট করে থাকে।
তাই আমাদের পিসিতে যে সমস্থ সফটওয়্যার সমস্যা থাকে ঐগুলো সমাধানের জন্য আমরা আপডেট করার জন্য ব্যাবহার করবো Iobit Softwer Updeter 5 ,এই সফটওয়্যার ব্যাবহার করা একদম সহজ এবং ঝামেলা মুক্ত।
তাই কিভাবে ডাউনলোড করবেন এবং ইনস্টল করবেন নিচে স্ক্রীনশট আকারে দেখানো হলো:
প্রথমে এই লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে নিন official site
নিচের Free Download থেকে ডাউনলোড করুন
তারপর Install এ ক্লিক করুন
এরকম আসলে No,Thanks এ সিলেক্ট করে তারপর Next এ ক্লিক করুন।
তারপর আবারো No,Thanks এ ক্লিক করুন
ব্যাস আমাদের ইনস্টল করা হয়ে গেছে। এইবার আমরা এই সফটওয়্যারটি প্রো ফিচার ব্যাবহার করার জন্য আমাদের লাইসেন্সটি দিয়ে ৮মাসের জন্য একটিভ করে নিবো। একটিভ করার জন্য নিচে ছোট করে Enter Code লেখা আছে ঐখানে আমাদের কাংক্ষিত লাইসেন্সটি কপি করে পেস্ট করে দিন।
লাইসেন্সটি হলো: 3322C-FE128-749FA-DF2T5 যা ১৫ই নভেম্বর ২০২৩ ইং পর্যন্ত সচল থাকবে।
এইবার দেখুন আমাদের লাইসেন্সটি একটিভ হয়ে গেছে ।
এখন দেখুন আমার পিসির ৫টি সফটওয়্যার আপডেট এসেছে এর জন্য এইখানে Update লেখা এসেছে।
এখন আপনি যদি যে সমস্থ সফটওয়্যার আপডেট এসেছে সব গুলো আপডেট করতে চাইলে উপরের Update Now তে ক্লিক করে সব আপডেট করতে পারবেন।
দেখুন আমি আপডেট দেওয়ার পর আমার সফটওয়্যার Downloading হচ্ছে ।
এইভাবেই আপনার পিসির সফটওয়্যার গুলো খুব সহজে আপডেট করতে পারবেন এবং পিসির সমস্থ সফটওয়্যার আপডেট রাখার জন্য Iobit Softwer Updater এর ভুমিকা অপিহার্য যার ব্যাবহার একদম সহজ ও নির্ভরযোগ্যে।
তো আর কথা না বাড়িয়ে আজ এইখানে বিদায় নিচ্ছি আমি সোহেল আরমান